বিডিজেন ডেস্ক
ঢাকার সুইডেন দূতাবাসে শেনজেন ভিসা আবেদনে প্রয়োজন হবে অ্যাপয়েন্টমেন্ট। এতদিন সরাসরি আবেদন করা গেলেও এখন আর তা করা যাবে না বলে জানিয়েছে ঢাকার সুইডেন দূতাবাস।
রোববার (৮ ডিসেম্বর) দূতাবাস থেকে পাঠানো এক বার্তায় একথা জানানো হয়।
সুইডেন দূতাবাস জানায়, ১০ ডিসেম্বর থেকে ভিএফএস গ্লোবাল সুইডিশ দূতাবাসের সহযোগিতায় বেলজিয়াম, ফিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড, লাটভিয়া, লুক্সেমবার্গ, নেদারল্যান্ডস, পোল্যান্ড, স্লোভেনিয়া বা সুইডেনে যাওয়ার জন্য শেনজেন ভিসা আবেদনের জন্য একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট ব্যবস্থা চালু করবে। ১৭ ডিসেম্বর থেকে এই ব্যবস্থা কার্যকর হবে। সব আবেদনকারীকে অবশ্যই ঢাকায় ভিএফএস গ্লোবাল সুইডেনের সঙ্গে শেনজেন ভিসার জন্য আবেদন করার ক্ষেত্রে আগাম একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করতে হবে। ওয়াক-ইন আবেদন আর গ্রহণ করা হবে না। অ্যাপয়েন্টমেন্ট স্লটটি আবেদনকারীর ব্যক্তিগত এবং তা আবেদনবারী নিজেকেই বুক করতে হবে।
তারা জানায়, আবেদনকারী যখন অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করবেন তখন ভিএফএস গ্লোবাল একটি পরিষেবা ফি চার্জ করবে। আবেদনকারী যদি অ্যাপয়েন্টমেন্টের জন্য উপস্থিত না হন বা নির্ধারিত সময়ের স্লটের ২৪ ঘণ্টা আগে আবেদনকারী এটি বাতিল করেন তবে ফি ফেরত দেওয়া হবে না।
দূতাবাস আরও জানিয়েছে, আবেদনবারীর ভ্রমণের মূল উদ্দেশ্য যদি বেলজিয়াম, ফিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড, লাটভিয়া, লুক্সেমবার্গ, নেদারল্যান্ডস, পোল্যান্ড, স্লোভেনিয়া বা সুইডেন হয় তাহলে অনুগ্রহ করে শুধুমাত্র ঢাকায় ভিএফএস গ্লোবাল সুইডেনের সঙ্গে একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করার।
অনুসন্ধানের জন্য ভিএফএস হেল্প ডেস্কে যোগাযোগ করতে অনুরোধ করা হয়েছে। সর্বজনীন ছুটি ছাড়া রোববার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত (+৮৮) ০৯৬০৬৭৭৭৩৩৩ বা (+৮৮) ০৯৬৬৬৯১১৩৮২ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে। এ ছাড়া, https://vfsforms.mioot.com/forms/CFNC/-এ যোগাযোগ ফর্মের মাধ্যমে ভিএফএস গ্লোবালের সঙ্গে যোগাযোগ করা যাবে।
ঢাকার সুইডেন দূতাবাসে শেনজেন ভিসা আবেদনে প্রয়োজন হবে অ্যাপয়েন্টমেন্ট। এতদিন সরাসরি আবেদন করা গেলেও এখন আর তা করা যাবে না বলে জানিয়েছে ঢাকার সুইডেন দূতাবাস।
রোববার (৮ ডিসেম্বর) দূতাবাস থেকে পাঠানো এক বার্তায় একথা জানানো হয়।
সুইডেন দূতাবাস জানায়, ১০ ডিসেম্বর থেকে ভিএফএস গ্লোবাল সুইডিশ দূতাবাসের সহযোগিতায় বেলজিয়াম, ফিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড, লাটভিয়া, লুক্সেমবার্গ, নেদারল্যান্ডস, পোল্যান্ড, স্লোভেনিয়া বা সুইডেনে যাওয়ার জন্য শেনজেন ভিসা আবেদনের জন্য একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট ব্যবস্থা চালু করবে। ১৭ ডিসেম্বর থেকে এই ব্যবস্থা কার্যকর হবে। সব আবেদনকারীকে অবশ্যই ঢাকায় ভিএফএস গ্লোবাল সুইডেনের সঙ্গে শেনজেন ভিসার জন্য আবেদন করার ক্ষেত্রে আগাম একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করতে হবে। ওয়াক-ইন আবেদন আর গ্রহণ করা হবে না। অ্যাপয়েন্টমেন্ট স্লটটি আবেদনকারীর ব্যক্তিগত এবং তা আবেদনবারী নিজেকেই বুক করতে হবে।
তারা জানায়, আবেদনকারী যখন অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করবেন তখন ভিএফএস গ্লোবাল একটি পরিষেবা ফি চার্জ করবে। আবেদনকারী যদি অ্যাপয়েন্টমেন্টের জন্য উপস্থিত না হন বা নির্ধারিত সময়ের স্লটের ২৪ ঘণ্টা আগে আবেদনকারী এটি বাতিল করেন তবে ফি ফেরত দেওয়া হবে না।
দূতাবাস আরও জানিয়েছে, আবেদনবারীর ভ্রমণের মূল উদ্দেশ্য যদি বেলজিয়াম, ফিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড, লাটভিয়া, লুক্সেমবার্গ, নেদারল্যান্ডস, পোল্যান্ড, স্লোভেনিয়া বা সুইডেন হয় তাহলে অনুগ্রহ করে শুধুমাত্র ঢাকায় ভিএফএস গ্লোবাল সুইডেনের সঙ্গে একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করার।
অনুসন্ধানের জন্য ভিএফএস হেল্প ডেস্কে যোগাযোগ করতে অনুরোধ করা হয়েছে। সর্বজনীন ছুটি ছাড়া রোববার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত (+৮৮) ০৯৬০৬৭৭৭৩৩৩ বা (+৮৮) ০৯৬৬৬৯১১৩৮২ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে। এ ছাড়া, https://vfsforms.mioot.com/forms/CFNC/-এ যোগাযোগ ফর্মের মাধ্যমে ভিএফএস গ্লোবালের সঙ্গে যোগাযোগ করা যাবে।
মোবাইল ফোন নিয়ে বিতণ্ডার ঘটনায় নিখোঁজের দুই দিন পর ডোবা থেকে সামছুল হক (৩৬) নামের এক প্রবাসীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার স্বল্পেরচক এলাকার একটি পুকুর থেকে রোববার (১৩ অক্টোবর) লাশটি উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।