logo
খবর

আরব আমিরাতে মাঙ্কিপক্সে মারা যাওয়া বাংলাদেশির মরদেহ দেশে এনে দাফন

বিডিজেন ডেস্ক
বিডিজেন ডেস্ক১১ অক্টোবর ২০২৪
Copied!
আরব আমিরাতে মাঙ্কিপক্সে মারা যাওয়া বাংলাদেশির মরদেহ দেশে এনে দাফন
কামাল হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

সংযুক্ত আরব আমিরাতে (ইউএই) বিরল সংক্রামক রোগ মাঙ্কিপক্সে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া বাংলাদেশি কামাল হোসেনের (৩৮) মরদেহ দেশে এনে দাফন করা হয়েছে। কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে তার গ্রামের বাড়িতে তাকে দাফন করা হয়।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও জেলা প্রশাসনের নির্দেশনা অনুযায়ী সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে শুক্রবার (১১ অক্টোবর) সকাল আটটায় জানাজা শেষে গ্রামের বাড়িতে তার দাফন সম্পন্ন হয়। এ সময় উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে তার মরদেহ ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছায়।

গত ৩ সেপ্টেম্বর আরব আমিরাতে তার মৃত্যু হয়েছিল।

কামাল হোসেন চৌদ্দগ্রাম উপজেলার মুন্সিরহাট ইউনিয়নের মেসতলা গ্রামের নজির আহমেদের ছেলে।

চৌদ্দগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ রহমত উল্লাহ বলেন, সংযুক্ত আরব আমিরাতে মাঙ্কিপক্সে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া কামাল হোসেনের মরদেহ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং জেলা প্রশাসনের নির্দেশনা অনুযায়ী দাফন করা হয়েছে। তাঁরা সেখানে উপস্থিত থেকে সার্বিক বিষয়ে খেয়াল রেখেছেন যেন কেউ স্বাস্থ্যবিধি অমান্য না করেন।

জানা গেছে, প্রায় ৭ বছর আগে পরিবারে স্বচ্ছলতা আনতে কামাল হোসেন সংযুক্ত আরব আমিরাতে পাড়ি জমিয়েছিলেন। সেখানে একটি কোম্পানিতে চাকরি করতেন তিনি। মাঙ্কিপক্সে আক্রান্ত হয়ে অসুস্থ হওয়ার পর গত ৩০ সেপ্টেম্বর সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজাহ শহরের একটি হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। কামাল হোসেনের দুই মেয়ে রয়েছে।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা গোলাম কিবরিয়া বলেন, মাঙ্কিপক্স বা এমপক্স একটি ভাইরাসজনিত ছোঁয়াছে রোগ, যার কারণে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। তাঁর জানামতে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে মাঙ্কিপক্সে আক্রান্ত রোগী পাওয়া যায়নি। কামাল হোসেনের পরিবারের আট সদস্যকে পর্যবেক্ষণ রাখা হয়েছে।

চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ টি এম আক্তার উজ জামান বলেন, কামাল হোসেনের মরদেহ দাফনের বিষয়ে প্রশাসনের কর্মকর্তাদের নির্দেশনা অনুযায়ী কঠোর নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনেই দাফন করা হয়েছে। এ সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ছাড়াও স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তার উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, ২০২২ সালের মে মাসে সংযুক্ত আরব আমিরাতে মাঙ্কিপক্সে আক্রান্ত প্রথম ব্যক্তিকে শনাক্ত করা হয়।

২৪ মে দুবাইভিত্তিক সংবাদমাধ্যম খালিজ টাইমস এ তথ্য জানিয়েছিল।

খালিজ টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, আরব আমিরাতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আক্রান্ত নারীর বয়স ২৯ বছর। তিনি আফ্রিকার পশ্চিমাঞ্চল থেকে এসেছেন। তাকে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

মন্ত্রণালয়ের পক্ষ নাগরিকদের আশ্বস্ত করে বলা হয়েছে, সংক্রমণ প্রতিরোধে সব ধরনের নিরপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

