বিডিজেন ডেস্ক
প্রথমে ফেরিওয়ালার বেশে এলাকায় ঢোকে তারা। তারপর কয়েকজন ক্রেতার সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলে। খোঁজ করে বিদেশগামী যাত্রীদের। এরপর নিজেদের কাছে সৌদি রিয়াল, ইউরো, যুক্তরাষ্ট্রের ডলারসহ নানা বৈদেশিক মুদ্রা আছে বলে জানায়। এরপর বৈদেশিক মুদ্রা দেওয়ার কথা বলে কৌশলে টাকা হাতিয়ে নেয়।
চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় এমন এক সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের ৪ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে লোহাগাড়া থানা-পুলিশ। তারা হলেন ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা উপজেলার সদরদী এলাকার মো. সরোয়ার (৫৪), সোহেল বেগ (৩০), কামাল শেখ (৩৪) ও শওকত খান (৬০)।
খবর প্রথম আলোর।
গতকাল বুধবার বেলা সাড়ে ৩টার দিকে উপজেলার আমিরাবাদ ইউনিয়নের পুরাতন বিওসি গোলাম আলী সিকদার পাড়া এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। আজ বৃহস্পতিবার তাদের চট্টগ্রাম আদালতে পাঠানোর কথা।
পুলিশ জানায়, বান্দরবানের লামা উপজেলার আজিজনগর এলাকার তৌহিদুর রহমান (৪২) নামের একজনের পরিবারের সঙ্গে আলাপ-পরিচয় গড়ে তোলেন ছদ্মবেশী ফেরিওয়ালা মো. সরোয়ার। তৌহিদুরের মা–বাবা দুজনেই ওমরাহ করতে সৌদি আরবে যাবেন—এ কথা জানার পর সরোয়ার জানান, তার কাছে সৌদি রিয়াল আছে। বাংলাদেশি টাকার বিনিময়ে সৌদি রিয়াল দেবেন বলে গত মঙ্গলবার বিকেলে তৌহিদুরকে লোহাগাড়ার আমিরাবাদ স্টেশনে ডাকেন সরোয়ার। এরপর তৌহিদুরের কাছ থেকে কৌশলে পাঁচ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়ে সটকে পড়েন।
লোহাগাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আরিফুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ঘটনার পরপরই তৌহিদুর রহমান পুলিশের কাছে অভিযোগ করেন। তারপর সিসিটিভি ফুটেজ ও তথ্যপ্রযুক্তির সাহায্যে প্রতারকদের অবস্থান শনাক্ত করা হয়। স্থানীয়দের সহায়তায় প্রতারক চক্রের ৪ সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং তাদের কাছ থেকে ৪ লাখ ৪২ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়। পরে তৌহিদুর বাদী হয়ে গ্রেপ্তার ৪ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতনামা আরও ৩ জনকে অভিযুক্ত করে লোহাগাড়া থানায় একটি প্রতারণার মামলা করেন। চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে।
সূত্র: প্রথম আলো
প্রথমে ফেরিওয়ালার বেশে এলাকায় ঢোকে তারা। তারপর কয়েকজন ক্রেতার সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলে। খোঁজ করে বিদেশগামী যাত্রীদের। এরপর নিজেদের কাছে সৌদি রিয়াল, ইউরো, যুক্তরাষ্ট্রের ডলারসহ নানা বৈদেশিক মুদ্রা আছে বলে জানায়। এরপর বৈদেশিক মুদ্রা দেওয়ার কথা বলে কৌশলে টাকা হাতিয়ে নেয়।
চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় এমন এক সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের ৪ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে লোহাগাড়া থানা-পুলিশ। তারা হলেন ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা উপজেলার সদরদী এলাকার মো. সরোয়ার (৫৪), সোহেল বেগ (৩০), কামাল শেখ (৩৪) ও শওকত খান (৬০)।
খবর প্রথম আলোর।
গতকাল বুধবার বেলা সাড়ে ৩টার দিকে উপজেলার আমিরাবাদ ইউনিয়নের পুরাতন বিওসি গোলাম আলী সিকদার পাড়া এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। আজ বৃহস্পতিবার তাদের চট্টগ্রাম আদালতে পাঠানোর কথা।
পুলিশ জানায়, বান্দরবানের লামা উপজেলার আজিজনগর এলাকার তৌহিদুর রহমান (৪২) নামের একজনের পরিবারের সঙ্গে আলাপ-পরিচয় গড়ে তোলেন ছদ্মবেশী ফেরিওয়ালা মো. সরোয়ার। তৌহিদুরের মা–বাবা দুজনেই ওমরাহ করতে সৌদি আরবে যাবেন—এ কথা জানার পর সরোয়ার জানান, তার কাছে সৌদি রিয়াল আছে। বাংলাদেশি টাকার বিনিময়ে সৌদি রিয়াল দেবেন বলে গত মঙ্গলবার বিকেলে তৌহিদুরকে লোহাগাড়ার আমিরাবাদ স্টেশনে ডাকেন সরোয়ার। এরপর তৌহিদুরের কাছ থেকে কৌশলে পাঁচ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়ে সটকে পড়েন।
লোহাগাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আরিফুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ঘটনার পরপরই তৌহিদুর রহমান পুলিশের কাছে অভিযোগ করেন। তারপর সিসিটিভি ফুটেজ ও তথ্যপ্রযুক্তির সাহায্যে প্রতারকদের অবস্থান শনাক্ত করা হয়। স্থানীয়দের সহায়তায় প্রতারক চক্রের ৪ সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং তাদের কাছ থেকে ৪ লাখ ৪২ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়। পরে তৌহিদুর বাদী হয়ে গ্রেপ্তার ৪ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতনামা আরও ৩ জনকে অভিযুক্ত করে লোহাগাড়া থানায় একটি প্রতারণার মামলা করেন। চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে।
সূত্র: প্রথম আলো
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।