বিডিজেন ডেস্ক
তবে কি আশঙ্কাটাই সত্যি হতে চলেছে? আগামী আগস্টে বাংলাদেশ সফরে আসার কথা ভারতীয় ক্রিকেট দলের। কিন্তু কয়েকদিন আগেই ভারতীয় ইংরেজি দৈনিক টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছিল, বাংলাদেশ ভারতের এই ক্রিকেট সফর না হওয়ার শঙ্কাই বেশি। শুক্রবার টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, আশঙ্কাটাই সত্যি হতে চলেছে। আগস্টে বাংলাদেশ সফরে না আসার ব্যাপারেই সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)।
টাইমস অব ইন্ডিয়া আগের খবরে জানিয়েছিল, বাংলাদেশের একজন সাবেক সামরিক কর্মকর্তা নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় সাত রাজ্য (সেভেন সিস্টার্স) নিয়ে যে মন্তব্য করেছিলেন, তারই জেরে ভারত আগস্টে বাংলাদেশ সফর বাতিল করতে পারে। এমনিতেই ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার স্বৈরাচারি সরকারের পতনের পর থেকে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কে চলছে টানাপোড়েন। যদিও বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সাবেক ওই সেনা কর্মকর্তার মন্তব্যকে ‘ব্যক্তিগত’ হিসেবে অভিহিত করে বলেছিল, তাঁর ভাবনা বাংলাদেশ সরকার ধারণ করে না।
তবে গত ৬ মে’র পর থেকে পরিস্থিতি অন্য দিক দিয়েই পাল্টে গেছে। ২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পেহেলগাঁওয়ে সন্ত্রাসী হামলায় ২৭ ভারতীয় নাগরিকের মৃত্যুর পর পাকিস্তানকে সেই ঘটনার জন্য দোষারোপ করে ভারত ৬ মে দিবাগত রাতে পাকিস্তানের আজাদ কাশ্মীরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়। এই হামলার জবাবে পাকিস্তান ভারতের কয়েকটি যুদ্ধ বিমান ভূপাতিত করে। কাশ্মীর সীমান্তে পাল্টা হামলাও চালায়। এর পর থেকেই দুই দেশের মধ্যে অনেকটাই যুদ্ধ পরিস্থিতি।
দুই দেশই দুই দেশে পাল্টাপাল্টি ড্রোন হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। উদ্ভূত পরিস্থিতি স্থগিত হয়ে গেছে আইপিএল। পাকিস্তানের পিএসএলও স্থগিত হয়ে গেছে। টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, আগস্টে বাংলাদেশ সফরে আসার ব্যাপারে বিসিসিআইয়ের মনোভাব এই মুহূর্তে নেতিবাচক। এমনকি সেপ্টেম্বরে ভারতের মাটিতে এশিয়া কাপও আয়োজন করতে চায় না তারা। ওই সময় বিসিসিআইয়ের ইচ্ছা স্থগিত হয়ে যাওয়া আইপিএলের বাকি ম্যাচগুলো আয়োজন করার।
তবে কি আশঙ্কাটাই সত্যি হতে চলেছে? আগামী আগস্টে বাংলাদেশ সফরে আসার কথা ভারতীয় ক্রিকেট দলের। কিন্তু কয়েকদিন আগেই ভারতীয় ইংরেজি দৈনিক টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছিল, বাংলাদেশ ভারতের এই ক্রিকেট সফর না হওয়ার শঙ্কাই বেশি। শুক্রবার টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, আশঙ্কাটাই সত্যি হতে চলেছে। আগস্টে বাংলাদেশ সফরে না আসার ব্যাপারেই সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)।
টাইমস অব ইন্ডিয়া আগের খবরে জানিয়েছিল, বাংলাদেশের একজন সাবেক সামরিক কর্মকর্তা নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় সাত রাজ্য (সেভেন সিস্টার্স) নিয়ে যে মন্তব্য করেছিলেন, তারই জেরে ভারত আগস্টে বাংলাদেশ সফর বাতিল করতে পারে। এমনিতেই ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার স্বৈরাচারি সরকারের পতনের পর থেকে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কে চলছে টানাপোড়েন। যদিও বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সাবেক ওই সেনা কর্মকর্তার মন্তব্যকে ‘ব্যক্তিগত’ হিসেবে অভিহিত করে বলেছিল, তাঁর ভাবনা বাংলাদেশ সরকার ধারণ করে না।
তবে গত ৬ মে’র পর থেকে পরিস্থিতি অন্য দিক দিয়েই পাল্টে গেছে। ২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পেহেলগাঁওয়ে সন্ত্রাসী হামলায় ২৭ ভারতীয় নাগরিকের মৃত্যুর পর পাকিস্তানকে সেই ঘটনার জন্য দোষারোপ করে ভারত ৬ মে দিবাগত রাতে পাকিস্তানের আজাদ কাশ্মীরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়। এই হামলার জবাবে পাকিস্তান ভারতের কয়েকটি যুদ্ধ বিমান ভূপাতিত করে। কাশ্মীর সীমান্তে পাল্টা হামলাও চালায়। এর পর থেকেই দুই দেশের মধ্যে অনেকটাই যুদ্ধ পরিস্থিতি।
দুই দেশই দুই দেশে পাল্টাপাল্টি ড্রোন হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। উদ্ভূত পরিস্থিতি স্থগিত হয়ে গেছে আইপিএল। পাকিস্তানের পিএসএলও স্থগিত হয়ে গেছে। টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, আগস্টে বাংলাদেশ সফরে আসার ব্যাপারে বিসিসিআইয়ের মনোভাব এই মুহূর্তে নেতিবাচক। এমনকি সেপ্টেম্বরে ভারতের মাটিতে এশিয়া কাপও আয়োজন করতে চায় না তারা। ওই সময় বিসিসিআইয়ের ইচ্ছা স্থগিত হয়ে যাওয়া আইপিএলের বাকি ম্যাচগুলো আয়োজন করার।
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত সবার ঐক্যমতের ভিত্তিতে এখন থেকে সব কর্মসূচি ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য’ ব্যানারে পালিত হবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ।
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক ডাকা হয়েছে। আজ শনিবার (১০ মে) রাত ৮টায় এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে। তবে বৈঠকের আলোচ্যসূচি সম্পর্কে জানা যায়নি।
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ ৩ দাবিতে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো শাহবাগ মোড় অবরোধ কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে বিক্ষোভকারীরা। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর আহ্বানে শুক্রবার (৯ মে) বিকেল পৌনে ৫টা থেকে শুরু হওয়া এই কর্মসূচি দ্বিতীয় দিনে গড়াল।
বাংলাদেশের টেলিভিশন চ্যানেল যমুনা টিভি, একাত্তর টিভি, বাংলাভিশন এবং মোহনা টিভির ইউটিউব চ্যানেলের সম্প্রচার ভারতে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ‘জাতীয় নিরাপত্তাসংক্রান্ত কারণ’ দেখিয়ে ভারত সরকারের অনুরোধের পর এ পদক্ষেপ নিয়েছে ইউটিউব।