বিভিন্ন দেশে মাঙ্কিপক্স ছড়িয়ে পড়ায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বিষয়টি 'নিবিড়ভাবে' পর্যবেক্ষণ করছিল উল্লেখ করে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আরও বলা হয়, তাদের পূর্ব প্রস্তুতি জোরালো থাকায় আমিরাতে মাঙ্কিপক্স শনাক্ত সম্ভব হয়েছে।

মাঙ্কিপক্স কী, যেভাবে ছড়ায়

করোনা মহামারির প্রাদুর্ভাব কমতে শুরু করলেও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ২০২২ সালে মাঙ্কিপক্স নামের বিরল এই রোগ ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে। তখন উত্তর আমেরিকা, ইউরোপসহ বেশ কয়েকটি দেশে মাঙ্কিপক্সের এক উল্লেখযোগ্যসংখ্যক রোগী শনাক্ত হন। ২০২২ সালের মে মাসের শুরু থেকে এ সংক্রমণ বাড়তে থাকে। এ সমং এ রোগ আফ্রিকার কিছু অংশে উদ্বেগজনকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এ প্রেক্ষাপটে ২০২২ সালের ২০ মে বিবিসি মাঙ্কিপক্স কী ও কীভাবে এ রোগ সংক্রমিত হয়, এক প্রতিবেদনে তা তুলে ধরে।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, মাঙ্কিপক্স বিরল ও স্বল্পপরিচিত একটি রোগ। এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনাগুলো নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে যুক্তরাজ্যসহ বিভিন্ন ইউরোপীয় দেশ, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়া।

যুক্তরাজ্য নিশ্চিত করেছে, দেশটিতে মাঙ্কিপক্সে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। এখন পর্যন্ত (২০২২ সালের ২০ মে) রোগী শনাক্ত হয়েছেন মোট ২০ জন। স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাজিদ জাভেদ বলেছেন, নতুন করে ১১ জন আক্রান্ত হয়েছেন। তবে আক্রান্ত ব্যক্তিদের অধিকাংশের উপসর্গ মৃদু।

মাঙ্কিপক্স মোকাবিলায় যুক্তরাজ্যের সরকার স্মলপক্স বা গুটিবসন্তের টিকা কিনে মজুত বাড়াচ্ছে।

মাঙ্কিপক্স কতটা সাধারণ

মাঙ্কিপক্স সংক্রমণের পেছনে রয়েছে মাঙ্কিপক্স নামের ভাইরাস। এটি স্মলপক্স ভাইরাস শ্রেণির। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মাঙ্কিপক্স এখন পর্যন্ত কম গুরুতর ও এটির সংক্রমণের সক্ষমতা তুলনামূলক কম বলেই ধারণা করছেন তাঁরা।

নতুন রোগটি ক্রান্তীয় রেইনফরেস্ট অঞ্চলের কাছাকাছি মধ্য ও পশ্চিম আফ্রিকার প্রত্যন্ত অংশে বেশি দেখা যাচ্ছে।

মাঙ্কিপক্স ভাইরাসের প্রধান দুটি ধরন—পশ্চিম আফ্রিকান ও মধ্য আফ্রিকান।

যুক্তরাজ্যে এ ভাইরাসে আক্রান্ত দুই ব্যক্তি আফ্রিকার দেশ নাইজেরিয়া ভ্রমণ করে এসেছেন। তাই ধারণা করা হচ্ছে, তাঁরা ভাইরাসটির পশ্চিম আফ্রিকান ধরনে আক্রান্ত হয়েছেন। এই ধরনের আক্রান্ত ব্যক্তির উপসর্গ সাধারণভাবে মৃদু বলে ধরা হলেও তা এখনো নিশ্চিত নয়।

আক্রান্ত ব্যক্তিদের আরেকজন, একজন স্বাস্থ্যকর্মী। তিনি মাঙ্কিপক্স রোগীদের সংস্পর্শে আক্রান্ত হয়েছেন।
সম্প্রতি সংক্রমণের যেসব ঘটনা শনাক্ত হয়েছে, সেগুলোর একটির সঙ্গে অপরটির কোনো যোগসূত্র থাকা বা সংশ্লিষ্ট রোগীদের বিদেশ ভ্রমণের ইতিহাস নেই। দৃশ্যত, তাঁরা যুক্তরাজ্যের ভেতর সামাজিক সংক্রমণের শিকার হয়েছেন।

