
বিডিজেন ডেস্ক

কক্সবাজারের হিমছড়ি সমুদ্রসৈকত এলাকায় গোসল করতে নেমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। একই ঘটনায় নিখোঁজ রয়েছে আরও দুই শিক্ষার্থী। আজ মঙ্গলবার (৮ জুলাই) সকাল ৭টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
খবর প্রথম আলোর।
মারা যাওয়া শিক্ষার্থীর নাম কে এম সাদমান রহমান। তিনি ঢাকার মিরপুরের বাসিন্দা কে এম আনিছুর রহমানের ছেলে। সাদমান চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের শিক্ষার্থী। বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মো. ফরহাদ হোসেন হলে থাকতেন তিনি। নিখোঁজ দুজন হলেন আসিফ আহমেদ ও অরিত্র হাসান। তাঁরাও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একই বিভাগ ও একই হলের শিক্ষার্থী। দুজনের বাড়ি বগুড়া জেলায়।
সহপাঠীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সাদমান ও তাঁর সহপাঠীদের প্রথম বর্ষের লিখিত পরীক্ষা গতকাল সোমবার শেষ হয়েছে। পরীক্ষা শেষে গতকাল বিকেলে সাদমানসহ পাঁচজন কক্সবাজারে বেড়াতে যান। এর মধ্যে তিনজন আজ সকালে হিমছড়ি সৈকত এলাকায় সাগরে গোসল করতে নেমে পানিতে ভেসে যান। কিছুক্ষণ পর সাদমানের লাশ সৈকতে ভেসে এলেও অপর দুজন নিখোঁজ রয়েছেন।
জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের সভাপতি মোহাম্মদ সোহাইব প্রথম আলোকে বলেন, সাদমানের লাশ হিমছড়িতেই রয়েছে। অপর দুজনের সন্ধানে ফায়ার সার্ভিসের তল্লাশি চলছে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর তানভীর মোহাম্মদ হায়দার আরিফ বলেন, আজ সকাল ৯টার দিকে তিনি ঘটনাটি জানার পরই কক্সবাজারের পর্যটন পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। সাগর উত্তাল থাকায় উদ্ধার কার্যক্রম চালাতে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
কক্সবাজার ফায়ার সার্ভিস স্টেশনে কর্তব্যরত কর্মকর্তা আসিফ খান প্রথম আলোকে বলেন, একজনের লাশ ভেসে আসার খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একটি দল ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধারকাজ করছে। এ বিষয়ে বিস্তারিত পরে জানানো হবে।
সূত্র: প্রথম আলো

কক্সবাজারের হিমছড়ি সমুদ্রসৈকত এলাকায় গোসল করতে নেমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। একই ঘটনায় নিখোঁজ রয়েছে আরও দুই শিক্ষার্থী। আজ মঙ্গলবার (৮ জুলাই) সকাল ৭টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
খবর প্রথম আলোর।
মারা যাওয়া শিক্ষার্থীর নাম কে এম সাদমান রহমান। তিনি ঢাকার মিরপুরের বাসিন্দা কে এম আনিছুর রহমানের ছেলে। সাদমান চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের শিক্ষার্থী। বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মো. ফরহাদ হোসেন হলে থাকতেন তিনি। নিখোঁজ দুজন হলেন আসিফ আহমেদ ও অরিত্র হাসান। তাঁরাও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একই বিভাগ ও একই হলের শিক্ষার্থী। দুজনের বাড়ি বগুড়া জেলায়।
সহপাঠীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সাদমান ও তাঁর সহপাঠীদের প্রথম বর্ষের লিখিত পরীক্ষা গতকাল সোমবার শেষ হয়েছে। পরীক্ষা শেষে গতকাল বিকেলে সাদমানসহ পাঁচজন কক্সবাজারে বেড়াতে যান। এর মধ্যে তিনজন আজ সকালে হিমছড়ি সৈকত এলাকায় সাগরে গোসল করতে নেমে পানিতে ভেসে যান। কিছুক্ষণ পর সাদমানের লাশ সৈকতে ভেসে এলেও অপর দুজন নিখোঁজ রয়েছেন।
জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের সভাপতি মোহাম্মদ সোহাইব প্রথম আলোকে বলেন, সাদমানের লাশ হিমছড়িতেই রয়েছে। অপর দুজনের সন্ধানে ফায়ার সার্ভিসের তল্লাশি চলছে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর তানভীর মোহাম্মদ হায়দার আরিফ বলেন, আজ সকাল ৯টার দিকে তিনি ঘটনাটি জানার পরই কক্সবাজারের পর্যটন পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। সাগর উত্তাল থাকায় উদ্ধার কার্যক্রম চালাতে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
কক্সবাজার ফায়ার সার্ভিস স্টেশনে কর্তব্যরত কর্মকর্তা আসিফ খান প্রথম আলোকে বলেন, একজনের লাশ ভেসে আসার খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একটি দল ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধারকাজ করছে। এ বিষয়ে বিস্তারিত পরে জানানো হবে।
সূত্র: প্রথম আলো
বক্তারা জানান, নিরাপদ অভিবাসন পথ তৈরি এবং শক্তিশালী অভিবাসন ব্যবস্থাপনা গঠনে তরুণদের অভিজ্ঞতা অপরিহার্য। বৈশ্বিক ফোরামগুলোও এখন অভিবাসন শাসনব্যবস্থায় যুব অংশগ্রহণকে গুরুত্ব দিচ্ছে। সারা বিশ্বে প্রায় ১ দশমিক ৮ বিলিয়ন তরুণের দৃষ্টিভঙ্গি অভিবাসন নীতি ও আখ্যানকে আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক করে তুলতে পারে।
সৌদি আরবের সঙ্গে হওয়া হজ চুক্তি অনুযায়ী আগামী বছর হজে মদিনা দিয়ে ২০ শতাংশ বাংলাদেশি হজযাত্রী গমন এবং ৩০ শতাংশ হজযাত্রীকে ফিরতে হবে।
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের সিসমিক অবজারভেটরির তথ্যমতে, রিখটার স্কেলে প্রথম ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৩ দশমিক ৫ এবং উৎপত্তিস্থল সিলেট জেলার বিয়ানীবাজার উপজেলায়। পরের ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৩ দশমিক ৩ এবং এর উৎপত্তিস্থল ছিল বিয়ানীবাজারের পার্শ্ববর্তী মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলায়।
জান্নাতুন বলেন, ‘‘এক কাপড়ে ছিলাম সেটা পরেই আসতে হয়েছে। কোম্পানি থেকে শেষ মাসের বেতন পাব, সেটাও পাইনি। আমাদের জামা–কাপড়সহ প্রয়োজনীয় আরও কিছু জিনিসপত্র ছিল, কিন্তু কিছুই নিয়ে আসতে পারিনি।

বক্তারা জানান, নিরাপদ অভিবাসন পথ তৈরি এবং শক্তিশালী অভিবাসন ব্যবস্থাপনা গঠনে তরুণদের অভিজ্ঞতা অপরিহার্য। বৈশ্বিক ফোরামগুলোও এখন অভিবাসন শাসনব্যবস্থায় যুব অংশগ্রহণকে গুরুত্ব দিচ্ছে। সারা বিশ্বে প্রায় ১ দশমিক ৮ বিলিয়ন তরুণের দৃষ্টিভঙ্গি অভিবাসন নীতি ও আখ্যানকে আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক করে তুলতে পারে।
৩ দিন আগে