বিডিজেন ডেস্ক
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘বিভিন্ন ধরনের রাজনৈতিক খেলা চলছে বাংলাদেশে। এই খেলাধুলা যারা করছে, তারা বিএনপির শক্তিকে অনুধাবন করতে পারছে না। এই বিএনপি সেই বিএনপি নয়। এই বিএনপি অনেক শক্তিশালী অবস্থানে আছে। এর শিকড় অনেক গভীরে চলে গেছে। এই বিএনপিকে টলানোর সাধ্য কারও নেই।’
সোমবার (১১ নভেম্বর) বিকেলে চট্টগ্রাম নগরের ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স মিলনায়তনে ‘বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ উপলক্ষে চট্টগ্রাম সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের আলোচনা সভা, পেশাজীবী সমাবেশ ও মেয়র শাহাদাত হোসেনের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এসব কথা বলেন।
খবর প্রথম আলো অনলাইনের।
অনুষ্ঠানে আমীর খসরু বলেন, ‘আমরা ৩১ দফা প্রস্তুত করেছিলাম। জাতীয় সরকার গঠনের মধ্য দিয়ে আমরা সবাই মিলে ৩১ দফা সংস্কার বাস্তবায়ন করব। সবকিছু পরিষ্কারভাবে দেশের মানুষের কাছে তুলে ধরা হয়েছে। কিছু বাকি নেই।’
দেশে একটি নির্বাচিত সরকার দরকার উল্লেখ করে আমীর খসরু বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার জাতীয় ঐকমত্যের পরিপ্রেক্ষিতে কোনো সংস্কার করতে চাইলে আপত্তি নেই। ঐকমত্যের ভিত্তিতে দশটা সংস্কার করতে পারলেও আমরা রাজি আছি। আর বাকিগুলো জনগণের কাছে যাবে। জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে।’
আমীর খসরু বলেন, ‘সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার হলো নির্বাচনী সংস্কার। সব কথা শুনলেও নির্বাচনী সংস্কারের কথা শুনছি না। একটা কমিশন গঠন হয়েছে। আমরা অপেক্ষা করছি। নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কারের জন্য পথরেখা আমরা তৈরি করে রেখেছি। বাংলাদেশ আগামী দিনে কী হবে, সেটা নিয়ে আমরা বহুদিন ধরে কাজ করছি। ফলে বিএনপি যেদিন ক্ষমতায় বসবে, সেদিন থেকেই সংস্কারকাজ শুরু হবে।’
সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের আহ্বায়ক জাহিদুল করিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন। সংবর্ধিত অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র শাহাদাত হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এরশাদ উল্লাহ।
সূত্র: প্রথম আলো অনলাইন
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘বিভিন্ন ধরনের রাজনৈতিক খেলা চলছে বাংলাদেশে। এই খেলাধুলা যারা করছে, তারা বিএনপির শক্তিকে অনুধাবন করতে পারছে না। এই বিএনপি সেই বিএনপি নয়। এই বিএনপি অনেক শক্তিশালী অবস্থানে আছে। এর শিকড় অনেক গভীরে চলে গেছে। এই বিএনপিকে টলানোর সাধ্য কারও নেই।’
সোমবার (১১ নভেম্বর) বিকেলে চট্টগ্রাম নগরের ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স মিলনায়তনে ‘বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ উপলক্ষে চট্টগ্রাম সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের আলোচনা সভা, পেশাজীবী সমাবেশ ও মেয়র শাহাদাত হোসেনের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এসব কথা বলেন।
খবর প্রথম আলো অনলাইনের।
অনুষ্ঠানে আমীর খসরু বলেন, ‘আমরা ৩১ দফা প্রস্তুত করেছিলাম। জাতীয় সরকার গঠনের মধ্য দিয়ে আমরা সবাই মিলে ৩১ দফা সংস্কার বাস্তবায়ন করব। সবকিছু পরিষ্কারভাবে দেশের মানুষের কাছে তুলে ধরা হয়েছে। কিছু বাকি নেই।’
দেশে একটি নির্বাচিত সরকার দরকার উল্লেখ করে আমীর খসরু বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার জাতীয় ঐকমত্যের পরিপ্রেক্ষিতে কোনো সংস্কার করতে চাইলে আপত্তি নেই। ঐকমত্যের ভিত্তিতে দশটা সংস্কার করতে পারলেও আমরা রাজি আছি। আর বাকিগুলো জনগণের কাছে যাবে। জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে।’
আমীর খসরু বলেন, ‘সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার হলো নির্বাচনী সংস্কার। সব কথা শুনলেও নির্বাচনী সংস্কারের কথা শুনছি না। একটা কমিশন গঠন হয়েছে। আমরা অপেক্ষা করছি। নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কারের জন্য পথরেখা আমরা তৈরি করে রেখেছি। বাংলাদেশ আগামী দিনে কী হবে, সেটা নিয়ে আমরা বহুদিন ধরে কাজ করছি। ফলে বিএনপি যেদিন ক্ষমতায় বসবে, সেদিন থেকেই সংস্কারকাজ শুরু হবে।’
সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের আহ্বায়ক জাহিদুল করিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন। সংবর্ধিত অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র শাহাদাত হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এরশাদ উল্লাহ।
সূত্র: প্রথম আলো অনলাইন
মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠাতে ভারতের কাছে চিঠি পাঠিয়েছে বাংলাদেশ।
দাবি মেনে নেওয়ায় গাজীপুর নগরের কোনাবাড়ী এলাকায় ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক থেকে বিক্ষোভ ও অবরোধ কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নিয়েছে শ্রমিকেরা। এর ফলে প্রায় ৪ ঘণ্টা পর সোমবার বেলা দেড়টার দিকে সড়কটিতে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়।
বন্ধ ঘোষণা করা ২টি কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে গাজীপুর মহানগরের কোনাবাড়ী এলাকায় বিক্ষোভ এবং ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ করেছেন শ্রমিকেরা।
যোগ্যতার চাইতে প্রাপ্তি বেশি হয়ে গেলে তখন সে লাগামহীন হয়ে ওঠে। এ অনেকটা মাটি ও খুঁটির মতো অবস্থা। খুঁটি শক্ত না হলে ঘর নড়বড়ে হবে আবার মাটি উর্বর না হলে খাওয়াপড়া জুটবে না। মানুষের চিন্তার সমৃদ্ধির জন্য পড়াশোনা কিংবা জ্ঞানের কোনো বিকল্প নেই।