প্রতিবেদক, বিডিজেন
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের (আইসিটি) সাবেক প্রসিকিউটর তুরিন আফরোজকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সোমবার (৭ এপ্রিল) রাত ১১টার দিকে রাজধানী ঢাকার উত্তরার পশ্চিম থানা এলাকায় নিজের বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) উত্তরা বিভাগের উপকমিশনার মুহিদুল ইসলাম সাংবাদিকদের কাছে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘গত মার্চ মাসে তুরিন আফরোজের বিরুদ্ধে উত্তরার পশ্চিম থানায় একটি হত্যাচেষ্টা মামলা হয়েছে। জুলাই গণ–অভ্যুত্থানে গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত এক ব্যক্তি তাঁর বিরুদ্ধে এই মামলা করেন। গুলিবিদ্ধ ব্যক্তিকে এখনো চিকিৎসা নিতে হয়।’
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার চলাকালে ২০১৩ সাল থেকে ২০১৯ সালের নভেম্বর পর্যন্ত প্রসিকিউটরের দায়িত্বে ছিলেন তুরিন আফরোজ।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের (আইসিটি) সাবেক প্রসিকিউটর তুরিন আফরোজকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সোমবার (৭ এপ্রিল) রাত ১১টার দিকে রাজধানী ঢাকার উত্তরার পশ্চিম থানা এলাকায় নিজের বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) উত্তরা বিভাগের উপকমিশনার মুহিদুল ইসলাম সাংবাদিকদের কাছে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘গত মার্চ মাসে তুরিন আফরোজের বিরুদ্ধে উত্তরার পশ্চিম থানায় একটি হত্যাচেষ্টা মামলা হয়েছে। জুলাই গণ–অভ্যুত্থানে গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত এক ব্যক্তি তাঁর বিরুদ্ধে এই মামলা করেন। গুলিবিদ্ধ ব্যক্তিকে এখনো চিকিৎসা নিতে হয়।’
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার চলাকালে ২০১৩ সাল থেকে ২০১৯ সালের নভেম্বর পর্যন্ত প্রসিকিউটরের দায়িত্বে ছিলেন তুরিন আফরোজ।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।