প্রতিবেদক, বিডিজেন
রাজধানী ঢাকার শাহবাগ থেকে পদযাত্রা করে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন ও কার্যালয় যমুনার দিকে যাওয়ার পথে পুলিশের বাধার মুখে পড়েন চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা। কাকরাইলে পুলিশের বাধার পর তারা মৎস্য ভবন মোড়, কাকরাইল ও আশপাশে ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
আজ সোমবার (৭ জুলাই) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে থেকে যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা শুরু করেন চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা। তারা যমুনা ঘেরাও করবেন বলে জানান। দুপুর ১২টার দিকে কাকরাইল মসজিদের সামনে পুলিশ তাদের বাধা দেয়।
পদযাত্রাটি মৎস্য ভবনের সামনে গেলে পুলিশ সেখানে বাধা দেয়। পুলিশের বাধা পেরিয়ে কাকরাইলের দিকে যেতে থাকেন বিক্ষোভকারীরা। পরে কাকরাইলে পুলিশের বাধার মুখে পড়েন বিক্ষোভকারীরা। ফলে কাকরাইল মোড়ে সড়ক অবরোধ করে অবস্থান নেন তারা।
পুলিশ কাকরাইল মসজিদ মোড়ে অবস্থান নেওয়া চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের সরে যাওয়ার আহ্বান জানায়। বিক্ষোভকারীরা সাড়া না দিলে দুপুর সোয়া ১২টার দিকে পুলিশ জলকামানের পানি ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। এ সময় ৬টি সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করা হয়। এতে পুলিশসহ আন্দোলনকারীদের বেশ কয়েকজন আহত হয়। পাশাপাশি আন্দোলনকারীদের বেশ কয়েকজনকে আটকও করা হয়। পরে পুলিশ ধীরে ধীরে আন্দোলনকারীদের মৎস্য ভবনের দিকে নিয়ে যায়।
এদিকে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করার আগে ডিএমপির রমনা বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম আন্দোলনকারীদের প্রতিনিধিদের যমুনায় পাঠানোর আহ্বান জানান। পাশাপাশি আন্দোলনকারীদের কাকরাইল মসজিদ থেকে সরে যেতে ১০ মিনিটের আলটিমেটাম দেন। কিন্তু আন্দোলনকারীরা তাতে সাড়া না দিয়ে একই জায়গায় আবস্থানের ঘোষণা দিলে পুলিশ বল প্রয়োগ শুরু করে। এতে ছত্রভঙ্গ হয়ে যান বিক্ষোভকারীরা। পরে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
আন্দোলনকারীদের ৩ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে—চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের ক্ষতিপূরণ দিয়ে চাকরিতে পুনর্বহাল, পিলখানা হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে গঠিত স্বাধীন তদন্ত কমিশনের বিভিন্ন ধারা বাতিল এবং বিডিআর নাম পুনর্বহাল ও কারাগারে বন্দী থাকা বিডিআর সদস্যদের মুক্তি।
রাজধানী ঢাকার শাহবাগ থেকে পদযাত্রা করে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন ও কার্যালয় যমুনার দিকে যাওয়ার পথে পুলিশের বাধার মুখে পড়েন চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা। কাকরাইলে পুলিশের বাধার পর তারা মৎস্য ভবন মোড়, কাকরাইল ও আশপাশে ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
আজ সোমবার (৭ জুলাই) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে থেকে যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা শুরু করেন চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা। তারা যমুনা ঘেরাও করবেন বলে জানান। দুপুর ১২টার দিকে কাকরাইল মসজিদের সামনে পুলিশ তাদের বাধা দেয়।
পদযাত্রাটি মৎস্য ভবনের সামনে গেলে পুলিশ সেখানে বাধা দেয়। পুলিশের বাধা পেরিয়ে কাকরাইলের দিকে যেতে থাকেন বিক্ষোভকারীরা। পরে কাকরাইলে পুলিশের বাধার মুখে পড়েন বিক্ষোভকারীরা। ফলে কাকরাইল মোড়ে সড়ক অবরোধ করে অবস্থান নেন তারা।
পুলিশ কাকরাইল মসজিদ মোড়ে অবস্থান নেওয়া চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের সরে যাওয়ার আহ্বান জানায়। বিক্ষোভকারীরা সাড়া না দিলে দুপুর সোয়া ১২টার দিকে পুলিশ জলকামানের পানি ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। এ সময় ৬টি সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করা হয়। এতে পুলিশসহ আন্দোলনকারীদের বেশ কয়েকজন আহত হয়। পাশাপাশি আন্দোলনকারীদের বেশ কয়েকজনকে আটকও করা হয়। পরে পুলিশ ধীরে ধীরে আন্দোলনকারীদের মৎস্য ভবনের দিকে নিয়ে যায়।
এদিকে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করার আগে ডিএমপির রমনা বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম আন্দোলনকারীদের প্রতিনিধিদের যমুনায় পাঠানোর আহ্বান জানান। পাশাপাশি আন্দোলনকারীদের কাকরাইল মসজিদ থেকে সরে যেতে ১০ মিনিটের আলটিমেটাম দেন। কিন্তু আন্দোলনকারীরা তাতে সাড়া না দিয়ে একই জায়গায় আবস্থানের ঘোষণা দিলে পুলিশ বল প্রয়োগ শুরু করে। এতে ছত্রভঙ্গ হয়ে যান বিক্ষোভকারীরা। পরে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
আন্দোলনকারীদের ৩ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে—চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের ক্ষতিপূরণ দিয়ে চাকরিতে পুনর্বহাল, পিলখানা হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে গঠিত স্বাধীন তদন্ত কমিশনের বিভিন্ন ধারা বাতিল এবং বিডিআর নাম পুনর্বহাল ও কারাগারে বন্দী থাকা বিডিআর সদস্যদের মুক্তি।
ঢাকা সফররত পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) শীর্ষ নেতারা।
জুলাই সনদ একটি রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল। এই রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল কখনোই সংবিধানের ওপরে প্রাধান্য পেতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, ‘এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় আপত্তির একটি জায়গা।’
নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার বলেন, তারা কমিশনের পক্ষ থেকে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদের প্রস্তাব করেছেন। এর মধ্যে নিম্নকক্ষ হবে বর্তমান আসনভিত্তিক। আর উচ্চকক্ষ হবে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের (পিআর)। সংবিধান সংস্কার কমিশনও একই রকম প্রস্তাব করেছে।
গুম-খুন ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের জন্য ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচার দাবি করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।