বিডিজেন ডেস্ক
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের ১২ জন বিচারপতিকে প্রাথমিকভাবে কোনো বেঞ্চ দেওয়া হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল আজিজ আহমদ ভূঞা।
বুধবার (১৬ অক্টোবর) হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ চলাকালে বিকেলে বিক্ষোভরতদের তিনি এ কথা জানান।
তিনি বলেন, “আপাতত ১২ বিচারপতিকে প্রাথমিকভাবে কোনো বেঞ্চ দেওয়া হচ্ছে না। এর অর্থ হলো আগামী ২০ অক্টোবর আদালত খুললে তারা বিচারকাজে অংশ নিতে পারবেন না।”
আজিজ আহমদ ভূঞা বিচারপতিদের নাম বলেননি।
এর আগে মঙ্গলবার রাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলম তাদের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে বিচারকদের পদত্যাগের দাবিতে বুধবার হাইকোর্ট ঘেরাও কর্মসূচির ঘোষণা দেন।
বুধবার বেলা ১১টা থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ব্যানারে শিক্ষার্থীরা ও বৈষম্যবিরোধী আইন সমাজ ব্যানারে একদল আইনজীবী জড়ো হয়ে হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ শুরু করে।
পরে বিকেল ৪টার দিকে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল আজিজ আহমদ ভূঞা বিক্ষোভরতদের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি বলেন, “আপনাদের দাবি নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। পরে আমরা প্রধান বিচারপতির সঙ্গে কথা বলেছি। বিচারপতি পদত্যাগ বা অপসারণের একটা প্রক্রিয়া আছে।”
“বর্তমানে এ সংক্রান্ত কোনো আইন নেই। আগের সরকার সংসদের মাধ্যমে বিচারপতিদের অপসারণের উদ্যোগ নিয়েছিল। সুপ্রিম কোর্ট সেটা বাতিল করে দিয়েছে। সরকার সেটা রিভিউ আকারে পেশ করেছে। রোববার আপিল বিভাগে সেটার শুনানি হবে,” বলেন তিনি।
বিচারপতিদের পদত্যাগের দাবি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আসলে বিচারপতিদের নিয়োগকর্তা ও পদত্যাগ বা অপসারণের উদ্যোগ রাষ্ট্রপতির দফতর থেকে হয়ে থাকে। এখানে প্রধান বিচারপতির যেটা করণীয়, তিনি সেটা করেছেন। আপাতত ১২ বিচারপতিকে প্রাথমিকভাবে কোনো বেঞ্চ দেওয়া হচ্ছে না। এর অর্থ হলো আগামী ২০ অক্টোবর আদালত খুলবে, তারা বিচারকাজে অংশ নিতে পারবেন না।”
তিনি বলেন, “২০ তারিখের যে শুনানি আছে, অ্যাটর্নি জেনারেল সেটা পেশ করবেন। এর মাধ্যমে পরবর্তী প্রক্রিয়া শুরু হবে। বিচারপতি অপসারণের সঙ্গে সুপ্রিম কোর্ট এককভাবে জড়িত না। রাষ্ট্রপতি, অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়, আইন মন্ত্রণালয় জড়িত আছে। আপাতত ১২ জনকে বেঞ্চ দেওয়া হচ্ছে না। পর্যায়ক্রমে শুনানির মাধ্যমে বাকিগুলো আসতে হবে।”
এদিকে বুধবার সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ চলাকালে খবর ছড়ায় যে, প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ হাইকোর্ট বিভাগের ১২ জন বিচারপতিকে চায়ের দাওয়াত দিয়েছেন। পরে হাইকোর্ট বিভাগের ছয় বিচারপতি আলাদাভাবে সাক্ষাৎ করেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের সঙ্গে। দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে ২টা পর্যন্ত একজন একজন করে ছয় বিচারপতি প্রধান বিচারপতির সঙ্গে দেখা করেন। তারা হলেন- বিচারপতি এস এম মনিরুজ্জামান, বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামান, বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিন, বিচারপতি মো. আখরুজ্জামান, বিচারপতি মো. আমিনুল ইসলাম ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসাইন দোলন।
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের ১২ জন বিচারপতিকে প্রাথমিকভাবে কোনো বেঞ্চ দেওয়া হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল আজিজ আহমদ ভূঞা।
বুধবার (১৬ অক্টোবর) হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ চলাকালে বিকেলে বিক্ষোভরতদের তিনি এ কথা জানান।
তিনি বলেন, “আপাতত ১২ বিচারপতিকে প্রাথমিকভাবে কোনো বেঞ্চ দেওয়া হচ্ছে না। এর অর্থ হলো আগামী ২০ অক্টোবর আদালত খুললে তারা বিচারকাজে অংশ নিতে পারবেন না।”
