ভারতীয় মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন
বিডিজেন ডেস্ক
৪৭ বছর পর মর্যাদা ফিরে পেল আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়। ভারতের সুপ্রিম কোর্ট আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যালঘু-বিষয় মর্যাদা ফিরিয়ে দিয়েছেন। ১৯৬৭ সালে এই মর্যাদা খারিজ করে দেয় সুপ্রিম কোর্ট। আজ ৮ নভেম্বর শুক্রবার আবার ভারতের সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চ আগের রায় খারিজ করে দিয়েছেন। আজ শুক্রবার সংশ্লিষ্ট মামলায় এই রায় খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। এরপর প্রতিক্রিয়ায় এআইএমআইএম নেতা আসাদউদ্দিন ওয়াইসি বলেছেন, এটি ভারতীয় মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়, সংখ্যালঘু হিসেবে উল্লেখ করার বিষয়টি আদৌ ফেরানো হবে কিনা, সেই বিষয়ে এখনই নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এই ঘটনার পরই এ নিয়ে মন্তব্য করেন এআইএমআইএম নেতা আসাদউদ্দিন ওয়াইসি। নিজের এক্স হ্যান্ডেলে একটি দীর্ঘ পোস্ট করেছেন তিনি। যা থেকে স্পষ্ট, শীর্ষ আদালতের নির্দেশে ওয়াইসি যথেষ্ট খুশি।
স্যার সৈয়দ আহভারতীয় মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দিনমদ খান ভারতের উত্তর প্রদেশ রাজ্যের আলিগড়ে ১৮৭৫ সালে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। প্রথমে এর নাম ছিল মোহামেডান অ্যাংভারতীয় মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দিনলো-ওরিয়েন্টাল কলেজ। মোহামেডান অ্যাংলো-ওরিয়েন্টাল কলেজ ১৯২০ সালে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুসরণ বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে তিন শর বেশি বিষয় পড়ান হয়। এটি ভারতের সংবিধানের সপ্তম তফসিলের অধীনে ঘোষণা করা জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রতিষ্ঠান ।
আজকের এই দিনটিকে ‘ভারতীয় মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন আসাদউদ্দিন ওয়াইসি। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ১৯৬৭ সালে শীর্ষ আদালতই আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যালঘু স্বীকৃতি খারিজ করে দিয়েছিল। শুক্রবার সেই রায় খারিজ করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চ। এবার হয়তো ফের সংখ্যালঘু স্বীকৃতি ফিরে পাবে এএমইউ।
সেই সম্ভাবনার জায়গা থেকেই ওয়াইসি মন্তব্য করেছেন, ‘সংবিধানের ৩০ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুসারে, সংখ্যালঘুদের পূর্ণ অধিকার রয়েছে এমন প্রশাসন ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা, যার সঙ্গে মানিয়ে চলা সংখ্যালঘুদের পক্ষে সহজ হবে।’
ওয়াইসি মনে করেন সুপ্রিম কোর্টের এদিনের এই রায়ের ফলে ভারতে সংখ্যালঘুদের শিক্ষা গ্রহণের ভিত আরও মজবুত হবে। এর জন্য আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমস্ত অধ্যাপক ও পড়ুয়াদের অভিনন্দন জানিয়েছেন ওয়াইসি।
তাঁর মতে, একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কবে তৈরি হয়েছে, তাতে কিছু যায় আসে না। যদি কোনো প্রতিষ্ঠান সংখ্যালঘুরা প্রতিষ্ঠিত করে, তাহলে সেটা অবশ্যই সংখ্যালঘু প্রতিষ্ঠান। কিন্তু, বিজেপি সেই যুক্তি মানেনি বলেও অভিযোগ করেছেন ওয়াইসি।
ওয়াইসির আরও অভিযোগ, বিজেপি গত কয়েক বছর ধরে এএমইউ ও জামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর আক্রমণ করে গিয়েছে। এমনকি, সংখ্যালঘুদের মাদ্রাসা পরিচালনার অধিকারও বিজেপি কেড়ে নিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন আসাদউদ্দিন ওয়াইসি।
১৯৬৭ সালে সুপ্রিম কোর্ট আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যালঘুর স্বীকৃতি বাতিল করে দিলেও, ইন্দিরা গান্ধি দেশের প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন ১৯৮১ সালে এএমইউর আইন সংশোধন করে এই প্রতিষ্ঠানে সংখ্যালঘুদের জন্য বিশেষ সংরক্ষণ চালু করা হয়। যদিও, ২০০৬ সালে ওই আইন খারিজ করে দেয় এলাহাবাদ হাইকোর্ট।
