প্রতিবেদক, বিডিজেন
পুরস্কারের ঘোষিত তালিকা থেকে ৩ জনের নাম বাদ দিয়েছে বাংলা একাডেমি। তাঁরা হলেন মোহাম্মদ হাননান, ফারুক নওয়াজ ও সেলিম মোরশেদ। তাঁদের নাম বাদ দেওয়ার বিষয়টি বুধবার (২৯ জানুয়ারি) বাংলা একাডেমির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে জানা গেছে।
বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ২০২৪’ ঘোষণা করা হয় ২৩ জানুয়ারি। এরপর ২৫ জানুয়ারি তালিকাটি স্থগিত করা হয়। তখন বাংলা একাডেমির পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, নাম থাকা কারও কারও বিষয়ে ‘কিছু অভিযোগ আসায়’ তালিকাটি স্থগিত করা হলো।
বাংলা একাডেমি ওই দিন ৩ কার্যদিবসের মধ্যে পুনর্বিবেচনার পর পুরস্কারের তালিকাটি পুনঃপ্রকাশ করার সিদ্ধান্তের কথা জানায়।
মঙ্গলবার ছিল ৩ কার্যদিবসের শেষ দিন। সময়সীমা পেরিয়ে যাওয়ার পর বুধবার (২৯ জানুয়ারি) রাতে মোহাম্মদ হাননান, ফারুক নওয়াজ ও সেলিম মোরশেদের নাম বাদ দেওয়ার কথা জানানো হয়। মোহাম্মদ হাননানকে মুক্তিযুদ্ধ ও ফারুক নওয়াজকে শিশুসাহিত্যে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছিল।
আর কথাসাহিত্যিক সেলিম মোরশেদ পুরস্কারের জন্য মনোনীতদের তালিকা স্থগিতের পর ২৭ জানুয়ারি বাংলা একাডেমি পুরস্কার প্রত্যাখ্যানের ঘোষণা দেন। তাঁকে কথাসাহিত্যে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছিল।
বুধবারের সভায় স্থগিতকৃত পুরস্কৃত লেখক তালিকা চূড়ান্ত করা হয়। সেই অনুযায়ী বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কারপ্রাপ্তরা হলেন মাসুদ খান (কবিতা), শুভাশিস সিনহা (নাটক ও নাট্যসাহিত্য), সলিমুল্লাহ খান (প্রবন্ধ/গদ্য), জি এইচ হাবীব (অনুবাদ), মুহম্মদ শাহজাহান মিয়া (গবেষণা), রেজাউর রহমান (বিজ্ঞান), সৈয়দ জামিল আহমেদ (ফোকলোর)।
পুরস্কার ঘোষণা ও স্থগিতের পর বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক হয়। ২৫ জানুয়ারি ফেসবুকে এক পোস্টে সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরওয়ার ফারুকী বলেন, বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার কমিটির সভায় উদ্ভূত সামাজিক-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে এবং পুরস্কার-তালিকাভুক্ত কারও কারও সম্পর্কে কিছু অভিযোগ উত্থাপিত হওয়ায় পূর্বঘোষিত পুরস্কার পুনর্বিবেচনার প্রয়োজন সম্পর্কে আলোচনা হয়। উত্থাপিত অভিযোগ সম্পর্কে অনুসন্ধানেরও সিদ্ধান্ত হয়। এমতাবস্থায় বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কারের তালিকা স্থগিত করা হলো।
ফারুকী বলেন, ‘এখানে আমি একটু যুক্ত করতে চাই। যে আজব নীতিমালা এ ধরনের উদ্ভট এবং কোটারি পুরস্কারের সুযোগ করে দেয়, সেগুলা দ্রুত রিভিউ (পর্যালোচনা) করা উচিত।’
২৬ জানুয়ারি সচিবালয়ে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক মোহাম্মদ আজম বলেন, তালিকায় নাম থাকা কারও বিষয়ে গণহত্যা ও জনবিরোধী রাজনীতির সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ততার প্রমাণ পাওয়া গেলে পুরস্কার বাতিল করা হবে।
পুরস্কারের ঘোষিত তালিকা থেকে ৩ জনের নাম বাদ দিয়েছে বাংলা একাডেমি। তাঁরা হলেন মোহাম্মদ হাননান, ফারুক নওয়াজ ও সেলিম মোরশেদ। তাঁদের নাম বাদ দেওয়ার বিষয়টি বুধবার (২৯ জানুয়ারি) বাংলা একাডেমির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে জানা গেছে।
বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ২০২৪’ ঘোষণা করা হয় ২৩ জানুয়ারি। এরপর ২৫ জানুয়ারি তালিকাটি স্থগিত করা হয়। তখন বাংলা একাডেমির পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, নাম থাকা কারও কারও বিষয়ে ‘কিছু অভিযোগ আসায়’ তালিকাটি স্থগিত করা হলো।
