বিডিজেন ডেস্ক
দাবি মেনে নেওয়ায় গাজীপুর নগরের কোনাবাড়ী এলাকায় ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক থেকে বিক্ষোভ ও অবরোধ কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নিয়েছে শ্রমিকেরা। এর ফলে প্রায় ৪ ঘণ্টা পর সোমবার বেলা দেড়টার দিকে সড়কটিতে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়।
এর আগে আজ সকাল সাড়ে ৯টার দিকে এম এম নিটওয়্যার লিমিটেড ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড কারখানার শ্রমিকেরা মহাসড়ক অবরোধ করেছিল।
খবর প্রথম আলোর।
পুলিশ, কারখানার শ্রমিক ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রোববার সকালে কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে মূল ফটকে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ শুরু করে শ্রমিকেরা। পরে বিকেলে তারা ফিরে যায়। আজ সকালে আবার তারা কারখানার সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ শুরু করে। একপর্যায়ে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের পৃথক দুটি স্থানে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিকেরা। এতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। শ্রমিকেরা বিনা শর্তে কারখানা খুলে দেওয়া ও শ্রমিকদের নামে মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানায়। একপর্যায়ে কারখানা কর্তৃপক্ষ দাবিগুলো মেনে নিলে শ্রমিকেরা অবরোধ প্রত্যাহার করে নেয়। আগামী মঙ্গলবার সকাল থেকে কারখানা দুটিতে শ্রমিকেরা কাজে যোগ দিতে পারবে বলে আশ্বাস দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
এর আগে ১৭ ডিসেম্বর শ্রমিকদের বিরুদ্ধে করা মামলা প্রত্যাহার দাবিতে কাজ বন্ধ করে দেয় শ্রমিকেরা। পরে কর্তৃপক্ষ ১৮ ডিসেম্বর থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানাটি বন্ধ রাখার ঘোষণা দেয়।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কোনাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম জানান, শ্রমিকদের শর্ত মেনে নিলে অবরোধ প্রত্যাহার করা হয়। পরে বেলা দেড়টার দিকে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।
সূত্র: প্রথম আলো
আরও পড়ুন
দাবি মেনে নেওয়ায় গাজীপুর নগরের কোনাবাড়ী এলাকায় ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক থেকে বিক্ষোভ ও অবরোধ কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নিয়েছে শ্রমিকেরা। এর ফলে প্রায় ৪ ঘণ্টা পর সোমবার বেলা দেড়টার দিকে সড়কটিতে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়।
এর আগে আজ সকাল সাড়ে ৯টার দিকে এম এম নিটওয়্যার লিমিটেড ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড কারখানার শ্রমিকেরা মহাসড়ক অবরোধ করেছিল।
খবর প্রথম আলোর।
পুলিশ, কারখানার শ্রমিক ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রোববার সকালে কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে মূল ফটকে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ শুরু করে শ্রমিকেরা। পরে বিকেলে তারা ফিরে যায়। আজ সকালে আবার তারা কারখানার সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ শুরু করে। একপর্যায়ে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের পৃথক দুটি স্থানে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিকেরা। এতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। শ্রমিকেরা বিনা শর্তে কারখানা খুলে দেওয়া ও শ্রমিকদের নামে মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানায়। একপর্যায়ে কারখানা কর্তৃপক্ষ দাবিগুলো মেনে নিলে শ্রমিকেরা অবরোধ প্রত্যাহার করে নেয়। আগামী মঙ্গলবার সকাল থেকে কারখানা দুটিতে শ্রমিকেরা কাজে যোগ দিতে পারবে বলে আশ্বাস দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
এর আগে ১৭ ডিসেম্বর শ্রমিকদের বিরুদ্ধে করা মামলা প্রত্যাহার দাবিতে কাজ বন্ধ করে দেয় শ্রমিকেরা। পরে কর্তৃপক্ষ ১৮ ডিসেম্বর থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানাটি বন্ধ রাখার ঘোষণা দেয়।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কোনাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম জানান, শ্রমিকদের শর্ত মেনে নিলে অবরোধ প্রত্যাহার করা হয়। পরে বেলা দেড়টার দিকে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।
সূত্র: প্রথম আলো
আরও পড়ুন
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।