
বিডিজেন ডেস্ক

জার্মানির জাতীয় নির্বাচনে জয়ী হয়েছে রক্ষণশীল ক্রিশ্চিয়ান ডেমোক্র্যাটিক ইউনিয়ন (সিডিইউ)। দলটির নেতা ফ্রিডরিখ মের্জ হতে যাচ্ছেন দেশটির নতুন চ্যান্সেলর। তবে এ জন্য জোট গঠন করতে হবে তাঁকে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
স্থানীয় সময় গতকাল রোববারের এই নির্বাচনের প্রাথমিক ফলাফলে দেখা গেছে, সিডিইউ পেয়েছে ২৮ দশমিক ৬ শতাংশ ভোট, যা দলটিকে জয় এনে দিয়েছে। ২০ দশমিক ৮ শতাংশ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় স্থানে কট্টর ডানপন্থী অল্টারনেটিভ ফর জার্মানি (এএফডি)।
আর ১৬ দশমিক ৪ শতাংশ ভোট পেয়ে তৃতীয় অবস্থানে সাবেক চ্যান্সেলর ওলাফ শুলৎজের নেতৃত্বাধীন সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এসপিডি)।
এই নির্বাচনে প্রধান ইস্যু ছিল অভিবাসন, অর্থনীতি ও আমেরিকার প্রভাব, যা ভোটারদের সিদ্ধান্তে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। জার্মানির রাজনীতিতে এই পরিবর্তনের পেছনে আমেরিকার ভূমিকাও বিশেষভাবে আলোচিত হচ্ছে।
এবার মের্জ স্পষ্ট করে বলেছেন, তাঁর অন্যতম লক্ষ্য হবে ইউরোপকে দ্রুত শক্তিশালী করা এবং আমেরিকার ওপর নির্ভরশীলতা কমানো।
রোববার সকাল ৮টা থেকে শুরু হওয়া ভোট চলে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। জার্মানিতে ৫ কোটি ৯২ লাখ ভোটার রয়েছে। যাদের মধ্যে অনেকেই অনলাইনের মাধ্যমে ভোট প্রদান করেছেন।

জার্মানির জাতীয় নির্বাচনে জয়ী হয়েছে রক্ষণশীল ক্রিশ্চিয়ান ডেমোক্র্যাটিক ইউনিয়ন (সিডিইউ)। দলটির নেতা ফ্রিডরিখ মের্জ হতে যাচ্ছেন দেশটির নতুন চ্যান্সেলর। তবে এ জন্য জোট গঠন করতে হবে তাঁকে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
স্থানীয় সময় গতকাল রোববারের এই নির্বাচনের প্রাথমিক ফলাফলে দেখা গেছে, সিডিইউ পেয়েছে ২৮ দশমিক ৬ শতাংশ ভোট, যা দলটিকে জয় এনে দিয়েছে। ২০ দশমিক ৮ শতাংশ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় স্থানে কট্টর ডানপন্থী অল্টারনেটিভ ফর জার্মানি (এএফডি)।
আর ১৬ দশমিক ৪ শতাংশ ভোট পেয়ে তৃতীয় অবস্থানে সাবেক চ্যান্সেলর ওলাফ শুলৎজের নেতৃত্বাধীন সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এসপিডি)।
এই নির্বাচনে প্রধান ইস্যু ছিল অভিবাসন, অর্থনীতি ও আমেরিকার প্রভাব, যা ভোটারদের সিদ্ধান্তে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। জার্মানির রাজনীতিতে এই পরিবর্তনের পেছনে আমেরিকার ভূমিকাও বিশেষভাবে আলোচিত হচ্ছে।
এবার মের্জ স্পষ্ট করে বলেছেন, তাঁর অন্যতম লক্ষ্য হবে ইউরোপকে দ্রুত শক্তিশালী করা এবং আমেরিকার ওপর নির্ভরশীলতা কমানো।
রোববার সকাল ৮টা থেকে শুরু হওয়া ভোট চলে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। জার্মানিতে ৫ কোটি ৯২ লাখ ভোটার রয়েছে। যাদের মধ্যে অনেকেই অনলাইনের মাধ্যমে ভোট প্রদান করেছেন।
ভুক্তভোগীদের অনেক ক্ষেত্রে গ্যারান্টিযুক্ত ভিসা, যোগ্যতা ছাড়াই চাকরি বা অতিরিক্ত ফির বিনিময়ে দ্রুত প্রক্রিয়াকরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। বাস্তবে তারা পায় আর্থিক ক্ষতি, ভিসা প্রত্যাখ্যান, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পাচার ও শোষণের শিকার হয়।
অ্যাপ চালুর পর গতকাল রোববার রাত ৮টা পর্যন্ত এসব অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে বসবাস করা ১৭ হাজার ৯০৭ জন প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন করেছেন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৩৫৫ জন। নারী ১ হাজার ৫৫২ জন।
আমেরিকা, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়াসহ ১৬টি দেশে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিকদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আজ সোমবার (২৪ নভেম্বর) রাত ১২টা থেকে ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হচ্ছে।