যুক্তরাজ্যের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা সংস্থা বলছে, যদি কেউ মনে করে থাকেন, তিনি মাঙ্কিপক্সে সংক্রমিত হয়েছেন, তাঁর উচিত চিকিৎসককে দেখানো। তবে হাসপাতাল বা ক্লিনিকে যাওয়ার আগেই এ বিষয়ে জানাতে হবে।

মাঙ্কিপক্সের প্রাথমিক লক্ষণসমূহ

প্রাথমিক লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে জ্বর, মাথাব্যথা, ঘেমে যাওয়া, পিঠে ব্যথা, মাংসপেশির টান ও অবসাদ। জ্বর কমলে শরীরে দেখা দেয় ফুসকুড়ি। অধিকাংশ ঘটনায় শুরুতে মুখে ফুসকুড়ি দেখা দেয়। পরে শরীরের অন্য অংশে ছড়িয়ে পড়ে; বিশেষ করে হাতের তালু ও পায়ের তলায়।

ফুসকুড়িগুলো অত্যন্ত চুলকানি সৃষ্টি করতে পারে। চূড়ান্ত পর্যায়ে খোস-পাঁচড়ায় পরিণত হওয়ার আগে এগুলো পরিবর্তিত হয় ও কয়েকটি ধাপ অতিক্রম করে। পরে এগুলো পড়ে যায় এবং এসব স্থানে ক্ষতচিহ্ন তৈরি হতে পারে।

সাধারণত সংক্রমণ একপর্যায়ে নিজে থেকেই কেটে যায়। ১৪ থেকে ২১ দিনের মধ্যে সেরে ওঠেন রোগী।

যেভাবে সংক্রমিত হয়

কোনো সংক্রমিত ব্যক্তির ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে এলে মাঙ্কিপক্স ছড়াতে পারে। ভাইরাসটি শরীরে প্রবেশ করে ভঙ্গুর ত্বক, শ্বাসনালি, চোখ, নাক বা মুখের মাধ্যমে।

যৌন সম্পর্কের মাধ্যমে এ রোগ ছড়াতে পারে—আগে এমনটা বলা না হলেও এখন ধারণা করা হচ্ছে, যৌন মিলনের সময় সরাসরি সংস্পর্শে এ ভাইরাসের সংক্রমণ ঘটতে পারে।

সংক্রমিত বানর, ইঁদুর ও কাঠবিড়াল এবং ভাইরাসযুক্ত বস্তু যেমন বিছানাপত্র ও জামাকাপড়ের সংস্পর্শে এলেও ছড়াতে পারে ভাইরাসটি।

কতটা বিপজ্জনক এটি

এ পর্যন্ত মাঙ্কিপক্স সংক্রমণের যত ঘটনার কথা জানা গেছে, তাতে অধিকাংশ ক্ষেত্রে উপসর্গ মৃদু হতে দেখা গেছে। কখনো কখনো লক্ষণগুলো ছিল চিকেনপক্স বা জলবসন্তের মতো। কয়েক সপ্তাহে তা নিজে থেকেই সেরে গেছে।

মাঙ্কিপক্স কখনো গুরুতর হয়ে উঠতে পারে। ঘটতে পারে মৃত্যুও। যেমনটা খবর পাওয়া গেছে পশ্চিম আফ্রিকায়।

সংক্রমণ কতটা সাধারণ

এ ভাইরাস প্রথম শনাক্ত হয় একটি আবদ্ধ বানরের শরীরে। ১৯৭০ সাল থেকে এ পর্যন্ত বিভিন্ন সময় আফ্রিকার ১০টি দেশে বিক্ষিপ্তভাবে এর সংক্রমণ ঘটতে দেখা গেছে।

