প্রতিবেদক, বিডিজেন
আগামী ৮ অক্টোবর থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলা রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়িতে ভ্রমণ না করতে অনুরোধ করেছে কর্তৃপক্ষ। গতকাল রোববার পৃথক বার্তায় স্থানীয় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এ অনুরোধ জানানো হয়।
পার্বত্য চট্টগ্রামের, বিশেষত রাঙামাটি ও খাগড়াছড়িতে কিছুটা উত্তেজনাকর পরিস্থিতি বিরাজ করছে। গত মাসে দীঘিনালায় পাহাড়ি-বাঙালিদের মধ্যে সংঘাত হয়। ওই ঘটনার পর এর প্রভাবে সংঘাত হয় রাঙামাটিতেও। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলেও ফের উত্তপ্ত হয় পাহাড়। এ প্রেক্ষাপটেই পর্যটকদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে দাবি একাধিক সূত্রের।
খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে খাগড়াছড়িতে বেশ কয়েকটি বড় ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে। পরিস্থিতি বিবেচনা করে আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত খাগড়াছড়ির পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে পর্যটকদের না আসতে নিরুৎসাহিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, আসন্ন দুর্গাপূজা ঘিরে বান্দরবানের হোটেল মোটেলগুলোতে বুকিং দিয়েছিলেন অনেকে। এখন বুকিং বাতিল হওয়ায় ক্ষতির সম্মুখীন হবেন খাত সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।
বান্দরবান জেলায় আবাসিক হোটেল, মোটেল ও রিসোর্টগুলোতে ১০ থেকে ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত কয়েক দিনের টানা বুকিং ছিল পর্যটকদের। ভ্রমণের জন্য গাড়িও আগাম বুকিং করেছিল পর্যটকরা। হঠাৎ সিদ্ধান্তে বুকিং বাতিল হলে পর্যটন সংশ্লিষ্টরা বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হবেন।
জেলা আবাসিক হোটেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. জসিম উদ্দিন জানান, শারদীয় উৎসবকে ঘিরে বহুদিন পর বান্দরবান জেলায় পর্যটকদের ঢল নামার মতো বুকিং হয়েছিল। ব্যবসায়ীদের প্রত্যাশা ছিল মন্দা কাটবে পর্যটন শিল্পে। কিন্তু হঠাৎ নিষেধাজ্ঞায় আশার আলো নিভে গেল। পর্যটন এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক চালিকা শক্তি। তাই এই অঞ্চলের অর্থনীতি রক্ষায় সরকারকে পর্যটন শিল্প রক্ষায় জরুরি পদক্ষেপ নিতে হবে।
আগামী ৮ অক্টোবর থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলা রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়িতে ভ্রমণ না করতে অনুরোধ করেছে কর্তৃপক্ষ। গতকাল রোববার পৃথক বার্তায় স্থানীয় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এ অনুরোধ জানানো হয়।
পার্বত্য চট্টগ্রামের, বিশেষত রাঙামাটি ও খাগড়াছড়িতে কিছুটা উত্তেজনাকর পরিস্থিতি বিরাজ করছে। গত মাসে দীঘিনালায় পাহাড়ি-বাঙালিদের মধ্যে সংঘাত হয়। ওই ঘটনার পর এর প্রভাবে সংঘাত হয় রাঙামাটিতেও। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলেও ফের উত্তপ্ত হয় পাহাড়। এ প্রেক্ষাপটেই পর্যটকদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে দাবি একাধিক সূত্রের।
খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে খাগড়াছড়িতে বেশ কয়েকটি বড় ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে। পরিস্থিতি বিবেচনা করে আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত খাগড়াছড়ির পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে পর্যটকদের না আসতে নিরুৎসাহিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, আসন্ন দুর্গাপূজা ঘিরে বান্দরবানের হোটেল মোটেলগুলোতে বুকিং দিয়েছিলেন অনেকে। এখন বুকিং বাতিল হওয়ায় ক্ষতির সম্মুখীন হবেন খাত সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।
বান্দরবান জেলায় আবাসিক হোটেল, মোটেল ও রিসোর্টগুলোতে ১০ থেকে ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত কয়েক দিনের টানা বুকিং ছিল পর্যটকদের। ভ্রমণের জন্য গাড়িও আগাম বুকিং করেছিল পর্যটকরা। হঠাৎ সিদ্ধান্তে বুকিং বাতিল হলে পর্যটন সংশ্লিষ্টরা বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হবেন।
জেলা আবাসিক হোটেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. জসিম উদ্দিন জানান, শারদীয় উৎসবকে ঘিরে বহুদিন পর বান্দরবান জেলায় পর্যটকদের ঢল নামার মতো বুকিং হয়েছিল। ব্যবসায়ীদের প্রত্যাশা ছিল মন্দা কাটবে পর্যটন শিল্পে। কিন্তু হঠাৎ নিষেধাজ্ঞায় আশার আলো নিভে গেল। পর্যটন এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক চালিকা শক্তি। তাই এই অঞ্চলের অর্থনীতি রক্ষায় সরকারকে পর্যটন শিল্প রক্ষায় জরুরি পদক্ষেপ নিতে হবে।
মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠাতে ভারতের কাছে চিঠি পাঠিয়েছে বাংলাদেশ।
দাবি মেনে নেওয়ায় গাজীপুর নগরের কোনাবাড়ী এলাকায় ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক থেকে বিক্ষোভ ও অবরোধ কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নিয়েছে শ্রমিকেরা। এর ফলে প্রায় ৪ ঘণ্টা পর সোমবার বেলা দেড়টার দিকে সড়কটিতে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়।
বন্ধ ঘোষণা করা ২টি কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে গাজীপুর মহানগরের কোনাবাড়ী এলাকায় বিক্ষোভ এবং ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ করেছেন শ্রমিকেরা।
যোগ্যতার চাইতে প্রাপ্তি বেশি হয়ে গেলে তখন সে লাগামহীন হয়ে ওঠে। এ অনেকটা মাটি ও খুঁটির মতো অবস্থা। খুঁটি শক্ত না হলে ঘর নড়বড়ে হবে আবার মাটি উর্বর না হলে খাওয়াপড়া জুটবে না। মানুষের চিন্তার সমৃদ্ধির জন্য পড়াশোনা কিংবা জ্ঞানের কোনো বিকল্প নেই।