আজিজ আহমদ ভূঞা বিচারপতিদের নাম বলেননি।
এর আগে মঙ্গলবার রাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলম তাদের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে বিচারকদের পদত্যাগের দাবিতে বুধবার হাইকোর্ট ঘেরাও কর্মসূচির ঘোষণা দেন।
বুধবার বেলা ১১টা থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ব্যানারে শিক্ষার্থীরা ও বৈষম্যবিরোধী আইন সমাজ ব্যানারে একদল আইনজীবী জড়ো হয়ে হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ শুরু করে।
পরে বিকেল ৪টার দিকে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল আজিজ আহমদ ভূঞা বিক্ষোভরতদের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি বলেন, “আপনাদের দাবি নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। পরে আমরা প্রধান বিচারপতির সঙ্গে কথা বলেছি। বিচারপতি পদত্যাগ বা অপসারণের একটা প্রক্রিয়া আছে।”
“বর্তমানে এ সংক্রান্ত কোনো আইন নেই। আগের সরকার সংসদের মাধ্যমে বিচারপতিদের অপসারণের উদ্যোগ নিয়েছিল। সুপ্রিম কোর্ট সেটা বাতিল করে দিয়েছে। সরকার সেটা রিভিউ আকারে পেশ করেছে। রোববার আপিল বিভাগে সেটার শুনানি হবে,” বলেন তিনি।
বিচারপতিদের পদত্যাগের দাবি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আসলে বিচারপতিদের নিয়োগকর্তা ও পদত্যাগ বা অপসারণের উদ্যোগ রাষ্ট্রপতির দফতর থেকে হয়ে থাকে। এখানে প্রধান বিচারপতির যেটা করণীয়, তিনি সেটা করেছেন। আপাতত ১২ বিচারপতিকে প্রাথমিকভাবে কোনো বেঞ্চ দেওয়া হচ্ছে না। এর অর্থ হলো আগামী ২০ অক্টোবর আদালত খুলবে, তারা বিচারকাজে অংশ নিতে পারবেন না।”
তিনি বলেন, “২০ তারিখের যে শুনানি আছে, অ্যাটর্নি জেনারেল সেটা পেশ করবেন। এর মাধ্যমে পরবর্তী প্রক্রিয়া শুরু হবে। বিচারপতি অপসারণের সঙ্গে সুপ্রিম কোর্ট এককভাবে জড়িত না। রাষ্ট্রপতি, অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়, আইন মন্ত্রণালয় জড়িত আছে। আপাতত ১২ জনকে বেঞ্চ দেওয়া হচ্ছে না। পর্যায়ক্রমে শুনানির মাধ্যমে বাকিগুলো আসতে হবে।”
এদিকে বুধবার সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ চলাকালে খবর ছড়ায় যে, প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ হাইকোর্ট বিভাগের ১২ জন বিচারপতিকে চায়ের দাওয়াত দিয়েছেন। পরে হাইকোর্ট বিভাগের ছয় বিচারপতি আলাদাভাবে সাক্ষাৎ করেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের সঙ্গে। দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে ২টা পর্যন্ত একজন একজন করে ছয় বিচারপতি প্রধান বিচারপতির সঙ্গে দেখা করেন। তারা হলেন- বিচারপতি এস এম মনিরুজ্জামান, বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামান, বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিন, বিচারপতি মো. আখরুজ্জামান, বিচারপতি মো. আমিনুল ইসলাম ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসাইন দোলন।
অ্যাডাপটেশন ফান্ডের অর্থায়নে নিরাপদ পানি প্রকল্পের আওতায় আগামী তিন বছরের মধ্যে প্রকল্প এলাকায় পানীয় জলের প্রাপ্যতার হার ৩০ দশমিক ৩ শতাংশ থেকে ৯৫ শতাংশে উন্নীত করা হবে। এ ছাড়া, প্রকল্পের আওতায় লবণাক্ত পানির মান পরীক্ষা করা হবে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভূমিকার প্রশংসা করে বলেছেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স দেশের অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রেখেছে।
বাংলাদেশ পুনর্গঠনে প্রবাসী বাংলাদেশিদের (এনআরবি) ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘আপনাদের কাছে আমার একটি অনুরোধ, চলুন আমরা আজ এক বিষয়ে ঐক্যবদ্ধ হই, আর তা হলো বাংলাদেশ।’
অনুষ্ঠানে ব্র্যাক ব্যাংকের এমডি ও সিইও তারেক রেফাত উল্লাহ খান বলেন, ‘ব্র্যাক ব্যাংক দেশে রেমিট্যান্স–প্রবাহ বাড়াতে অঙ্গীকারবদ্ধ। বিস্তৃত শাখা ও উপশাখা কার্যক্রম ও এজেন্ট ব্যাংকিং নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ক্যাশ পিকআপ সহজ করছি।