বিডিজেন ডেস্ক
গণমাধ্যমের স্বাধীনতার ওপর কোনো ধরনের আঘাত অন্তর্বর্তী সরকার সহ্য করবে না বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় বেইলি রোডে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।
তিনি বলেন, “কোনো সংবাদপত্রের ওপর হামলা আমরা বরদাশত করব না। গণমাধ্যমের স্বাধীনতার প্রতি আমরা শতভাগ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”
তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার বা কোনো সরকারি সংস্থা কোনো রিপোর্টের বিষয়ে কাউকে একটি ফোনও করেনি। “এমন একটা উদাহরণও নেই।”
শফিকুল আলম বলেন, “আমরা বিনয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে তার প্রতিবেদন পুনর্বিবেচনা করার জন্য জানিয়েছিলাম। যখন আমরা কোনো প্রতিবেদনে ভুল লক্ষ্য করেছিলাম।”
১৫ বছরে দেশটি যেসব ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছে এবং কীভাবে এটি একটি নিয়মে পরিণত হয়েছে তা স্মরণ করেন প্রেস সচিব।
তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার কোনো সংবাদপত্র, টিভি চ্যানেল বা কোনো অনলাইন মিডিয়া বন্ধ করেনি।
প্রেস সচিব আরও বলেন, মুজিববর্ষের নামে কী পরিমাণ অর্থ অপচয় হয়েছে তা বের করতে সরকার সরকারি ও বেসরকারি অর্থ ব্যয়ের একটি ডকুমেন্টেশন তৈরি করবে।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের ফলাফলের ওপর ব্রিফিংকালে তিনি বলেন, এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে প্রেস উপসচিব অপূর্ব জাহাঙ্গীর ও আবুল কালাম আজাদ মজুমদার উপস্থিত ছিলেন।
এক প্রশ্নের জবাবে প্রেস উপসচিব আবুল কালাম আজাদ বলেন, সরকার সম্পাদক পরিষদের বিবৃতি দেখেছে এবং তা পর্যালোচনা করেছে।
তিনি বলেন, সরকার বিষয়গুলো গুরুত্ব সহকারে দেখছে এবং যদি কেউ কোনো সমস্যার মুখোমুখি হয় তবে প্রয়োজনীয় যা কিছু করা দরকার তা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
সম্প্রতি গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে সম্পাদক পরিষদ বলেছে, স্বাধীন সাংবাদিকতার চর্চা অক্ষুণ্ন রাখার পরিবেশ নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি সত্ত্বেও এখনো সমাজের কোনো কোনো অংশ থেকে দেশের সংবাদমাধ্যমগুলোর স্বাধীনতার ওপর নানাভাবে আক্রমণ অব্যাহত রয়েছে। এরই মধ্যে দেশের শীর্ষ কয়েকটি মুদ্রিত সংবাদমাধ্যমের কার্যালয়ে হামলা-ঘেরাওয়ের হুমকি দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
সম্পাদক পরিষদ মনে করে, কোনো পত্রিকার পরিবেশিত কোনো সংবাদ বা সম্পাদকীয় নীতিমালা নিয়ে কারও কোনো আপত্তি থাকলে তিনি লেখালেখির মাধ্যমে নিজের বুদ্ধিবৃত্তিক অবস্থান ও বক্তব্য তুলে ধরতে পারেন। কিন্তু এভাবে হুমকি-ধমকির মাধ্যমে সংবাদমাধ্যমের কণ্ঠরোধের প্রয়াস বিগত কাঠামোর জনবিরোধী চর্চারই পুনরাবৃত্তির নামান্তর।
মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) সংগঠনটির সভাপতি মাহফুজ আনাম ও সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ স্বাক্ষরিত লিখিত বিবৃতিতে এই উদ্বেগের কথা জানানো হয়।
গণমাধ্যমের স্বাধীনতার ওপর কোনো ধরনের আঘাত অন্তর্বর্তী সরকার সহ্য করবে না বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় বেইলি রোডে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।
তিনি বলেন, “কোনো সংবাদপত্রের ওপর হামলা আমরা বরদাশত করব না। গণমাধ্যমের স্বাধীনতার প্রতি আমরা শতভাগ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”
তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার বা কোনো সরকারি সংস্থা কোনো রিপোর্টের বিষয়ে কাউকে একটি ফোনও করেনি। “এমন একটা উদাহরণও নেই।”
শফিকুল আলম বলেন, “আমরা বিনয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে তার প্রতিবেদন পুনর্বিবেচনা করার জন্য জানিয়েছিলাম। যখন আমরা কোনো প্রতিবেদনে ভুল লক্ষ্য করেছিলাম।”
১৫ বছরে দেশটি যেসব ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছে এবং কীভাবে এটি একটি নিয়মে পরিণত হয়েছে তা স্মরণ করেন প্রেস সচিব।
তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার কোনো সংবাদপত্র, টিভি চ্যানেল বা কোনো অনলাইন মিডিয়া বন্ধ করেনি।
প্রেস সচিব আরও বলেন, মুজিববর্ষের নামে কী পরিমাণ অর্থ অপচয় হয়েছে তা বের করতে সরকার সরকারি ও বেসরকারি অর্থ ব্যয়ের একটি ডকুমেন্টেশন তৈরি করবে।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের ফলাফলের ওপর ব্রিফিংকালে তিনি বলেন, এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে প্রেস উপসচিব অপূর্ব জাহাঙ্গীর ও আবুল কালাম আজাদ মজুমদার উপস্থিত ছিলেন।
এক প্রশ্নের জবাবে প্রেস উপসচিব আবুল কালাম আজাদ বলেন, সরকার সম্পাদক পরিষদের বিবৃতি দেখেছে এবং তা পর্যালোচনা করেছে।
তিনি বলেন, সরকার বিষয়গুলো গুরুত্ব সহকারে দেখছে এবং যদি কেউ কোনো সমস্যার মুখোমুখি হয় তবে প্রয়োজনীয় যা কিছু করা দরকার তা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
সম্প্রতি গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে সম্পাদক পরিষদ বলেছে, স্বাধীন সাংবাদিকতার চর্চা অক্ষুণ্ন রাখার পরিবেশ নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি সত্ত্বেও এখনো সমাজের কোনো কোনো অংশ থেকে দেশের সংবাদমাধ্যমগুলোর স্বাধীনতার ওপর নানাভাবে আক্রমণ অব্যাহত রয়েছে। এরই মধ্যে দেশের শীর্ষ কয়েকটি মুদ্রিত সংবাদমাধ্যমের কার্যালয়ে হামলা-ঘেরাওয়ের হুমকি দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
সম্পাদক পরিষদ মনে করে, কোনো পত্রিকার পরিবেশিত কোনো সংবাদ বা সম্পাদকীয় নীতিমালা নিয়ে কারও কোনো আপত্তি থাকলে তিনি লেখালেখির মাধ্যমে নিজের বুদ্ধিবৃত্তিক অবস্থান ও বক্তব্য তুলে ধরতে পারেন। কিন্তু এভাবে হুমকি-ধমকির মাধ্যমে সংবাদমাধ্যমের কণ্ঠরোধের প্রয়াস বিগত কাঠামোর জনবিরোধী চর্চারই পুনরাবৃত্তির নামান্তর।
মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) সংগঠনটির সভাপতি মাহফুজ আনাম ও সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ স্বাক্ষরিত লিখিত বিবৃতিতে এই উদ্বেগের কথা জানানো হয়।
মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠাতে ভারতের কাছে চিঠি পাঠিয়েছে বাংলাদেশ।
দাবি মেনে নেওয়ায় গাজীপুর নগরের কোনাবাড়ী এলাকায় ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক থেকে বিক্ষোভ ও অবরোধ কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নিয়েছে শ্রমিকেরা। এর ফলে প্রায় ৪ ঘণ্টা পর সোমবার বেলা দেড়টার দিকে সড়কটিতে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়।
বন্ধ ঘোষণা করা ২টি কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে গাজীপুর মহানগরের কোনাবাড়ী এলাকায় বিক্ষোভ এবং ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ করেছেন শ্রমিকেরা।
যোগ্যতার চাইতে প্রাপ্তি বেশি হয়ে গেলে তখন সে লাগামহীন হয়ে ওঠে। এ অনেকটা মাটি ও খুঁটির মতো অবস্থা। খুঁটি শক্ত না হলে ঘর নড়বড়ে হবে আবার মাটি উর্বর না হলে খাওয়াপড়া জুটবে না। মানুষের চিন্তার সমৃদ্ধির জন্য পড়াশোনা কিংবা জ্ঞানের কোনো বিকল্প নেই।