প্রতিবেদক, বিডিজেন
৩ দিনের রিমান্ড শেষে সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছে আদালত।
আজ রোববার (২৯ জুন) বেলা ৩টার পর ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে রিমান্ড শেষে কাজী হাবিবুল আউয়ালকে হাজির করা হয়। পরে তাঁকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করে পুলিশ। আদালতে অভিযুক্তপক্ষ থেকে জামিন আবেদন করা হয়। আদালত উভয় পক্ষের শুনানি নিয়ে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়।
আদালত–সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, শেরেবাংলা নগর থানায় প্রহসনের নির্বাচন করার অভিযোগে দায়ের করা রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গত ২৬ জুন কাজী হাবিবুল আউয়ালের ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে আদালত। ৩ দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আজ দুপুর ১২টার দিকে তাঁকে আদালতের হাজতখানায় নিয়ে আসা হয়।
দিনের ভোট রাতে করাসহ প্রহসনের নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করার অভিযোগে রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানার মামলায় হাবিবুল আউয়ালকে গত বুধবার রাজধানীর মগবাজার থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
একই মামলায় গত রোববার আরেক সাবেক সিইসি কে এম নূরুল হুদাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরদিন সোমবার তাঁর ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে আদালত। এরপর শুক্রবার আবার ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে আদালত।
প্রহসনের নির্বাচন করার অভিযোগে সাবেক ৩ সিইসিসহ ২৪ জনের নাম উল্লেখ করে রোববার রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় মামলা করেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন খান।
মামলায় ২০১৪ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তৎকালীন সিইসি কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ, ২০১৮ সালের নির্বাচনে তৎকালীন সিইসি কে এম নূরুল হুদা ও ২০২৪ সালের নির্বাচনে তৎকালীন সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়ালকে অভিযুক্ত করা হয়।
এ ছাড়া, এই মামলার অন্য অভিযুক্তদের মধ্যে আছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, সাবেক আইজিপি হাসান মাহমুদ খন্দকার, জাবেদ পাটোয়ারী ও এ কে এম শহীদুল হক প্রমুখ।
৩ দিনের রিমান্ড শেষে সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছে আদালত।
আজ রোববার (২৯ জুন) বেলা ৩টার পর ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে রিমান্ড শেষে কাজী হাবিবুল আউয়ালকে হাজির করা হয়। পরে তাঁকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করে পুলিশ। আদালতে অভিযুক্তপক্ষ থেকে জামিন আবেদন করা হয়। আদালত উভয় পক্ষের শুনানি নিয়ে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়।
আদালত–সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, শেরেবাংলা নগর থানায় প্রহসনের নির্বাচন করার অভিযোগে দায়ের করা রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গত ২৬ জুন কাজী হাবিবুল আউয়ালের ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে আদালত। ৩ দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আজ দুপুর ১২টার দিকে তাঁকে আদালতের হাজতখানায় নিয়ে আসা হয়।
দিনের ভোট রাতে করাসহ প্রহসনের নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করার অভিযোগে রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানার মামলায় হাবিবুল আউয়ালকে গত বুধবার রাজধানীর মগবাজার থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
একই মামলায় গত রোববার আরেক সাবেক সিইসি কে এম নূরুল হুদাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরদিন সোমবার তাঁর ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে আদালত। এরপর শুক্রবার আবার ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে আদালত।
প্রহসনের নির্বাচন করার অভিযোগে সাবেক ৩ সিইসিসহ ২৪ জনের নাম উল্লেখ করে রোববার রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় মামলা করেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন খান।
মামলায় ২০১৪ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তৎকালীন সিইসি কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ, ২০১৮ সালের নির্বাচনে তৎকালীন সিইসি কে এম নূরুল হুদা ও ২০২৪ সালের নির্বাচনে তৎকালীন সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়ালকে অভিযুক্ত করা হয়।
এ ছাড়া, এই মামলার অন্য অভিযুক্তদের মধ্যে আছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, সাবেক আইজিপি হাসান মাহমুদ খন্দকার, জাবেদ পাটোয়ারী ও এ কে এম শহীদুল হক প্রমুখ।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।