প্রতিবেদক, বিডিজেন
দেশে বছরে ভোজ্যতেলের চাহিদা ২২ লাখ টন। এর বিপরীতে ভোজ্যতেলের মজুত ২৫ লাখ ৫০ হাজার টনের বেশি হলেও নিয়মিত বিরতীতে নানা অজুহাতে বাড়ানো হচ্ছে ভোজ্যতেলের দাম।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে চাহদিার তুলনায় বেশি ভোজ্যতেল আমদানি হয়েছে। এই অর্থবছরে অপরিশোধিত ভোজ্যতেল আমদানি হয় ২৩ লাখ টন। এর বাইরে দেশে উৎপাদন হয় আড়াই লাখ টন। অথ্যাৎ, চাহদিার চেয়েও দেশে বাড়তি ভোজ্যতেলের পরিমাণ সাড় ৩ লাখ টন।
অর্থনীতির হিসাব অনুযায়ী, চাহিদা ও জোগানের নিয়ম অনুযায়ী ভোজ্যতেলের দাম কমার কথা। অথচ ঘটছে ঠিক তার উল্টো। গত এক মাসে দেশের বাজারে অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে খোলা সয়াবিন ও পাম তেলের দাম। এই সময়ে লিটারপ্রতি সয়াবিনের দাম বেড়েছে ১০ টাকা। আর লিটারপ্রতি পাম তেলের দাম বেড়েছে সর্বোচ্চ ১২ টাকা। তবে বোতলজাত ভোজ্যতেলের দাম স্থির রয়েছে।
গত ৫ অক্টোবর ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) বাজার তদারকির প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ওই দিন ১৫১ থেকে ১৫৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল। গত মাসে যা ছিল ১৪৫ থেকে ১৫২ টাকা। আর প্রতি লিটার পাম তেল বিক্রি হয়েছে ১৩৭ থেকে ১৪২ টাকায়, যা গত মাসে ছিল ১৩০ থেকে ১৩৫ টাকায়।
এর কারণ হিসেবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়ার কারণে কোম্পানিগুলো দেশে দাম বাড়িয়েছে। সেই সঙ্গে সরবরাহ কম থাকার কথাও বলা হচ্ছে। অথচ দেশে ভোজ্যতেল আমদানি ও উৎপাদনের তথ্য কিন্তু এ কথা বলছে না। পর্যাপ্ত শুধু নয়, উদ্বৃত্ত থাকা সত্ত্বেও এই দাম বৃদ্বির কোনো কারণ থাকতে পারে না বলেই মনে করছেন বাজার বিশ্লেষকেরা।
রাজধানীর কারওয়ান বাজারের ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী মো. মজিদুল ইসলাম জানান, গত এক মাসের ব্যবধানে লিটারপ্রতি সয়াবিন তেলের দাম বেড়েছে ১০ টাকা আর পাম অয়েলের দাম বেড়েছে ১৫ টাকা। তেলের কোম্পানিগুলো জানিয়েছে, বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়ার কারণে দেশেও বেড়েছে।
সিটি, মেঘনা, এস আলম, টিকে, শবনম, বসুন্ধরা ও বাটারফ্লাই গ্রুপসহ দেশের বাজারে হাতে গোনা কয়েকটি কোম্পানি ভোজ্যতেল সরবরাহ করে। আগে এস আলম গ্রুপ পণ্য সরবরাহ না করেই অপেক্ষাকৃত কম দামে এসও (সরবরাহ আদেশ) বিক্রি করত। এখন কোম্পানিটির আমদানির পরিমাণ কমে গেছে। এটিকেও কারণ হিসেবে দেখছেন কেউ কেউ। কিন্তু মোট আমদানি তথ্য অন্তত এর স্বপক্ষে কথা বলছে না।
দেশে বছরে ভোজ্যতেলের চাহিদা ২২ লাখ টন। এর বিপরীতে ভোজ্যতেলের মজুত ২৫ লাখ ৫০ হাজার টনের বেশি হলেও নিয়মিত বিরতীতে নানা অজুহাতে বাড়ানো হচ্ছে ভোজ্যতেলের দাম।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে চাহদিার তুলনায় বেশি ভোজ্যতেল আমদানি হয়েছে। এই অর্থবছরে অপরিশোধিত ভোজ্যতেল আমদানি হয় ২৩ লাখ টন। এর বাইরে দেশে উৎপাদন হয় আড়াই লাখ টন। অথ্যাৎ, চাহদিার চেয়েও দেশে বাড়তি ভোজ্যতেলের পরিমাণ সাড় ৩ লাখ টন।
অর্থনীতির হিসাব অনুযায়ী, চাহিদা ও জোগানের নিয়ম অনুযায়ী ভোজ্যতেলের দাম কমার কথা। অথচ ঘটছে ঠিক তার উল্টো। গত এক মাসে দেশের বাজারে অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে খোলা সয়াবিন ও পাম তেলের দাম। এই সময়ে লিটারপ্রতি সয়াবিনের দাম বেড়েছে ১০ টাকা। আর লিটারপ্রতি পাম তেলের দাম বেড়েছে সর্বোচ্চ ১২ টাকা। তবে বোতলজাত ভোজ্যতেলের দাম স্থির রয়েছে।
গত ৫ অক্টোবর ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) বাজার তদারকির প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ওই দিন ১৫১ থেকে ১৫৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল। গত মাসে যা ছিল ১৪৫ থেকে ১৫২ টাকা। আর প্রতি লিটার পাম তেল বিক্রি হয়েছে ১৩৭ থেকে ১৪২ টাকায়, যা গত মাসে ছিল ১৩০ থেকে ১৩৫ টাকায়।
এর কারণ হিসেবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়ার কারণে কোম্পানিগুলো দেশে দাম বাড়িয়েছে। সেই সঙ্গে সরবরাহ কম থাকার কথাও বলা হচ্ছে। অথচ দেশে ভোজ্যতেল আমদানি ও উৎপাদনের তথ্য কিন্তু এ কথা বলছে না। পর্যাপ্ত শুধু নয়, উদ্বৃত্ত থাকা সত্ত্বেও এই দাম বৃদ্বির কোনো কারণ থাকতে পারে না বলেই মনে করছেন বাজার বিশ্লেষকেরা।
রাজধানীর কারওয়ান বাজারের ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী মো. মজিদুল ইসলাম জানান, গত এক মাসের ব্যবধানে লিটারপ্রতি সয়াবিন তেলের দাম বেড়েছে ১০ টাকা আর পাম অয়েলের দাম বেড়েছে ১৫ টাকা। তেলের কোম্পানিগুলো জানিয়েছে, বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়ার কারণে দেশেও বেড়েছে।
সিটি, মেঘনা, এস আলম, টিকে, শবনম, বসুন্ধরা ও বাটারফ্লাই গ্রুপসহ দেশের বাজারে হাতে গোনা কয়েকটি কোম্পানি ভোজ্যতেল সরবরাহ করে। আগে এস আলম গ্রুপ পণ্য সরবরাহ না করেই অপেক্ষাকৃত কম দামে এসও (সরবরাহ আদেশ) বিক্রি করত। এখন কোম্পানিটির আমদানির পরিমাণ কমে গেছে। এটিকেও কারণ হিসেবে দেখছেন কেউ কেউ। কিন্তু মোট আমদানি তথ্য অন্তত এর স্বপক্ষে কথা বলছে না।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।