৪৭ বছর পর মর্যাদা ফিরে পেল আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়। ভারতের সুপ্রিম কোর্ট আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যালঘু-বিষয় মর্যাদা ফিরিয়ে দিয়েছেন। ১৯৬৭ সালে এই মর্যাদা খারিজ করে দেয় সুপ্রিম কোর্ট। আজ ৮ নভেম্বর শুক্রবার আবার ভারতের সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চ আগের রায় খারিজ করে দিয়েছেন। আজ শুক্রবার সংশ্লিষ্ট মামলায় এই রায় খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। এরপর প্রতিক্রিয়ায় এআইএমআইএম নেতা আসাদউদ্দিন ওয়াইসি বলেছেন, এটি ভারতীয় মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়, সংখ্যালঘু হিসেবে উল্লেখ করার বিষয়টি আদৌ ফেরানো হবে কিনা, সেই বিষয়ে এখনই নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এই ঘটনার পরই এ নিয়ে মন্তব্য করেন এআইএমআইএম নেতা আসাদউদ্দিন ওয়াইসি। নিজের এক্স হ্যান্ডেলে একটি দীর্ঘ পোস্ট করেছেন তিনি। যা থেকে স্পষ্ট, শীর্ষ আদালতের নির্দেশে ওয়াইসি যথেষ্ট খুশি।
স্যার সৈয়দ আহভারতীয় মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দিনমদ খান ভারতের উত্তর প্রদেশ রাজ্যের আলিগড়ে ১৮৭৫ সালে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। প্রথমে এর নাম ছিল মোহামেডান অ্যাংভারতীয় মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দিনলো-ওরিয়েন্টাল কলেজ। মোহামেডান অ্যাংলো-ওরিয়েন্টাল কলেজ ১৯২০ সালে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুসরণ বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে তিন শর বেশি বিষয় পড়ান হয়। এটি ভারতের সংবিধানের সপ্তম তফসিলের অধীনে ঘোষণা করা জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রতিষ্ঠান ।
আজকের এই দিনটিকে ‘ভারতীয় মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন আসাদউদ্দিন ওয়াইসি। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ১৯৬৭ সালে শীর্ষ আদালতই আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যালঘু স্বীকৃতি খারিজ করে দিয়েছিল। শুক্রবার সেই রায় খারিজ করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চ। এবার হয়তো ফের সংখ্যালঘু স্বীকৃতি ফিরে পাবে এএমইউ।
সেই সম্ভাবনার জায়গা থেকেই ওয়াইসি মন্তব্য করেছেন, ‘সংবিধানের ৩০ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুসারে, সংখ্যালঘুদের পূর্ণ অধিকার রয়েছে এমন প্রশাসন ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা, যার সঙ্গে মানিয়ে চলা সংখ্যালঘুদের পক্ষে সহজ হবে।’
ওয়াইসি মনে করেন সুপ্রিম কোর্টের এদিনের এই রায়ের ফলে ভারতে সংখ্যালঘুদের শিক্ষা গ্রহণের ভিত আরও মজবুত হবে। এর জন্য আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমস্ত অধ্যাপক ও পড়ুয়াদের অভিনন্দন জানিয়েছেন ওয়াইসি।
তাঁর মতে, একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কবে তৈরি হয়েছে, তাতে কিছু যায় আসে না। যদি কোনো প্রতিষ্ঠান সংখ্যালঘুরা প্রতিষ্ঠিত করে, তাহলে সেটা অবশ্যই সংখ্যালঘু প্রতিষ্ঠান। কিন্তু, বিজেপি সেই যুক্তি মানেনি বলেও অভিযোগ করেছেন ওয়াইসি।
ওয়াইসির আরও অভিযোগ, বিজেপি গত কয়েক বছর ধরে এএমইউ ও জামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর আক্রমণ করে গিয়েছে। এমনকি, সংখ্যালঘুদের মাদ্রাসা পরিচালনার অধিকারও বিজেপি কেড়ে নিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন আসাদউদ্দিন ওয়াইসি।
১৯৬৭ সালে সুপ্রিম কোর্ট আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যালঘুর স্বীকৃতি বাতিল করে দিলেও, ইন্দিরা গান্ধি দেশের প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন ১৯৮১ সালে এএমইউর আইন সংশোধন করে এই প্রতিষ্ঠানে সংখ্যালঘুদের জন্য বিশেষ সংরক্ষণ চালু করা হয়। যদিও, ২০০৬ সালে ওই আইন খারিজ করে দেয় এলাহাবাদ হাইকোর্ট।
যোগ্যতার চাইতে প্রাপ্তি বেশি হয়ে গেলে তখন সে লাগামহীন হয়ে ওঠে। এ অনেকটা মাটি ও খুঁটির মতো অবস্থা। খুঁটি শক্ত না হলে ঘর নড়বড়ে হবে আবার মাটি উর্বর না হলে খাওয়াপড়া জুটবে না। মানুষের চিন্তার সমৃদ্ধির জন্য পড়াশোনা কিংবা জ্ঞানের কোনো বিকল্প নেই।
পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগরে থাকা সুস্পষ্ট লঘুচাপ নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নিম্নচাপটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছিল।
কথাসাহিত্যিক ও গবেষক সিরাজুল ইসলাম মুনির সমকালীন বাংলা সাহিত্যাঙ্গনে সুপরিচিত নাম। তাঁর সাহিত্য সৃষ্টির সমৃদ্ধ বহুমাত্রিকতা সৃষ্টি করেছে শক্তিশালী স্বতন্ত্র অবস্থান। সাবলীল শব্দ ব্যঞ্জনার প্রকাশে তিনি ফুটিয়ে তুলেছেন জীবন, দেশাত্মবোধ বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন মাত্রাকে।