বিডিজেন ডেস্ক
সত্তর ও আশির দশকের ঢাকাই চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় অভিনেত্রী অঞ্জনা রহমান (৫৯) মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) দিবাগত রাত দেড়টায় রাজধানী ঢাকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
গণমাধ্যমকে তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্প সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগার। অভিনেতা জায়েদ খানসহ অন্য চলচ্চিত্র শিল্পীরাও নিজেদের সামাজিকমাধ্যমে তার মৃত্যুর খবর দিয়েছেন।
৩ দিন ধরে লাইফ সাপোর্টে ছিলেন সত্তর ও আশির দশকের ঢাকাই চলচ্চিত্রের এই জনপ্রিয় অভিনেত্রী।
২৪ ডিসেম্বর (২০২৪) শরীরে জ্বর নিয়ে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। পরে চিকিৎসকেরা জানতে পারেন যে তার রক্তে সংক্রমণ দেখা দিয়েছে, যা সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়েছে। এতে তার হার্ট ও কিডনিতে সমস্যা তৈরি হয়। এ ছাড়াও, তার ফুসফুসে পানি জমে যায় এবং একবার স্ট্রোকও হয়।
‘পরিণীতা’ ও ‘গাংচিল’ সিনেমার জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর জাতীয় পুরস্কার পাওয়া এই নায়িকা এক সময় বাংলাদেশের ঘরে ঘরে ছিলেন অতি পরিচিত মুখ।
ঢাকায় এক সংস্কৃতিমনা পরিবারে অঞ্জনার জন্ম। শৈশব থেকে নাচের প্রতি তার আগ্রহের কারণে বাবা-মা তাকে নাচ শিখতে ভারতে পাঠান। সেখানে তিনি ওস্তাদ বাবুরাজ হীরালালের কাছে নাচের তালিম নেন, শেখেন কত্থক।
সিনেমায় আসার আগেই অঞ্জনা পরিচিতি পান নৃত্যশিল্পী হিসেবে। ১৯৭৬ সালে বাবুল চৌধুরী পরিচালিত ‘সেতু’ চলচ্চিত্র দিয়ে তিনি ঢাকাই সিনেমায় কাজ শুরু করলেও তার মুক্তি পাওয়া প্রথম চলচ্চিত্র ছিল শামসুদ্দিন টগর পরিচালিত ‘দস্যু বনহুর’।
নায়ক সোহেল রানার বিপরীতে ওই সিনেমার পর আর পেছনে তাকাতে হয়নি অঞ্জনাকে। নিজের সেরা সময়ে ঢাকাই সিনেমার প্রথম সারির প্রায় সব নায়কের বিপরীতেই অভিনয় করেছেন তিনি।
সত্তর ও আশির দশকের ঢাকাই চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় অভিনেত্রী অঞ্জনা রহমান (৫৯) মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) দিবাগত রাত দেড়টায় রাজধানী ঢাকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
গণমাধ্যমকে তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্প সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগার। অভিনেতা জায়েদ খানসহ অন্য চলচ্চিত্র শিল্পীরাও নিজেদের সামাজিকমাধ্যমে তার মৃত্যুর খবর দিয়েছেন।
৩ দিন ধরে লাইফ সাপোর্টে ছিলেন সত্তর ও আশির দশকের ঢাকাই চলচ্চিত্রের এই জনপ্রিয় অভিনেত্রী।
২৪ ডিসেম্বর (২০২৪) শরীরে জ্বর নিয়ে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। পরে চিকিৎসকেরা জানতে পারেন যে তার রক্তে সংক্রমণ দেখা দিয়েছে, যা সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়েছে। এতে তার হার্ট ও কিডনিতে সমস্যা তৈরি হয়। এ ছাড়াও, তার ফুসফুসে পানি জমে যায় এবং একবার স্ট্রোকও হয়।
‘পরিণীতা’ ও ‘গাংচিল’ সিনেমার জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর জাতীয় পুরস্কার পাওয়া এই নায়িকা এক সময় বাংলাদেশের ঘরে ঘরে ছিলেন অতি পরিচিত মুখ।
ঢাকায় এক সংস্কৃতিমনা পরিবারে অঞ্জনার জন্ম। শৈশব থেকে নাচের প্রতি তার আগ্রহের কারণে বাবা-মা তাকে নাচ শিখতে ভারতে পাঠান। সেখানে তিনি ওস্তাদ বাবুরাজ হীরালালের কাছে নাচের তালিম নেন, শেখেন কত্থক।
সিনেমায় আসার আগেই অঞ্জনা পরিচিতি পান নৃত্যশিল্পী হিসেবে। ১৯৭৬ সালে বাবুল চৌধুরী পরিচালিত ‘সেতু’ চলচ্চিত্র দিয়ে তিনি ঢাকাই সিনেমায় কাজ শুরু করলেও তার মুক্তি পাওয়া প্রথম চলচ্চিত্র ছিল শামসুদ্দিন টগর পরিচালিত ‘দস্যু বনহুর’।
নায়ক সোহেল রানার বিপরীতে ওই সিনেমার পর আর পেছনে তাকাতে হয়নি অঞ্জনাকে। নিজের সেরা সময়ে ঢাকাই সিনেমার প্রথম সারির প্রায় সব নায়কের বিপরীতেই অভিনয় করেছেন তিনি।
ঈদুল আজহা উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সস্ত্রীক সাক্ষাৎ করেছেন নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এম নাজমুল হাসান।
ঈদুল আজহা উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সস্ত্রীক সাক্ষাৎ করেছেন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ঘোষণা করা নির্বাচনের সময়সমীনা নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ। একইসঙ্গে তিনি বলেছেন, নির্বাচনের আগে জুলাই সনদ ঘোষণা করতে হবে।
ডিসেম্বরে নির্বাচন করা সম্ভব, সেটাই জাতির জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ডিসেম্বরে নির্বাচন করা সম্ভব, সেটি হলে তা জাতির জন্য ভালো হবে।