
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও সংবিধানের সঙ্গে যুক্ত বিষয়ে তাড়াহুড়ো না করে সুচিন্তিতভাবে সিদ্ধান্ত নিলে ভবিষ্যতে অনেক জটিল পরিস্থিতি মোকাবিলা করা সহজ হবে। আজ ২৯ অক্টোবর মঙ্গলবার বিকেলে হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে অনলাইনে মত বিনিময়ের সময় তিনি এ কথা বলেন।
বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘সরকার কোনো সংবিধানের অধীনে শপথ নিয়েছে এবং এই সরকার বিপ্লবী সরকার কিনা এমন প্রশ্ন এই সরকারের গতিশীলতাকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে।’
বিভিন্ন সময় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার ঘটনার নিন্দা জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘রাজনৈতিক কারণেই ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর ও স্থাপনায় হামলা হয়েছে। হীন দলীয় রাজনৈতিক স্বার্থ চরিতার্থ করার স্বার্থে পরাজিত অপশক্তি দেশে সাম্প্রদায়িক পরিস্থিতি সৃষ্টি করতো। মাফিয়া শাসনের গত ১৫ বছরে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর কোনো একটি ঘটনারও কিন্তু বিচার করা হয়নি।’
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বিএনপির পূর্ণ সমর্থন রয়েছে জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, সরকারকে আরও সতর্ক হয়ে কাজ করতে হবে। রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও সংবিধানের সঙ্গে যুক্ত বিষয়ে তাড়াহুড়ো না করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।
রাষ্ট্র সংস্কারের পাশাপাশি জনগণের জীবনযাপন সহজ না করতে পারলে সরকারের প্রতি জনগণের আস্থা ধরে রাখা কঠিন হবে বলেও মন্তব্য করেন তারেক রহমান। অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘যেকোনো মূল্যে জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে।’
এ সময় তারেক রহমান বলেন, ‘মাফিয়া শাসনের গত ১৫ বছরে দেশে আইনের শাসন ও গণতন্ত্র ছিলই না। বিএনপিসহ গণতন্ত্রের পক্ষের রাজনৈতিক দল এবং ভিন্ন মতের কেউ কিন্তু নিরাপদ ছিলেন না। বিএনপিসহ ভিন্ন মতের হাজার হাজার নেতা কর্মীকে গুম, খুন ও অপহরণ করা হয়েছিল। সারা দেশে বিএনপির ৬০ লাখ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে গায়েবি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলা দেওয়া হয়েছিল।’
রাজধানীর ইস্কাটনের লেডিস ক্লাবে দূর্গা পূজা উপলক্ষে হিন্দুসম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তারেক রহমান। অনুষ্ঠানে হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতাদের পাশাপাশি বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলামসহ বিএনপির সিনিয়র নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও সংবিধানের সঙ্গে যুক্ত বিষয়ে তাড়াহুড়ো না করে সুচিন্তিতভাবে সিদ্ধান্ত নিলে ভবিষ্যতে অনেক জটিল পরিস্থিতি মোকাবিলা করা সহজ হবে। আজ ২৯ অক্টোবর মঙ্গলবার বিকেলে হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে অনলাইনে মত বিনিময়ের সময় তিনি এ কথা বলেন।
বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘সরকার কোনো সংবিধানের অধীনে শপথ নিয়েছে এবং এই সরকার বিপ্লবী সরকার কিনা এমন প্রশ্ন এই সরকারের গতিশীলতাকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে।’
বিভিন্ন সময় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার ঘটনার নিন্দা জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘রাজনৈতিক কারণেই ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর ও স্থাপনায় হামলা হয়েছে। হীন দলীয় রাজনৈতিক স্বার্থ চরিতার্থ করার স্বার্থে পরাজিত অপশক্তি দেশে সাম্প্রদায়িক পরিস্থিতি সৃষ্টি করতো। মাফিয়া শাসনের গত ১৫ বছরে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর কোনো একটি ঘটনারও কিন্তু বিচার করা হয়নি।’
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বিএনপির পূর্ণ সমর্থন রয়েছে জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, সরকারকে আরও সতর্ক হয়ে কাজ করতে হবে। রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও সংবিধানের সঙ্গে যুক্ত বিষয়ে তাড়াহুড়ো না করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।
রাষ্ট্র সংস্কারের পাশাপাশি জনগণের জীবনযাপন সহজ না করতে পারলে সরকারের প্রতি জনগণের আস্থা ধরে রাখা কঠিন হবে বলেও মন্তব্য করেন তারেক রহমান। অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘যেকোনো মূল্যে জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে।’
এ সময় তারেক রহমান বলেন, ‘মাফিয়া শাসনের গত ১৫ বছরে দেশে আইনের শাসন ও গণতন্ত্র ছিলই না। বিএনপিসহ গণতন্ত্রের পক্ষের রাজনৈতিক দল এবং ভিন্ন মতের কেউ কিন্তু নিরাপদ ছিলেন না। বিএনপিসহ ভিন্ন মতের হাজার হাজার নেতা কর্মীকে গুম, খুন ও অপহরণ করা হয়েছিল। সারা দেশে বিএনপির ৬০ লাখ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে গায়েবি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলা দেওয়া হয়েছিল।’
রাজধানীর ইস্কাটনের লেডিস ক্লাবে দূর্গা পূজা উপলক্ষে হিন্দুসম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তারেক রহমান। অনুষ্ঠানে হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতাদের পাশাপাশি বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলামসহ বিএনপির সিনিয়র নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
আজ শনিবার সকাল ১০টার দিকে কালা-লক্ষ্মীপুর মাঠে বাতুল বিশ্বাস ও সিরাজ মোল্লার সমর্থকেরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে একে অপরের ওপর হামলা চালায়। এক পর্যায়ে, সিরাজের সমর্থকেরা মাহবুবকে একা পেয়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে গুরুতর আহত করে।
পিকেএসএফকে বাংলাদেশের সকল প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি বাতিঘর হিসেবে অভিহিত করে জাকির আহমেদ খান বলেন, সময়ের প্রয়োজনে সম্প্রতি পিকেএসএফের কৌশলগত পরিকল্পনা ২০২৫-২০৩০ প্রণয়ন করা হয়েছে। এর মূল উদ্দেশ্য হলো শোভন কর্মসংস্থান সৃষ্টি, ঝুঁকি হ্রাস, ও সক্ষমতা বৃদ্ধি।
উল্লেখ্য, ‘সঙ্গীত মনন’-এর যাত্রা শুরু হয় ২০২২ সালে। ওস্তাদ আলী আকবর খানের জন্মশতবর্ষকে প্রচ্ছদ কাহিনি করে প্রকাশিত। দ্বিতীয় সংখ্যার মূল বিষয় ছিল ‘মুক্তিযুদ্ধ ও গান। তৃতীয় সংখ্যাটি একটি বিশেষ সংখ্যা, এর বিষয় ‘সংগীতে নারী, নারীর সংগীত’।
রাষ্ট্রদূত জানান, ২০২৫ সালে ১৭ হাজার বাংলাদেশি অবৈধ পথে লিবিয়া হয়ে ইতালি প্রবেশ করেছেন। প্রতিদিনই অবৈধ পথে বাংলাদেশিরা ইতালি প্রবেশ করছেন। আজকের দিনসহ হিসাব করলে এ বছর অবৈধ পথে ইতালি প্রবেশ করেছেন ১৮ হাজার বাংলাদেশি।