প্রতিবেদক, বিডিজেন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের আশা-আকাঙ্ক্ষা ধারণ করে একটি বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক নতুন বাংলাদেশ গঠনে ভূমিকা রাখতে সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
রোববার (১৯ জানুয়ারি) বঙ্গভবনে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির ডিআরইউ) নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তিনি এ আহ্বান জানান।
ডিআরইউয়ের নবনির্বাচিত কমিটির সভাপতি আবু সালেহ আকন এবং সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন। এ সময় তারা ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির কার্যক্রম তুলে ধরেন এবং সাংবাদিকদের কল্যাণে গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়নে সরকারের সহযোগিতা কামনা করেন।
মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, ‘গণমাধ্যম হচ্ছে রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ এবং সমাজের দর্পণ।’
তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধ, দেশের সব গণতান্ত্রিক আন্দোলন-সংগ্রাম এবং জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে সাংবাদিকদের গৌরবময় অবদানের কথা স্মরণ করেন।
মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, ‘সমাজে সুবিচার, ন্যায় ও সাম্য প্রতিষ্ঠায় এবং মানুষের মানবিক মর্যাদা সমুন্নত রাখতে সাংবাদিক সমাজের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’
সরকারের গঠনমূলক সমালোচনা করে ভুল-ত্রুটি ধরিয়ে দেওয়ার মাধ্যমে রাষ্ট্র পরিচালনায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে রাষ্ট্রপতি ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সদস্যদের পেশাদারত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান।
গুজব, অপপ্রচার, অপতথ্য ও বিকৃত তথ্য প্রচার প্রতিরোধে এবং এ বিষয়ে জনগণকে সচেতন করতে গণমাধ্যমের কার্যকর ভূমিকার ওপর জোর দেন মো. সাহাবুদ্দিন।
এসময় রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আদিল চৌধুরী ও প্রেসসচিব মো. সরওয়ার আলম উপস্থিত ছিলেন।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের আশা-আকাঙ্ক্ষা ধারণ করে একটি বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক নতুন বাংলাদেশ গঠনে ভূমিকা রাখতে সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
রোববার (১৯ জানুয়ারি) বঙ্গভবনে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির ডিআরইউ) নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তিনি এ আহ্বান জানান।
ডিআরইউয়ের নবনির্বাচিত কমিটির সভাপতি আবু সালেহ আকন এবং সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন। এ সময় তারা ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির কার্যক্রম তুলে ধরেন এবং সাংবাদিকদের কল্যাণে গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়নে সরকারের সহযোগিতা কামনা করেন।
মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, ‘গণমাধ্যম হচ্ছে রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ এবং সমাজের দর্পণ।’
তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধ, দেশের সব গণতান্ত্রিক আন্দোলন-সংগ্রাম এবং জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে সাংবাদিকদের গৌরবময় অবদানের কথা স্মরণ করেন।
মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, ‘সমাজে সুবিচার, ন্যায় ও সাম্য প্রতিষ্ঠায় এবং মানুষের মানবিক মর্যাদা সমুন্নত রাখতে সাংবাদিক সমাজের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’
সরকারের গঠনমূলক সমালোচনা করে ভুল-ত্রুটি ধরিয়ে দেওয়ার মাধ্যমে রাষ্ট্র পরিচালনায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে রাষ্ট্রপতি ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সদস্যদের পেশাদারত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান।
গুজব, অপপ্রচার, অপতথ্য ও বিকৃত তথ্য প্রচার প্রতিরোধে এবং এ বিষয়ে জনগণকে সচেতন করতে গণমাধ্যমের কার্যকর ভূমিকার ওপর জোর দেন মো. সাহাবুদ্দিন।
এসময় রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আদিল চৌধুরী ও প্রেসসচিব মো. সরওয়ার আলম উপস্থিত ছিলেন।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।