বাংলা একাডেমি ওই দিন ৩ কার্যদিবসের মধ্যে পুনর্বিবেচনার পর পুরস্কারের তালিকাটি পুনঃপ্রকাশ করার সিদ্ধান্তের কথা জানায়।
মঙ্গলবার ছিল ৩ কার্যদিবসের শেষ দিন। সময়সীমা পেরিয়ে যাওয়ার পর বুধবার (২৯ জানুয়ারি) রাতে মোহাম্মদ হাননান, ফারুক নওয়াজ ও সেলিম মোরশেদের নাম বাদ দেওয়ার কথা জানানো হয়। মোহাম্মদ হাননানকে মুক্তিযুদ্ধ ও ফারুক নওয়াজকে শিশুসাহিত্যে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছিল।
আর কথাসাহিত্যিক সেলিম মোরশেদ পুরস্কারের জন্য মনোনীতদের তালিকা স্থগিতের পর ২৭ জানুয়ারি বাংলা একাডেমি পুরস্কার প্রত্যাখ্যানের ঘোষণা দেন। তাঁকে কথাসাহিত্যে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছিল।
বুধবারের সভায় স্থগিতকৃত পুরস্কৃত লেখক তালিকা চূড়ান্ত করা হয়। সেই অনুযায়ী বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কারপ্রাপ্তরা হলেন মাসুদ খান (কবিতা), শুভাশিস সিনহা (নাটক ও নাট্যসাহিত্য), সলিমুল্লাহ খান (প্রবন্ধ/গদ্য), জি এইচ হাবীব (অনুবাদ), মুহম্মদ শাহজাহান মিয়া (গবেষণা), রেজাউর রহমান (বিজ্ঞান), সৈয়দ জামিল আহমেদ (ফোকলোর)।
পুরস্কার ঘোষণা ও স্থগিতের পর বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক হয়। ২৫ জানুয়ারি ফেসবুকে এক পোস্টে সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরওয়ার ফারুকী বলেন, বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার কমিটির সভায় উদ্ভূত সামাজিক-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে এবং পুরস্কার-তালিকাভুক্ত কারও কারও সম্পর্কে কিছু অভিযোগ উত্থাপিত হওয়ায় পূর্বঘোষিত পুরস্কার পুনর্বিবেচনার প্রয়োজন সম্পর্কে আলোচনা হয়। উত্থাপিত অভিযোগ সম্পর্কে অনুসন্ধানেরও সিদ্ধান্ত হয়। এমতাবস্থায় বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কারের তালিকা স্থগিত করা হলো।
ফারুকী বলেন, ‘এখানে আমি একটু যুক্ত করতে চাই। যে আজব নীতিমালা এ ধরনের উদ্ভট এবং কোটারি পুরস্কারের সুযোগ করে দেয়, সেগুলা দ্রুত রিভিউ (পর্যালোচনা) করা উচিত।’
২৬ জানুয়ারি সচিবালয়ে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক মোহাম্মদ আজম বলেন, তালিকায় নাম থাকা কারও বিষয়ে গণহত্যা ও জনবিরোধী রাজনীতির সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ততার প্রমাণ পাওয়া গেলে পুরস্কার বাতিল করা হবে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে থাকাটা তাঁর জীবনের একটা 'ট্র্যাজিক' ঘটনা ছিল বলে মন্তব্য করেছেন প্ল্যাটফর্মটির সাবেক মুখপাত্র উমামা ফাতেমা।
প্রকল্পের আওতায় প্রশিক্ষণার্থী তরুণেরা ১২টি খাতের প্রশিক্ষণ পাবে। প্রশিক্ষণ চলাকালে থাকা-খাওয়ার সব খরচ প্রকল্প থেকে বহন করা হবে। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৩০ শতাংশ আসন নারীদের জন্য সংরক্ষিত। বাকি ৭০ শতাংশের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবে নিম্ন আয়ের ও প্রান্তিক অঞ্চলের তরুণেরা।
রাজধানীর আকাশ প্রতিরক্ষা নিশ্চিত করতে ঢাকায় বিমানঘাঁটি অত্যাবশ্যক বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস সরকারের সন্ত্রাসবিরোধী দৃঢ় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন এবং ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশে কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে কার্যক্রম চালাতে দেওয়া হবে না।