

বিডিজেন ডেস্ক

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিটে (বিদ্যুৎ ইউনিট-১) রিঅ্যাক্টরের সংযোজন প্রক্রিয়া সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের রাশিয়ান ঠিকাদার কোম্পানি রোসাটম জানিয়েছে, এই প্রক্রিয়ায় রিঅ্যাক্টর ইন্টারনাল স্থাপন, ফুয়েল অ্যাসেম্বলি সিমুলেটর লোডিং করা, একটি প্রোটেকটিভ পাইপ ইউনিট, একটি আপার ইউনিট এবং স্মার্ট অটোমেটেড অ্যান্ড মনিটরিং সিস্টেমস (এসএএমএস) সেন্সর স্থাপন করা হয়, যা এই প্রকল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।
পরবর্তী পর্যায়ে চুল্লি প্ল্যান্টের সরঞ্জামগুলোর কার্যক্ষমতা নিশ্চিত করার জন্য হাইড্রোলিক টেস্টিং যুক্ত হবে।
অ্যাটমস্ট্রয়এক্সপোর্ট, অ্যাটমটেকহেনারগো এবং রসএনার্গোটমের বিশেষজ্ঞরা রিঅ্যাক্টর স্থাপন কাজ সম্পাদনের জন্য নিযুক্ত ছিলেন।
এটমস্ট্রয় এক্সপোর্ট (বাংলাদেশের প্রকল্প) বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট আলেক্সি ডেরি এই পর্যায়ের গুরুত্বের ওপর জোর দিয়ে বলেন, ‘রিঅ্যাক্টর স্থাপন সম্পন্ন এবং মূল পরীক্ষাগুলোর জন্য প্রস্তুত হওয়া ভবিষ্যৎ বিদ্যুৎ ইউনিটের দক্ষ পরিচালনার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। আমরা নিরাপদ, নিরবচ্ছিন্ন এবং নির্ভরযোগ্য কার্যক্ষমতার জন্য দায়বদ্ধ।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা কাজের প্রতিটি পর্যায়ে সতর্কতার সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করি, উন্নত পদ্ধতি এবং প্রযুক্তি ব্যবহার করি, যা আমাদের নির্মাণ সাইটগুলোতে বহুবার পরীক্ষা করা হয়েছে।’
রাশিয়ার কারিগরি ও আর্থিক সহায়তায় রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হচ্ছে।
এখানে ২ হাজার ৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতার দুটি ইউনিট থাকবে।
প্রকল্পটিতে রাশিয়ান ভিভিইআর-১২০০ রিঅ্যাক্টর ব্যবহার করা হয়েছে। এটি একটি প্রজন্মের তৃতীয়+ নকশা যা সমস্ত আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা মান নিশ্চিত করে। প্রকল্পের জন্য জেনারেল ডিজাইনার এবং সাধারণ ঠিকাদার উভয়ই হিসাবে কাজ করছে রোসাটম প্রকৌশল বিভাগ।

