বিডিজেন ডেস্ক
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় নড়াইলে সৌদিপ্রবাসী এক ব্যক্তি নিহত হয়েছে। গতকাল বুধবার (১৩ মার্চ) রাতে কালিয়া উপজেলার নড়াগাতী থানার চরশুকতাইল গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
খবর প্রথম আলোর।
নিহত ব্যক্তির নাম আকরাম শেখ (৪৫)। তিনি নড়াগাতী থানার চরশুকতাইল গ্রামের হেকমত শেখের ছেলে। দুই মাস আগে সৌদি আরবে কর্মস্থল থেকে ছুটি নিয়ে বাড়িতে এসেছিলেন।
নিহত ব্যক্তির পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, চরশুকতাইল গ্রামে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুটি পক্ষের মধ্যে বিরোধ আছে। এর মধ্যে একটি পক্ষের নেতৃত্ব দেন আনসার জমাদ্দার এবং অন্যটির নেতৃত্ব দেন হেকমত শেখ। দীর্ঘদিন ধরে এলাকার বিভিন্ন বিষয় নিয়ে এই বিরোধ চলে আসছে। গতকাল রাতে হেকমত শেখের ছেলে আকরাম শেখ এলাকার একটি চায়ের দোকানে যান। সেখানে প্রতিপক্ষ আনসার জমাদ্দারপক্ষের ১৫ থেকে ২০ জন আকরাম শেখকে কুপিয়ে জখম করে। পরে স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
পুলিশ ও স্থানীয় লোকজন জানায়, আকরামের মৃত্যুর খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে বিক্ষুব্ধ লোকজন অভিযুক্তপক্ষের বেশ কয়েকটি ঘরবাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। পরে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
নিহত ব্যক্তির খালাতো ভাই আমানত ইসলাম বলেন, আকরাম আট বছর সৌদি আরব ছিলেন। দুই মাস আগে ছুটি নিয়ে বাড়িতে এসেছিলেন। এক মাস পর আবার তার সৌদি আরবে চলে যাওয়ার কথা ছিল। তার বাবা হেকমত শেখ এলাকার একটি পক্ষকে নেতৃত্ব দেন। তবে এর সঙ্গে আকরাম জড়িত ছিলেন না।
গতকাল মুঠোফোনে নড়াগাতী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, অতর্কিত হামলায় আকরামের মৃত্যুর পর অভিযুক্ত ব্যক্তিদের ঘরবাড়িতে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে বিক্ষুব্ধ লোকজন। ফায়ার সার্ভিস এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে গেছে। বর্তমানে এলাকার পরিবেশ শান্ত আছে। এ ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
সূত্র: প্রথম আলো
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় নড়াইলে সৌদিপ্রবাসী এক ব্যক্তি নিহত হয়েছে। গতকাল বুধবার (১৩ মার্চ) রাতে কালিয়া উপজেলার নড়াগাতী থানার চরশুকতাইল গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
খবর প্রথম আলোর।
নিহত ব্যক্তির নাম আকরাম শেখ (৪৫)। তিনি নড়াগাতী থানার চরশুকতাইল গ্রামের হেকমত শেখের ছেলে। দুই মাস আগে সৌদি আরবে কর্মস্থল থেকে ছুটি নিয়ে বাড়িতে এসেছিলেন।
নিহত ব্যক্তির পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, চরশুকতাইল গ্রামে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুটি পক্ষের মধ্যে বিরোধ আছে। এর মধ্যে একটি পক্ষের নেতৃত্ব দেন আনসার জমাদ্দার এবং অন্যটির নেতৃত্ব দেন হেকমত শেখ। দীর্ঘদিন ধরে এলাকার বিভিন্ন বিষয় নিয়ে এই বিরোধ চলে আসছে। গতকাল রাতে হেকমত শেখের ছেলে আকরাম শেখ এলাকার একটি চায়ের দোকানে যান। সেখানে প্রতিপক্ষ আনসার জমাদ্দারপক্ষের ১৫ থেকে ২০ জন আকরাম শেখকে কুপিয়ে জখম করে। পরে স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
পুলিশ ও স্থানীয় লোকজন জানায়, আকরামের মৃত্যুর খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে বিক্ষুব্ধ লোকজন অভিযুক্তপক্ষের বেশ কয়েকটি ঘরবাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। পরে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
নিহত ব্যক্তির খালাতো ভাই আমানত ইসলাম বলেন, আকরাম আট বছর সৌদি আরব ছিলেন। দুই মাস আগে ছুটি নিয়ে বাড়িতে এসেছিলেন। এক মাস পর আবার তার সৌদি আরবে চলে যাওয়ার কথা ছিল। তার বাবা হেকমত শেখ এলাকার একটি পক্ষকে নেতৃত্ব দেন। তবে এর সঙ্গে আকরাম জড়িত ছিলেন না।
গতকাল মুঠোফোনে নড়াগাতী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, অতর্কিত হামলায় আকরামের মৃত্যুর পর অভিযুক্ত ব্যক্তিদের ঘরবাড়িতে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে বিক্ষুব্ধ লোকজন। ফায়ার সার্ভিস এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে গেছে। বর্তমানে এলাকার পরিবেশ শান্ত আছে। এ ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
সূত্র: প্রথম আলো
জুলাই সনদ একটি রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল। এই রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল কখনোই সংবিধানের ওপরে প্রাধান্য পেতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, ‘এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় আপত্তির একটি জায়গা।’
নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার বলেন, তারা কমিশনের পক্ষ থেকে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদের প্রস্তাব করেছেন। এর মধ্যে নিম্নকক্ষ হবে বর্তমান আসনভিত্তিক। আর উচ্চকক্ষ হবে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের (পিআর)। সংবিধান সংস্কার কমিশনও একই রকম প্রস্তাব করেছে।
গুম-খুন ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের জন্য ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচার দাবি করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে গণমাধ্যমকে সতর্ক করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ শুক্রবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রেস উইং এক বিবৃতিতে এই সতর্কবার্তা জানিয়েছে। ওই বিবৃতিতে বলা হয়, শেখ হাসিনার বক্তব্য কেউ ভবিষ্যতে প্রকাশ করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।