বিডিজেন ডেস্ক
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ‘দেশের মানুষ একটা নির্বাচিত সরকারের অধীনে দেশ পরিচালনা চায়’ মন্তব্য করে বলেছেন, ‘ঘোষণা আমাদের প্রধান উপদেষ্টা দিয়েছেন যে আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন হবে।...এই নির্বাচনটা আমরা চাই। দেশের মানুষ চায়।’
শুক্রবার (১ আগস্ট) বিকেলে রাজধানী ঢাকার উত্তরায় রবীন্দ্র সরণিতে আয়োজিত এক সমাবেশের প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে এ সমাবেশের আয়োজন করে বিএনপির ঢাকা মহানগর উত্তর শাখা।
নির্বাচন কেন দরকার, তার পক্ষে যুক্তি তুলে ধরতে গিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এখন আমার কোনো সমস্যা হলে, আমার তো যাওয়ারই জায়গা নেই। কার কাছে যাব, কোনো এমপি নেই তো। আছে? আমার কথা কে সংসদে বলবে, লোক নাই। কে সংসদে আমার দাবি নিয়ে কথা বলবে, লোক নাই। এ জন্যই আমাদের দ্রুত নির্বাচন দরকার, দ্রুত সংসদ দরকার, যে সংসদে আমরা আমাদের কথা বলতে পারব।’
বিএনপির মহাসচিব ‘ভয়ংকর একটা স্বৈরাচার’ থেকে আপাতত মুক্ত হওয়ার কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘এ মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে, যখন তাদের রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করা যাবে। যারা চাঁদাবাজি করে, ব্যাংক লুট করে নিয়ে যায়, তাদের ব্যাপারে আমাদের কোনো আপস থাকবে না। তাদের কোনোমতেই সামনে আসতে দেওয়া যাবে না।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘প্রত্যেকবার আওয়ামী লীগ আসবে, অন্য দল আসবে, আমাদের লুট করবে, সেটা আমরা আর হতে দিতে চাই না। আমরা বলেছি, গণতন্ত্র চাই। গণতন্ত্র কী, সাধারণ মানুষ তাদের মতামত প্রকাশ করবে। তারা ভোট দেবে, ভোট দিয়ে তাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করবে। সেই প্রতিনিধিরা দেশ চালাবে। হাসিনার মতো দিনের ভোট রাতে করা, ডামি ভোট করা, তাঁর ইচ্ছেমতো এমপি তৈরি করা, হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে দেওয়া, ব্যাংকগুলোকে লুট করে ফেলা, এই কাজগুলো আর হবে না, এ জিনিসটা আমরা দেখতে চাই না।’
যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানিতে পাল্টা শুল্ক কমার বিষয়টি উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ভালো একটা খবর আছে, যুক্তরাষ্ট্র আমাদের ওপর ট্যারিফ আরোপ করেছিল। ৩৫ শতাংশ করেছিল, অন্তর্বর্তী সরকার, উপদেষ্টারা সেটাকে কমিয়ে ২০ শতাংশে নিয়ে এসেছেন। সে জন্য তাদের ধন্যবাদ জানাতে চাই।
সমাবেশে জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ মীর মুগ্ধের বাবা মীর মোস্তাফিজুর রহমান এবং শহীদ জাফরের মা বক্তব্য দেন। সমাবেশে ঢাকা মহানগর উত্তরের বিভিন্ন থানা ও ওয়ার্ড বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, ছাত্রদল, শ্রমিক দলের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ঢাকা মহানগর উত্তর শাখার আহ্বায়ক আমিনুল হক। তিনি বলেন, ‘৫ আগস্টের পর যে অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন দিয়েছি, এ দেশের মানুষ সমর্থন দিয়েছে, সেই অন্তর্বর্তী সরকারের ভেতরে কিছু নতুন দল, আলবদর বাহিনী ঢুকে আবার ফ্যাসিবাদকে উসকে দেওয়ার চেষ্টা করছে। সবার আগে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের জনগণ যেভাবে সিদ্ধান্ত নেবে, দেশ সেইভাবে চলবে।’
