প্রতিবেদক, বিডিজেন
জুলাই আন্দোলনের ছাত্রদের নিয়ে গঠিত নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ করেছে। নতুন দলটির নেতৃত্বে দেওয়া হয়েছে জুলাই আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক ও অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামকে।
শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় রাজধানী ঢাকার মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে দলটি আত্মপ্রকাশ করে।
এর আগে আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে জাতীয় নাগরিক কমিটি (জেএনসি) ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের (এডিএসএম) নেতারা একত্রিত হয়ে নাহিদ ইসলামকে আহ্বায়ক ও আখতার হোসেনকে সদস্য সচিব করে দল গঠন করেন।
অনুষ্ঠানে দলের একটি আংশিক কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা করা হয়।
সম্মেলনে সামান্তা শারমিন ও আরিফুল ইসলাম আদিবকে জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক এবং তাসনিম জারা ও নাহিদা সারোয়ারকে জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্য সচিব করা হয়।
এ ছাড়া, হাসনাত আবদুল্লাহকে দক্ষিণাঞ্চলের প্রধান সংগঠক এবং সারজিস আলমকে উত্তরাঞ্চলের প্রধান সংগঠক হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়।
প্রধান সমন্বয়কের দায়িত্ব পেয়েছেন নাসিরউদ্দিন পাটোয়ারী এবং জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সমন্বয়কের দায়িত্ব পেয়েছেন আবদুল হান্নান মাসউদ।
শুক্রবার বিকেল ৪টা ২০ মিনিটে কোরআন, গীতা, ত্রিপিটক ও বাইবেল তিলাওয়াতের মধ্য দিয়ে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শুরু হয়।
এরপর জাতীয় সংগীত পরিবেশন এবং জুলাইয়ের আন্দোলনে নিহতদের সম্মানে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
জুলাই আন্দোলনে নিহত ইসমাইল হোসেন রাব্বীর বোন মীম আক্তার আনুষ্ঠানিকভাবে আহ্বায়ক ও সদস্য সচিবের নাম ঘোষণা করেন।
পরে সদস্য সচিব আখতার হোসেন আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদের নেতৃত্বের নাম ঘোষণা করেন। কেন্দ্রীয় কমিটিতে অন্য শূন্য পদের নেতাদের নাম শিগগিরই ঘোষণা করা হবে বলে জানান আখতার হোসেন।
এর আগে সামান্তা শারমিন, সারজিস আলম, হাসনাত আবদুল্লাহ, নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী, নুসরাত তাবাসসুম, আবদুল হান্নান মাসউদসহ বেশ কয়েকজন ছাত্রনেতা বক্তব্য দেন।
জুলাই আন্দোলনের ছাত্রদের নিয়ে গঠিত নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ করেছে। নতুন দলটির নেতৃত্বে দেওয়া হয়েছে জুলাই আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক ও অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামকে।
শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় রাজধানী ঢাকার মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে দলটি আত্মপ্রকাশ করে।
এর আগে আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে জাতীয় নাগরিক কমিটি (জেএনসি) ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের (এডিএসএম) নেতারা একত্রিত হয়ে নাহিদ ইসলামকে আহ্বায়ক ও আখতার হোসেনকে সদস্য সচিব করে দল গঠন করেন।
অনুষ্ঠানে দলের একটি আংশিক কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা করা হয়।
সম্মেলনে সামান্তা শারমিন ও আরিফুল ইসলাম আদিবকে জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক এবং তাসনিম জারা ও নাহিদা সারোয়ারকে জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্য সচিব করা হয়।
এ ছাড়া, হাসনাত আবদুল্লাহকে দক্ষিণাঞ্চলের প্রধান সংগঠক এবং সারজিস আলমকে উত্তরাঞ্চলের প্রধান সংগঠক হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়।
প্রধান সমন্বয়কের দায়িত্ব পেয়েছেন নাসিরউদ্দিন পাটোয়ারী এবং জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সমন্বয়কের দায়িত্ব পেয়েছেন আবদুল হান্নান মাসউদ।
শুক্রবার বিকেল ৪টা ২০ মিনিটে কোরআন, গীতা, ত্রিপিটক ও বাইবেল তিলাওয়াতের মধ্য দিয়ে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শুরু হয়।
এরপর জাতীয় সংগীত পরিবেশন এবং জুলাইয়ের আন্দোলনে নিহতদের সম্মানে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
জুলাই আন্দোলনে নিহত ইসমাইল হোসেন রাব্বীর বোন মীম আক্তার আনুষ্ঠানিকভাবে আহ্বায়ক ও সদস্য সচিবের নাম ঘোষণা করেন।
পরে সদস্য সচিব আখতার হোসেন আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদের নেতৃত্বের নাম ঘোষণা করেন। কেন্দ্রীয় কমিটিতে অন্য শূন্য পদের নেতাদের নাম শিগগিরই ঘোষণা করা হবে বলে জানান আখতার হোসেন।
এর আগে সামান্তা শারমিন, সারজিস আলম, হাসনাত আবদুল্লাহ, নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী, নুসরাত তাবাসসুম, আবদুল হান্নান মাসউদসহ বেশ কয়েকজন ছাত্রনেতা বক্তব্য দেন।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।