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিটে (বিদ্যুৎ ইউনিট-১) রিঅ্যাক্টরের সংযোজন প্রক্রিয়া সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের রাশিয়ান ঠিকাদার কোম্পানি রোসাটম জানিয়েছে, এই প্রক্রিয়ায় রিঅ্যাক্টর ইন্টারনাল স্থাপন, ফুয়েল অ্যাসেম্বলি সিমুলেটর লোডিং করা, একটি প্রোটেকটিভ পাইপ ইউনিট, একটি আপার ইউনিট এবং স্মার্ট অটোমেটেড অ্যান্ড মনিটরিং সিস্টেমস (এসএএমএস) সেন্সর স্থাপন করা হয়, যা এই প্রকল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।
পরবর্তী পর্যায়ে চুল্লি প্ল্যান্টের সরঞ্জামগুলোর কার্যক্ষমতা নিশ্চিত করার জন্য হাইড্রোলিক টেস্টিং যুক্ত হবে।
অ্যাটমস্ট্রয়এক্সপোর্ট, অ্যাটমটেকহেনারগো এবং রসএনার্গোটমের বিশেষজ্ঞরা রিঅ্যাক্টর স্থাপন কাজ সম্পাদনের জন্য নিযুক্ত ছিলেন।
এটমস্ট্রয় এক্সপোর্ট (বাংলাদেশের প্রকল্প) বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট আলেক্সি ডেরি এই পর্যায়ের গুরুত্বের ওপর জোর দিয়ে বলেন, ‘রিঅ্যাক্টর স্থাপন সম্পন্ন এবং মূল পরীক্ষাগুলোর জন্য প্রস্তুত হওয়া ভবিষ্যৎ বিদ্যুৎ ইউনিটের দক্ষ পরিচালনার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। আমরা নিরাপদ, নিরবচ্ছিন্ন এবং নির্ভরযোগ্য কার্যক্ষমতার জন্য দায়বদ্ধ।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা কাজের প্রতিটি পর্যায়ে সতর্কতার সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করি, উন্নত পদ্ধতি এবং প্রযুক্তি ব্যবহার করি, যা আমাদের নির্মাণ সাইটগুলোতে বহুবার পরীক্ষা করা হয়েছে।’
রাশিয়ার কারিগরি ও আর্থিক সহায়তায় রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হচ্ছে।
এখানে ২ হাজার ৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতার দুটি ইউনিট থাকবে।
প্রকল্পটিতে রাশিয়ান ভিভিইআর-১২০০ রিঅ্যাক্টর ব্যবহার করা হয়েছে। এটি একটি প্রজন্মের তৃতীয়+ নকশা যা সমস্ত আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা মান নিশ্চিত করে। প্রকল্পের জন্য জেনারেল ডিজাইনার এবং সাধারণ ঠিকাদার উভয়ই হিসাবে কাজ করছে রোসাটম প্রকৌশল বিভাগ।
আজ শনিবার সকাল ১০টার দিকে কালা-লক্ষ্মীপুর মাঠে বাতুল বিশ্বাস ও সিরাজ মোল্লার সমর্থকেরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে একে অপরের ওপর হামলা চালায়। এক পর্যায়ে, সিরাজের সমর্থকেরা মাহবুবকে একা পেয়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে গুরুতর আহত করে।
পিকেএসএফকে বাংলাদেশের সকল প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি বাতিঘর হিসেবে অভিহিত করে জাকির আহমেদ খান বলেন, সময়ের প্রয়োজনে সম্প্রতি পিকেএসএফের কৌশলগত পরিকল্পনা ২০২৫-২০৩০ প্রণয়ন করা হয়েছে। এর মূল উদ্দেশ্য হলো শোভন কর্মসংস্থান সৃষ্টি, ঝুঁকি হ্রাস, ও সক্ষমতা বৃদ্ধি।
উল্লেখ্য, ‘সঙ্গীত মনন’-এর যাত্রা শুরু হয় ২০২২ সালে। ওস্তাদ আলী আকবর খানের জন্মশতবর্ষকে প্রচ্ছদ কাহিনি করে প্রকাশিত। দ্বিতীয় সংখ্যার মূল বিষয় ছিল ‘মুক্তিযুদ্ধ ও গান। তৃতীয় সংখ্যাটি একটি বিশেষ সংখ্যা, এর বিষয় ‘সংগীতে নারী, নারীর সংগীত’।
রাষ্ট্রদূত জানান, ২০২৫ সালে ১৭ হাজার বাংলাদেশি অবৈধ পথে লিবিয়া হয়ে ইতালি প্রবেশ করেছেন। প্রতিদিনই অবৈধ পথে বাংলাদেশিরা ইতালি প্রবেশ করছেন। আজকের দিনসহ হিসাব করলে এ বছর অবৈধ পথে ইতালি প্রবেশ করেছেন ১৮ হাজার বাংলাদেশি।