বিডিজেন ডেস্ক
মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অনুসারীদের ঢাকার টঙ্গীসহ দেশের কোথাও ইজতেমা করতে না দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন মাওলানা জোবায়ের আহমদের অনুসারীরা। তাদের দাবি, সাদপন্থীরা তাবলিগ জামাতের নামে কার্যক্রম পরিচালনা করলেও আদতে তারা তাবলিগ নয়। তবে তাবলিগের এ দুই পক্ষের মধ্যে বিদ্যমান সমস্যার সমাধানে অন্তর্বর্তী সরকার আগামী এপ্রিল পর্যন্ত সময় চেয়েছে বলেও জানিয়েছেন জোবায়েরপন্থীরা।
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে এ নিয়ে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন জোবায়েরপন্থীরা। ২০১৮ সালের ১ ডিসেম্বর টঙ্গীর ইজতেমা ময়দানে জোবায়েরপন্থীদের ওপর সাদপন্থীদের হামলার বিচারের দাবিতে এই সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মুফতি আমানুল হক।
খবর প্রথম আলো অনলাইনের।
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, ৬ বছর আগে জোবায়েরপন্থীদের ওপর সাদপন্থীরা টঙ্গীতে হামলা চালিয়েছিল। হামলায় জড়িতদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। এ ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত করতে হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে আমানুল হক বলেন, সাদপন্থীরা তাবলিগের নামে ইজতেমা করবেন, এটা তারা চান না। সাদপন্থীদের সঙ্গে তারা অতীতে কখনোই ইজতেমা করেননি এবং ভবিষ্যতেও করবেন না। মাওলানা সাদ কান্ধলভী কোরআন-হাদিসবিরোধী ও মনগড়া অনেক বক্তব্য দিয়েছেন। এ কারণেই তাবলিগের নামে শুধু টঙ্গী নয়, দেশের কোথাও তাদের ইজতেমা করতে না দিতে দীর্ঘদিন ধরে তারা দাবি জানিয়ে আসছেন।
গত ১২ নভেম্বর অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র ও ধর্ম উপদেষ্টা জোবায়েরপন্থী ওলামা-মাশায়েখদের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেখানে সিদ্ধান্ত হয়, তাবলিগ জামাতের দুটি পক্ষের বিবদমান সমস্যার সমাধানে আগামী বছরের এপ্রিলে সরকারের স্বরাষ্ট্র ও ধর্ম মন্ত্রণালয় পদক্ষেপ নেবে। সে পর্যন্ত দুই পক্ষই আগের নিয়মে তাবলিগ জামাতের মারকাজ (প্রধান কেন্দ্র) কাকরাইল মসজিদে থাকবে, টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমার আয়োজন করবে।
আগের সমঝোতা অনুযায়ী, বিশ্ব ইজতেমায় অংশ নিতে মাওলানা সাদ কান্ধলভী বাংলাদেশে আসতে পারবেন না। বিশ্ব ইজতেমা দুই পর্বে অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম পর্বের আয়োজন করবেন মাওলানা জোবায়েরপন্থীরা। দ্বিতীয় পর্বের আয়োজন করবেন মাওলানা সাদপন্থীরা। তবে সাদপন্থীরা ভারতীয় নাগরিক মাওলানা সাদ কান্ধলভীকে বাংলাদেশে আসার অনুমতি দেওয়ার দাবি জানিয়ে আসছেন।
সূত্র: প্রথম আলো
মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অনুসারীদের ঢাকার টঙ্গীসহ দেশের কোথাও ইজতেমা করতে না দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন মাওলানা জোবায়ের আহমদের অনুসারীরা। তাদের দাবি, সাদপন্থীরা তাবলিগ জামাতের নামে কার্যক্রম পরিচালনা করলেও আদতে তারা তাবলিগ নয়। তবে তাবলিগের এ দুই পক্ষের মধ্যে বিদ্যমান সমস্যার সমাধানে অন্তর্বর্তী সরকার আগামী এপ্রিল পর্যন্ত সময় চেয়েছে বলেও জানিয়েছেন জোবায়েরপন্থীরা।
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে এ নিয়ে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন জোবায়েরপন্থীরা। ২০১৮ সালের ১ ডিসেম্বর টঙ্গীর ইজতেমা ময়দানে জোবায়েরপন্থীদের ওপর সাদপন্থীদের হামলার বিচারের দাবিতে এই সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মুফতি আমানুল হক।
খবর প্রথম আলো অনলাইনের।
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, ৬ বছর আগে জোবায়েরপন্থীদের ওপর সাদপন্থীরা টঙ্গীতে হামলা চালিয়েছিল। হামলায় জড়িতদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। এ ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত করতে হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে আমানুল হক বলেন, সাদপন্থীরা তাবলিগের নামে ইজতেমা করবেন, এটা তারা চান না। সাদপন্থীদের সঙ্গে তারা অতীতে কখনোই ইজতেমা করেননি এবং ভবিষ্যতেও করবেন না। মাওলানা সাদ কান্ধলভী কোরআন-হাদিসবিরোধী ও মনগড়া অনেক বক্তব্য দিয়েছেন। এ কারণেই তাবলিগের নামে শুধু টঙ্গী নয়, দেশের কোথাও তাদের ইজতেমা করতে না দিতে দীর্ঘদিন ধরে তারা দাবি জানিয়ে আসছেন।
গত ১২ নভেম্বর অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র ও ধর্ম উপদেষ্টা জোবায়েরপন্থী ওলামা-মাশায়েখদের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেখানে সিদ্ধান্ত হয়, তাবলিগ জামাতের দুটি পক্ষের বিবদমান সমস্যার সমাধানে আগামী বছরের এপ্রিলে সরকারের স্বরাষ্ট্র ও ধর্ম মন্ত্রণালয় পদক্ষেপ নেবে। সে পর্যন্ত দুই পক্ষই আগের নিয়মে তাবলিগ জামাতের মারকাজ (প্রধান কেন্দ্র) কাকরাইল মসজিদে থাকবে, টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমার আয়োজন করবে।
আগের সমঝোতা অনুযায়ী, বিশ্ব ইজতেমায় অংশ নিতে মাওলানা সাদ কান্ধলভী বাংলাদেশে আসতে পারবেন না। বিশ্ব ইজতেমা দুই পর্বে অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম পর্বের আয়োজন করবেন মাওলানা জোবায়েরপন্থীরা। দ্বিতীয় পর্বের আয়োজন করবেন মাওলানা সাদপন্থীরা। তবে সাদপন্থীরা ভারতীয় নাগরিক মাওলানা সাদ কান্ধলভীকে বাংলাদেশে আসার অনুমতি দেওয়ার দাবি জানিয়ে আসছেন।
সূত্র: প্রথম আলো
শিক্ষার্থীদের তীব্র প্রতিবাদের মুখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে (টিএসসি) ইসলামী ছাত্রশিবিরের টানানো একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডিতদের ছবি সরিয়ে নিয়েছে প্রশাসন।
২০২৪ সালের ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের গুরুত্বপূর্ণ দলিল জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এই সনদে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতিসহ নানা অঙ্গীকার তুলে ধরা হয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকার ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজন করতে চায়। এ জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে চিঠি পাঠানো হবে। যেন নির্বাচন কমিশন আগামী রমজানের আগে, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ২০২৫’ উপলক্ষে একটি স্মারক ডাকটিকিট, উদ্বোধনী খাম ও সিলমোহর অবমুক্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।