বিডিজেন ডেস্ক
চলমান বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) ঢাকা ক্যাপিটালসের বিপক্ষে দুর্দান্ত বোলিং করে রেকর্ড বইয়ের একাধিক জায়গায় স্থান করে নিয়েছেন দুর্বার রাজশাহীর পেসার তাসকিন আহমেদ।
টি-টোয়েন্টি ম্যাচে একাই ৭ উইকেট নিয়ে ব্যক্তিগত ক্যারিয়ার, ঘরোয়া, এমনকি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতেও অনন্য উচ্চতায় উঠেছেন এই বাংলাদেশি পেসার।
ইনিংস শেষে ঢাকা ক্যাপিটালসের স্কোরবোর্ডে ১৭৪ রান যুক্ত হলেও তাসকিনের বোলিং বিশ্লেষণ ৪-০-১৯-৭।
বাংলাদেশের কোনো বোলারের সেরা বোলিং পারফরম্যান্স এটিই। বিপিএলের ইতিহাসেও এটি সেরা বোলিংয়ের রেকর্ড। এ ছাড়া, আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ইতিহাসে তৃতীয় বোলার হিসেবে ৭ উইকেট পেলেন তাসকিন।
বিপিএলে এর আগে সেরা বোলিং ছিল পাকিস্তানি পেসার মোহাম্মদ আমিরের। ২০২০ সালে খুলনা টাইগার্সের হয়ে রাজশাহী রয়্যালসের বিপক্ষে ১৭ রানে ৬ উইকেট নিয়েছিলেন ওই পাকিস্তানি পেসার। আর বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে বিপিএলে সেরা বোলিংয়ের রেকর্ডটি এতদিন ছিল রংপুর রাইডার্সের হয়ে আবু হায়দারের (৫/১২)।
ক্যারিয়ার সেরা বোলিংয়ে আরেকটি রেকর্ডও গড়েছেন ডানহাতি পেসার তাসকিন। আন্তর্জাতিক ও যেকোনো ধরনের স্বীকৃত টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে মাত্র তৃতীয় বোলার হিসেবে ৭ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়েছেন তিনি।
২০২৪ সালে চীনের বিপক্ষে ৮ রান খরচায় ৭ উইকেট নেওয়ার নজির গড়েন মালেয়েশিয়ার পেসার সিয়াজরুল ইদরুস। তিনি ভাঙেন নেদারল্যান্ডসের অফ স্পিনার কলিন অ্যাকারম্যানের রেকর্ড। ২০১৯ সালে ইংল্যান্ড ভাইটালিটি ব্ল্যাস্ট টি-টোয়েন্টিতে লেস্টারশায়ারের জয়ে বার্মিংহাম বিয়ার্সের বিপক্ষে ১৮ রানে ৭ উইকেট নিয়েছিলেন কলিন।
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এতদিন বাংলাদেশের সেরা বোলিংয়ের রেকর্ড ছিল সাকিব আল হাসানের। ২০১৩ সালে ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগে বারবাডোজ ট্রাইডেন্টসের হয়ে ৬ রানে ৬ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি।
চলমান বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) ঢাকা ক্যাপিটালসের বিপক্ষে দুর্দান্ত বোলিং করে রেকর্ড বইয়ের একাধিক জায়গায় স্থান করে নিয়েছেন দুর্বার রাজশাহীর পেসার তাসকিন আহমেদ।
টি-টোয়েন্টি ম্যাচে একাই ৭ উইকেট নিয়ে ব্যক্তিগত ক্যারিয়ার, ঘরোয়া, এমনকি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতেও অনন্য উচ্চতায় উঠেছেন এই বাংলাদেশি পেসার।
ইনিংস শেষে ঢাকা ক্যাপিটালসের স্কোরবোর্ডে ১৭৪ রান যুক্ত হলেও তাসকিনের বোলিং বিশ্লেষণ ৪-০-১৯-৭।
বাংলাদেশের কোনো বোলারের সেরা বোলিং পারফরম্যান্স এটিই। বিপিএলের ইতিহাসেও এটি সেরা বোলিংয়ের রেকর্ড। এ ছাড়া, আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ইতিহাসে তৃতীয় বোলার হিসেবে ৭ উইকেট পেলেন তাসকিন।
বিপিএলে এর আগে সেরা বোলিং ছিল পাকিস্তানি পেসার মোহাম্মদ আমিরের। ২০২০ সালে খুলনা টাইগার্সের হয়ে রাজশাহী রয়্যালসের বিপক্ষে ১৭ রানে ৬ উইকেট নিয়েছিলেন ওই পাকিস্তানি পেসার। আর বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে বিপিএলে সেরা বোলিংয়ের রেকর্ডটি এতদিন ছিল রংপুর রাইডার্সের হয়ে আবু হায়দারের (৫/১২)।
ক্যারিয়ার সেরা বোলিংয়ে আরেকটি রেকর্ডও গড়েছেন ডানহাতি পেসার তাসকিন। আন্তর্জাতিক ও যেকোনো ধরনের স্বীকৃত টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে মাত্র তৃতীয় বোলার হিসেবে ৭ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়েছেন তিনি।
২০২৪ সালে চীনের বিপক্ষে ৮ রান খরচায় ৭ উইকেট নেওয়ার নজির গড়েন মালেয়েশিয়ার পেসার সিয়াজরুল ইদরুস। তিনি ভাঙেন নেদারল্যান্ডসের অফ স্পিনার কলিন অ্যাকারম্যানের রেকর্ড। ২০১৯ সালে ইংল্যান্ড ভাইটালিটি ব্ল্যাস্ট টি-টোয়েন্টিতে লেস্টারশায়ারের জয়ে বার্মিংহাম বিয়ার্সের বিপক্ষে ১৮ রানে ৭ উইকেট নিয়েছিলেন কলিন।
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এতদিন বাংলাদেশের সেরা বোলিংয়ের রেকর্ড ছিল সাকিব আল হাসানের। ২০১৩ সালে ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগে বারবাডোজ ট্রাইডেন্টসের হয়ে ৬ রানে ৬ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি।
লিটন দাস সেঞ্চুরি করেছেন। তানজিদ হাসানও সেঞ্চুরি করেছেন। দুজনের সেঞ্চুরিতে সিলেটে ঢাকা ক্যাপিটালস–দুর্বার রাজশাহী ম্যাচে একের পর এক হয়েছে রেকর্ডের পর রেকর্ড। রান তাড়ায় ১০৫ রানে অলআউট হয়ে রেকর্ড ১৪৯ রানে হেরেছে দুর্বার রাজশাহী।
বিধ্বংসী এক সেঞ্চুরি করেছেন, স্বীকৃত টি–টোয়েন্টিতেই তাঁর প্রথম। সেই সেঞ্চুরি এসেছে মাত্র ৪৪ বলে। যাতে ছিল ৮টি চার ও ৭টি ছয়। ১০৪ রানে একটা সুযোগ দিয়েছিলেন, সানজামুল ক্যাচটা নিতে পারেননি। শেষ পর্যন্ত লিটন দাস অপরাজিতই থেকেছেন।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলটির জ্যেষ্ঠ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার।
চট্টগ্রাম-১৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভীকে ৫ মামলায় গ্রেপ্তার (শ্যোন অ্যারেস্ট) দেখিয়েছেন আদালত।