বিডিজেন ডেস্ক
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনাপত্তির পরই এনপিবি পিস্তলের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়াকে। ২০২৪ সালের ৮ ডিসেম্বর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের রাজনৈতিক-৪ শাখার উপসচিব ইসরাত জাহান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে অনাপত্তি দেওয়া হয়।
খবর আজকের পত্রিকার।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লা জেলা প্রশাসনের কার্যালয় থেকে আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়ার আবেদনের প্রেক্ষিতে অস্ত্রের লাইসেন্সে দেওয়া হয়। বিধি অনুযায়ী পিস্তলের লাইসেন্স নিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনাপত্তির প্রয়োজন হয়। এ জন্য কুমিল্লা জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে অনাপত্তির জন্য ২০২৪ সালের ২ ডিসেম্বর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় চিঠি পাঠানো হয়। ওই চিঠিতে বিধি অনুযায়ী তাঁর অস্ত্রের লাইসেন্সের অনাপত্তি দেওয়া হয়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওই চিঠিতে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের বাবা-মায়ের নাম ও গ্রামের ঠিকানা উল্লেখ করে বলা হয়, ‘আবেদনকারীর আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স প্রদানে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, জননিরাপত্তা বিভাগের অনাপত্তি নির্দেশক্রমে জ্ঞাপন করা হলো।’
২০১৬ সালে প্রণীত আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স প্রদান, নবায়ন ও ব্যবহার নীতিমালার ৩২—বিধি অনুযায়ী অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়, স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী ও সমমর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তির অস্ত্রের লাইসেন্সের জন্য নির্ধারিত আয়কর বিধি বাধ্যকতা থাকবে না।
এর আগে, গত রোববার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নিয়মিত স্ক্যানিংয়ে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার ব্যাগে পিস্তলের ম্যাগাজিন ধরা পড়ে। ভুলবশত এ ঘটনা ঘটেছে বলে দুঃখ প্রকাশ করেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। ওই দিন ভোর ৭টায় টার্কিশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটে ইস্তাম্বুল হয়ে মরক্কোর উদ্দেশে উড়াল দেন তিনি।
এরপর, গতকাল সোমবার আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত কোর কমিটির বৈঠক শেষে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব) বলেন, এটি ভুলবশত হয়েছে। ভুলে ম্যাগাজিনটি ব্যাগে নেওয়া হয়েছিল।
সূত্র: আজকের পত্রিকা
আরও পড়ুন
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনাপত্তির পরই এনপিবি পিস্তলের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়াকে। ২০২৪ সালের ৮ ডিসেম্বর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের রাজনৈতিক-৪ শাখার উপসচিব ইসরাত জাহান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে অনাপত্তি দেওয়া হয়।
খবর আজকের পত্রিকার।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লা জেলা প্রশাসনের কার্যালয় থেকে আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়ার আবেদনের প্রেক্ষিতে অস্ত্রের লাইসেন্সে দেওয়া হয়। বিধি অনুযায়ী পিস্তলের লাইসেন্স নিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনাপত্তির প্রয়োজন হয়। এ জন্য কুমিল্লা জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে অনাপত্তির জন্য ২০২৪ সালের ২ ডিসেম্বর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় চিঠি পাঠানো হয়। ওই চিঠিতে বিধি অনুযায়ী তাঁর অস্ত্রের লাইসেন্সের অনাপত্তি দেওয়া হয়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওই চিঠিতে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের বাবা-মায়ের নাম ও গ্রামের ঠিকানা উল্লেখ করে বলা হয়, ‘আবেদনকারীর আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স প্রদানে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, জননিরাপত্তা বিভাগের অনাপত্তি নির্দেশক্রমে জ্ঞাপন করা হলো।’
২০১৬ সালে প্রণীত আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স প্রদান, নবায়ন ও ব্যবহার নীতিমালার ৩২—বিধি অনুযায়ী অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়, স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী ও সমমর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তির অস্ত্রের লাইসেন্সের জন্য নির্ধারিত আয়কর বিধি বাধ্যকতা থাকবে না।
এর আগে, গত রোববার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নিয়মিত স্ক্যানিংয়ে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার ব্যাগে পিস্তলের ম্যাগাজিন ধরা পড়ে। ভুলবশত এ ঘটনা ঘটেছে বলে দুঃখ প্রকাশ করেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। ওই দিন ভোর ৭টায় টার্কিশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটে ইস্তাম্বুল হয়ে মরক্কোর উদ্দেশে উড়াল দেন তিনি।
এরপর, গতকাল সোমবার আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত কোর কমিটির বৈঠক শেষে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব) বলেন, এটি ভুলবশত হয়েছে। ভুলে ম্যাগাজিনটি ব্যাগে নেওয়া হয়েছিল।
সূত্র: আজকের পত্রিকা
আরও পড়ুন
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে যুদ্ধ পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় প্রায় ৫০ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশ সীমান্তসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান নিয়েছে। স্থানীয় কর্মকর্তারা আশঙ্কা করছেন, পরিস্থিতি আরও খারাপ হলে তারা সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারে।
বাংলাদেশ যেন কখনো চরমপন্থা বা মৌলবাদের অভয়ারণ্য না হয়, সেই প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
বিদেশে বাংলাদেশের সব কূটনৈতিক মিশন, কনস্যুলেট, কূটনীতিকদের অফিস ও বাসভবন থেকে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের ছবি সরাতে আনুষ্ঠানিকভাবে লিখিত কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। তবে, গেল কয়েক মাস ধরে জিরো পোর্ট্রেট নীতি বা কোনো ছবি না রাখার সিদ্ধান্ত অনুসরণ করা হয়েছে।
ইউরোপের দেশ ইতালিতে পরিবারের সঙ্গে পিকনিকে গিয়ে লেকের পানিতে ডুবে আব্দুস সামাদ রাউফ (১২) নামে এক বাংলাদেশি শিশুর মৃত্যু হয়েছে।