বিডিজেন ডেস্ক
দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি দুর্নীতি মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। এ ছাড়া বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও ভাইস চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরীও একই মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন।
অন্যদিকে জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব নজরুল ইসলামসহ চারজনের বিরুদ্ধে এই মামলায় অভিযোগ গঠন করা হয়েছে।
ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩-এর বিচারক আবু তাহের আজ বুধবার (২৭ নভেম্বর) এই আদেশ দেন।
এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন দুর্নীতি দম কমিশনের (দুদক) পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মীর আহমেদ আলী সালাম।
মামলায় অভিযুক্ত অপর তিনজন হলেন পেট্রোবাংলার সাবেক পরিচালক মঈনুল আহসান, বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির কাজ পাওয়া কোম্পানির স্থানীয় এজেন্ট হোসাফ গ্রুপের চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন ও বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম।
অভিযুক্তদের মধ্যে সিরাজুল ইসলাম পলাতক। অন্যরা আজ আদালতে হাজির ছিলেন।
দুদকের পিপি মীর আহমেদ আলী সালাম জানান, খালেদা জিয়াসহ তিনজন মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন। বাকি চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত। এর বাইরে মারা যাওয়ায় মামলা থেকে আরও কয়েকজন অব্যাহতি পেয়েছেন।
২০০৮ সালে রাজধানীর শাহবাগ থানায় মামলাটি করা হয়। মামলায় বড়পুকুরিয়া খনির কয়লা উত্তোলন, ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণে ঠিকাদার নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ করা হয়। মামলায় রাষ্ট্রের ১৫৮ কোটি ৭১ লাখ টাকার ক্ষতিসাধন ও আত্মসাতের অভিযোগ করা হয়। একই বছরের ৫ অক্টোবর ১৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে দুদক।
আরও পড়ুন
দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি দুর্নীতি মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। এ ছাড়া বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও ভাইস চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরীও একই মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন।
অন্যদিকে জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব নজরুল ইসলামসহ চারজনের বিরুদ্ধে এই মামলায় অভিযোগ গঠন করা হয়েছে।
ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩-এর বিচারক আবু তাহের আজ বুধবার (২৭ নভেম্বর) এই আদেশ দেন।
এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন দুর্নীতি দম কমিশনের (দুদক) পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মীর আহমেদ আলী সালাম।
মামলায় অভিযুক্ত অপর তিনজন হলেন পেট্রোবাংলার সাবেক পরিচালক মঈনুল আহসান, বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির কাজ পাওয়া কোম্পানির স্থানীয় এজেন্ট হোসাফ গ্রুপের চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন ও বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম।
অভিযুক্তদের মধ্যে সিরাজুল ইসলাম পলাতক। অন্যরা আজ আদালতে হাজির ছিলেন।
দুদকের পিপি মীর আহমেদ আলী সালাম জানান, খালেদা জিয়াসহ তিনজন মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন। বাকি চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত। এর বাইরে মারা যাওয়ায় মামলা থেকে আরও কয়েকজন অব্যাহতি পেয়েছেন।
২০০৮ সালে রাজধানীর শাহবাগ থানায় মামলাটি করা হয়। মামলায় বড়পুকুরিয়া খনির কয়লা উত্তোলন, ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণে ঠিকাদার নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ করা হয়। মামলায় রাষ্ট্রের ১৫৮ কোটি ৭১ লাখ টাকার ক্ষতিসাধন ও আত্মসাতের অভিযোগ করা হয়। একই বছরের ৫ অক্টোবর ১৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে দুদক।
আরও পড়ুন
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।