বিডিজেন ডেস্ক
সাবেক চিফ হুইপ আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর ছেলে সেরনিয়াবাত মঈন উদ্দিন আবদুল্লাহকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)।
শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) দিবাগত রাত সাড়ে তিনটার দিকে সেরনিয়াবাত মঈন উদ্দিন আবদুল্লাহকে রাজধানী ঢাকর গুলশান-২ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ডিএমপির গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগ এক খুদে বার্তায় সেরনিয়াবাত মঈন উদ্দিন আবদুল্লাহর গ্রেপ্তারের তথ্য জানিয়েছে।
শনিবার সকালে পুলিশের গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগ বলেছে, সেরনিয়াবাত মঈন উদ্দিন আবদুল্লাহর বিরুদ্ধে বরিশালের বিভিন্ন থানায় বিস্ফোরণ দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা রয়েছে। তাঁকে গুলশান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সম্প্রতি সেরনিয়াবাত মঈন উদ্দিন আবদুল্লাহ ও তাঁর বাবা আবুল হাসানাত আবদুল্লাহসহ তাঁদের পরিবারের সাতজনের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে। দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে এ–সংক্রান্ত নির্দেশনা পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।
সেরনিয়াবাত মঈন উদ্দিন আবদুল্লাহ দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সাবেক পরিচালক।
আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ আশির দশকের শেষ দিকে আওয়ামী লীগের বরিশাল জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক হন। এরপর তিনি দীর্ঘদিন এই পদে ছিলেন। ২০১২ সালের ২৭ ডিসেম্বর তিনি জেলা শাখার সভাপতি হন। তিনি ১৯৯১ ও ১৯৯৬ সালে সংসদ সদস্য হন। ২০০১ সালে তিনি পরাজিত হন। ২০০৮ সালের নির্বাচনে অংশ নেননি। এরপর ২০১৪ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত টানা তিনবার তিনি সংসদ সদস্য হন। আবুল হাসানাত ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত সংসদে চিফ হুইপ ছিলেন।
সাবেক চিফ হুইপ আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর ছেলে সেরনিয়াবাত মঈন উদ্দিন আবদুল্লাহকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)।
শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) দিবাগত রাত সাড়ে তিনটার দিকে সেরনিয়াবাত মঈন উদ্দিন আবদুল্লাহকে রাজধানী ঢাকর গুলশান-২ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ডিএমপির গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগ এক খুদে বার্তায় সেরনিয়াবাত মঈন উদ্দিন আবদুল্লাহর গ্রেপ্তারের তথ্য জানিয়েছে।
শনিবার সকালে পুলিশের গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগ বলেছে, সেরনিয়াবাত মঈন উদ্দিন আবদুল্লাহর বিরুদ্ধে বরিশালের বিভিন্ন থানায় বিস্ফোরণ দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা রয়েছে। তাঁকে গুলশান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সম্প্রতি সেরনিয়াবাত মঈন উদ্দিন আবদুল্লাহ ও তাঁর বাবা আবুল হাসানাত আবদুল্লাহসহ তাঁদের পরিবারের সাতজনের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে। দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে এ–সংক্রান্ত নির্দেশনা পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।
সেরনিয়াবাত মঈন উদ্দিন আবদুল্লাহ দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সাবেক পরিচালক।
আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ আশির দশকের শেষ দিকে আওয়ামী লীগের বরিশাল জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক হন। এরপর তিনি দীর্ঘদিন এই পদে ছিলেন। ২০১২ সালের ২৭ ডিসেম্বর তিনি জেলা শাখার সভাপতি হন। তিনি ১৯৯১ ও ১৯৯৬ সালে সংসদ সদস্য হন। ২০০১ সালে তিনি পরাজিত হন। ২০০৮ সালের নির্বাচনে অংশ নেননি। এরপর ২০১৪ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত টানা তিনবার তিনি সংসদ সদস্য হন। আবুল হাসানাত ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত সংসদে চিফ হুইপ ছিলেন।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।