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ‘দেশের মানুষ একটা নির্বাচিত সরকারের অধীনে দেশ পরিচালনা চায়’ মন্তব্য করে বলেছেন, ‘ঘোষণা আমাদের প্রধান উপদেষ্টা দিয়েছেন যে আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন হবে।...এই নির্বাচনটা আমরা চাই। দেশের মানুষ চায়।’
শুক্রবার (১ আগস্ট) বিকেলে রাজধানী ঢাকার উত্তরায় রবীন্দ্র সরণিতে আয়োজিত এক সমাবেশের প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে এ সমাবেশের আয়োজন করে বিএনপির ঢাকা মহানগর উত্তর শাখা।
নির্বাচন কেন দরকার, তার পক্ষে যুক্তি তুলে ধরতে গিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এখন আমার কোনো সমস্যা হলে, আমার তো যাওয়ারই জায়গা নেই। কার কাছে যাব, কোনো এমপি নেই তো। আছে? আমার কথা কে সংসদে বলবে, লোক নাই। কে সংসদে আমার দাবি নিয়ে কথা বলবে, লোক নাই। এ জন্যই আমাদের দ্রুত নির্বাচন দরকার, দ্রুত সংসদ দরকার, যে সংসদে আমরা আমাদের কথা বলতে পারব।’
বিএনপির মহাসচিব ‘ভয়ংকর একটা স্বৈরাচার’ থেকে আপাতত মুক্ত হওয়ার কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘এ মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে, যখন তাদের রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করা যাবে। যারা চাঁদাবাজি করে, ব্যাংক লুট করে নিয়ে যায়, তাদের ব্যাপারে আমাদের কোনো আপস থাকবে না। তাদের কোনোমতেই সামনে আসতে দেওয়া যাবে না।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘প্রত্যেকবার আওয়ামী লীগ আসবে, অন্য দল আসবে, আমাদের লুট করবে, সেটা আমরা আর হতে দিতে চাই না। আমরা বলেছি, গণতন্ত্র চাই। গণতন্ত্র কী, সাধারণ মানুষ তাদের মতামত প্রকাশ করবে। তারা ভোট দেবে, ভোট দিয়ে তাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করবে। সেই প্রতিনিধিরা দেশ চালাবে। হাসিনার মতো দিনের ভোট রাতে করা, ডামি ভোট করা, তাঁর ইচ্ছেমতো এমপি তৈরি করা, হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে দেওয়া, ব্যাংকগুলোকে লুট করে ফেলা, এই কাজগুলো আর হবে না, এ জিনিসটা আমরা দেখতে চাই না।’
যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানিতে পাল্টা শুল্ক কমার বিষয়টি উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ভালো একটা খবর আছে, যুক্তরাষ্ট্র আমাদের ওপর ট্যারিফ আরোপ করেছিল। ৩৫ শতাংশ করেছিল, অন্তর্বর্তী সরকার, উপদেষ্টারা সেটাকে কমিয়ে ২০ শতাংশে নিয়ে এসেছেন। সে জন্য তাদের ধন্যবাদ জানাতে চাই।
সমাবেশে জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ মীর মুগ্ধের বাবা মীর মোস্তাফিজুর রহমান এবং শহীদ জাফরের মা বক্তব্য দেন। সমাবেশে ঢাকা মহানগর উত্তরের বিভিন্ন থানা ও ওয়ার্ড বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, ছাত্রদল, শ্রমিক দলের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ঢাকা মহানগর উত্তর শাখার আহ্বায়ক আমিনুল হক। তিনি বলেন, ‘৫ আগস্টের পর যে অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন দিয়েছি, এ দেশের মানুষ সমর্থন দিয়েছে, সেই অন্তর্বর্তী সরকারের ভেতরে কিছু নতুন দল, আলবদর বাহিনী ঢুকে আবার ফ্যাসিবাদকে উসকে দেওয়ার চেষ্টা করছে। সবার আগে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের জনগণ যেভাবে সিদ্ধান্ত নেবে, দেশ সেইভাবে চলবে।’
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।