আফ্রিকার বাইরে প্রথম ২০০৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রে এ ভাইরাসের সংক্রমণ শনাক্ত হয়। সে সময় রোগীরা ভাইরাসটিতে সংক্রমিত হয়েছিলেন কিছু কুকুরের নিবিড় সংস্পর্শে। আর এসব কুকুরের শরীরে এ ভাইরাস ঢুকেছিল ছোট স্তন্যপায়ী প্রাণীদের মাধ্যমে। ওই সময় মোট ৮১ জন এ রোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন বলে জানা যায়। তবে কারও মৃত্যু হয়নি।

২০১৭ সালে নাইজেরিয়ায় মাঙ্কিপক্স কিছুটা ছড়িয়ে পড়ে। জানা যায়, সন্দেহভাজন ১৭২ জন রোগীর কথা। তাঁদের মধ্যে তিন-চতুর্থাংশ পুরুষের বয়স ছিল ২১ থেকে ৪০ বছর।

কী চিকিৎসা

মাঙ্কিপক্সের কোনো চিকিৎসা নেই, তবে সংক্রমণ প্রতিরোধের মাধ্যমে এটি ছড়িয়ে পড়া নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।

মাঙ্কিপক্স প্রতিরোধে গুটিবসন্তের টিকা ৮৫ শতাংশ পর্যন্ত কার্যকর হতে পারে বলে প্রমাণিত। আগাম সতর্কতা হিসেবে যুক্তরাজ্য গুটিবসন্তের টিকা কিনে রেখেছে। তবে ঠিক কত টিকা সংগ্রহ করেছে, তা পরিষ্কার নয়। স্পেন কয়েক হাজার টিকা কেনার প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানা গেছে।

কতটা উদ্বেগের

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আমরা এখনই এ ভাইরাস দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়ার মতো পরিস্থিতির মুখোমুখি হওয়ার দ্বারপ্রান্তে নেই। যুক্তরাজ্যের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা সংস্থা (ইউকেএইচএসএ) বলছে, ঝুঁকি এখনো কম।

ইউনিভার্সিটি অব নটিংহ্যামের মলিকুলার ভাইরোলজির অধ্যাপক জোনাথন বল বলেন, প্রকৃত অবস্থা হলো প্রাথমিকভাবে মাঙ্কিপক্স রোগীর সংস্পর্শে এসেছেন এমন ৫০ ব্যক্তির মধ্যে মাত্র ১ জন এ ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন। এখনই দেশজুড়ে এ ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার মতো পরিস্থিতিতে আমরা আছি—এমনটা মনে করা ভুল হবে।

আরও পড়ুন

শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ভারতের কাছে বাংলাদেশের চিঠি, জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ভারতের কাছে বাংলাদেশের চিঠি, জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠাতে ভারতের কাছে চিঠি পাঠিয়েছে বাংলাদেশ।

৫ ঘণ্টা আগে

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ৪ ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ৪ ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক

দাবি মেনে নেওয়ায় গাজীপুর নগরের কোনাবাড়ী এলাকায় ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক থেকে বিক্ষোভ ও অবরোধ কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নিয়েছে শ্রমিকেরা। এর ফলে প্রায় ৪ ঘণ্টা পর সোমবার বেলা দেড়টার দিকে সড়কটিতে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়।

৫ ঘণ্টা আগে

গাজীপুরে বন্ধ কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ

গাজীপুরে বন্ধ কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ

বন্ধ ঘোষণা করা ২টি কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে গাজীপুর মহানগরের কোনাবাড়ী এলাকায় বিক্ষোভ এবং ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ করেছেন শ্রমিকেরা।

৮ ঘণ্টা আগে

হার মানা হার

হার মানা হার

যোগ্যতার চাইতে প্রাপ্তি বেশি হয়ে গেলে তখন সে লাগামহীন হয়ে ওঠে। এ অনেকটা মাটি ও খুঁটির মতো অবস্থা। খুঁটি শক্ত না হলে ঘর নড়বড়ে হবে আবার মাটি উর্বর না হলে খাওয়াপড়া জুটবে না। মানুষের চিন্তার সমৃদ্ধির জন্য পড়াশোনা কিংবা জ্ঞানের কোনো বিকল্প নেই।

২ দিন আগে