
বিডিজেন ডেস্ক

সৌদি আরবে রাসেল নামের এক প্রবাসী বাংলাদেশিকে অপহরণ ও মুক্তিপণ আদায়ে জড়িত ৩ ব্যক্তিকে বাংলাদেশে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন আকরাম (৩৩), মো. ইসমাইল হোসেন (৩৪) ও মজিব রহমান (২৬)।
খবর প্রথম আলোর।
গতকাল শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) লক্ষ্মীপুর ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় অভিযান চালিয়ে খিলগাঁও থানার পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে।
খিলগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. দাউদ হোসেন প্রথম আলোকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, রাসেল নামের এক ব্যক্তি দীর্ঘদিন ধরে সৌদি আরবে থাকেন। গত ১১ জানুয়ারি প্রবাসী বাংলাদেশিদের একটি সংঘবদ্ধ অপহরণকারী চক্রের সদস্যরা রিয়াদ থেকে রাসেলকে অপহরণ করেন। তাঁর ওপর নির্যাতন চালানো হয়। তারা রাসেলের পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে মুক্তিপণ হিসেবে ৩৫ লাখ টাকা দাবি করে। অপহরণকারী চক্রের দেওয়া ব্যাংক হিসাবে ভুক্তভোগীর পরিবারের সদস্যরা ৩৫ লাখ টাকা জমা করেন।
এই পুলিশ কর্মকর্তা আরও জানান, অপহরণ ও মুক্তিপণ আদায়ের অভিযোগে গত ২১ জানুয়ারি রাসেলের শ্বশুর কামরুল ইসলাম খিলগাঁও থানায় একটি মামলা করেন। মামলার ভিত্তিতে মুক্তিপণ আদায়ে জড়িত অভিযোগে ওই ৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। মুক্তিপণ আদায় করা ৩৫ লাখ টাকার মধ্যে ১২ লাখ টাকা আদালতের আদেশে অবরুদ্ধ করা হয়েছে।

সৌদি আরবে রাসেল নামের এক প্রবাসী বাংলাদেশিকে অপহরণ ও মুক্তিপণ আদায়ে জড়িত ৩ ব্যক্তিকে বাংলাদেশে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন আকরাম (৩৩), মো. ইসমাইল হোসেন (৩৪) ও মজিব রহমান (২৬)।
খবর প্রথম আলোর।
গতকাল শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) লক্ষ্মীপুর ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় অভিযান চালিয়ে খিলগাঁও থানার পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে।
খিলগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. দাউদ হোসেন প্রথম আলোকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, রাসেল নামের এক ব্যক্তি দীর্ঘদিন ধরে সৌদি আরবে থাকেন। গত ১১ জানুয়ারি প্রবাসী বাংলাদেশিদের একটি সংঘবদ্ধ অপহরণকারী চক্রের সদস্যরা রিয়াদ থেকে রাসেলকে অপহরণ করেন। তাঁর ওপর নির্যাতন চালানো হয়। তারা রাসেলের পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে মুক্তিপণ হিসেবে ৩৫ লাখ টাকা দাবি করে। অপহরণকারী চক্রের দেওয়া ব্যাংক হিসাবে ভুক্তভোগীর পরিবারের সদস্যরা ৩৫ লাখ টাকা জমা করেন।
এই পুলিশ কর্মকর্তা আরও জানান, অপহরণ ও মুক্তিপণ আদায়ের অভিযোগে গত ২১ জানুয়ারি রাসেলের শ্বশুর কামরুল ইসলাম খিলগাঁও থানায় একটি মামলা করেন। মামলার ভিত্তিতে মুক্তিপণ আদায়ে জড়িত অভিযোগে ওই ৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। মুক্তিপণ আদায় করা ৩৫ লাখ টাকার মধ্যে ১২ লাখ টাকা আদালতের আদেশে অবরুদ্ধ করা হয়েছে।
ভুক্তভোগীদের অনেক ক্ষেত্রে গ্যারান্টিযুক্ত ভিসা, যোগ্যতা ছাড়াই চাকরি বা অতিরিক্ত ফির বিনিময়ে দ্রুত প্রক্রিয়াকরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। বাস্তবে তারা পায় আর্থিক ক্ষতি, ভিসা প্রত্যাখ্যান, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পাচার ও শোষণের শিকার হয়।
অ্যাপ চালুর পর গতকাল রোববার রাত ৮টা পর্যন্ত এসব অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে বসবাস করা ১৭ হাজার ৯০৭ জন প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন করেছেন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৩৫৫ জন। নারী ১ হাজার ৫৫২ জন।
আমেরিকা, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়াসহ ১৬টি দেশে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিকদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আজ সোমবার (২৪ নভেম্বর) রাত ১২টা থেকে ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হচ্ছে।