বিডিজেন ডেস্ক
কুমিল্লার তিতাস উপজেলায় চাঁদার দাবিতে এক প্রবাসীকে পেটানোর দুই সপ্তাহ পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়েছে।
বুধবার (১৩ নভেম্বর) ভোরে রাজধানী ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে তিনি মারা যান। এ ঘটনার পর হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবিতে তার লাশবাহী গাড়ি নিয়ে থানায় গেছেন স্বজনেরা।
খবর প্রথম আলো অনলাইনের।
মারা যাওয়া ওই প্রবাসীর নাম স্বপন ভূঁইয়া (৩২)। তিনি তিতাস উপজেলার ওমরপুর গ্রামের সোবহান ভূঁইয়ার বড় ছেলে। তিনি দীর্ঘদিন কাতারে ছিলেন। সম্প্রতি নতুন করে সৌদি আরবে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।
স্বজনদের অভিযোগ, চাঁদার জন্য স্থানীয় ‘কিশোর গ্যাং’ তাকে পিটিয়ে আহত করে। এরপর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
নিহত স্বপনের স্ত্রী মরিয়ম বেগম অভিযোগ করে প্রথম আলোকে বলেন, আট মাস আগে স্বপন (প্রবাস থেকে) দেশে ফেরার পর স্থানীয় ‘কিশোর গ্যাং’ তার স্বামীর কাছে দুই লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। কিন্তু স্বপন দিতে রাজি হননি। এতে উত্তেজিত হয়ে গত ৩১ অক্টোবর রাতে বাড়ি থেকে তুলে ব্যাপক মারধর করে। তাকে মারধরের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ভাইরাল হয়েছে। এরপর স্বপনকে উদ্ধার করে তিতাস উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। পরে একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ তিনি মারা যান।
কান্নাজড়িত কণ্ঠে মরিয়ম বেগম বলেন, একমাত্র ছেলেকে কীভাবে লালন–পালন করবেন? ছেলের লেখাপড়ার খরচ কে দেবে? তাঁদের পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি ছিলেন তাঁর স্বামী। তিনি স্বামীর হত্যাকারীদের বিচার চেয়েছেন।
নিহত স্বপনের বোন আয়েশা আক্তার প্রথম আলোকে বলেন, তাঁর নিরপরাধ ভাইকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। চাঁদার দাবিতে ভাইকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় তিনি নিজে বাদী হয়ে থানায় হত্যা মামলা করবেন।
তিতাস থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মামুনুর রশিদ প্রথম আলোকে বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে ওই ব্যক্তিকে মারধরে কিশোরদের পাশাপাশি বড়দেরও দেখা যাচ্ছে। নিহত ব্যক্তির বোন বাদী হয়ে মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত হত্যাকারীদের খুঁজে বের করে গ্রেপ্তার করা হবে।
সূত্র: প্রথম আলো
কুমিল্লার তিতাস উপজেলায় চাঁদার দাবিতে এক প্রবাসীকে পেটানোর দুই সপ্তাহ পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়েছে।
বুধবার (১৩ নভেম্বর) ভোরে রাজধানী ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে তিনি মারা যান। এ ঘটনার পর হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবিতে তার লাশবাহী গাড়ি নিয়ে থানায় গেছেন স্বজনেরা।
খবর প্রথম আলো অনলাইনের।
মারা যাওয়া ওই প্রবাসীর নাম স্বপন ভূঁইয়া (৩২)। তিনি তিতাস উপজেলার ওমরপুর গ্রামের সোবহান ভূঁইয়ার বড় ছেলে। তিনি দীর্ঘদিন কাতারে ছিলেন। সম্প্রতি নতুন করে সৌদি আরবে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।
স্বজনদের অভিযোগ, চাঁদার জন্য স্থানীয় ‘কিশোর গ্যাং’ তাকে পিটিয়ে আহত করে। এরপর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
নিহত স্বপনের স্ত্রী মরিয়ম বেগম অভিযোগ করে প্রথম আলোকে বলেন, আট মাস আগে স্বপন (প্রবাস থেকে) দেশে ফেরার পর স্থানীয় ‘কিশোর গ্যাং’ তার স্বামীর কাছে দুই লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। কিন্তু স্বপন দিতে রাজি হননি। এতে উত্তেজিত হয়ে গত ৩১ অক্টোবর রাতে বাড়ি থেকে তুলে ব্যাপক মারধর করে। তাকে মারধরের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ভাইরাল হয়েছে। এরপর স্বপনকে উদ্ধার করে তিতাস উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। পরে একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ তিনি মারা যান।
কান্নাজড়িত কণ্ঠে মরিয়ম বেগম বলেন, একমাত্র ছেলেকে কীভাবে লালন–পালন করবেন? ছেলের লেখাপড়ার খরচ কে দেবে? তাঁদের পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি ছিলেন তাঁর স্বামী। তিনি স্বামীর হত্যাকারীদের বিচার চেয়েছেন।
নিহত স্বপনের বোন আয়েশা আক্তার প্রথম আলোকে বলেন, তাঁর নিরপরাধ ভাইকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। চাঁদার দাবিতে ভাইকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় তিনি নিজে বাদী হয়ে থানায় হত্যা মামলা করবেন।
তিতাস থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মামুনুর রশিদ প্রথম আলোকে বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে ওই ব্যক্তিকে মারধরে কিশোরদের পাশাপাশি বড়দেরও দেখা যাচ্ছে। নিহত ব্যক্তির বোন বাদী হয়ে মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত হত্যাকারীদের খুঁজে বের করে গ্রেপ্তার করা হবে।
সূত্র: প্রথম আলো
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে থাকাটা তাঁর জীবনের একটা 'ট্র্যাজিক' ঘটনা ছিল বলে মন্তব্য করেছেন প্ল্যাটফর্মটির সাবেক মুখপাত্র উমামা ফাতেমা।
প্রকল্পের আওতায় প্রশিক্ষণার্থী তরুণেরা ১২টি খাতের প্রশিক্ষণ পাবে। প্রশিক্ষণ চলাকালে থাকা-খাওয়ার সব খরচ প্রকল্প থেকে বহন করা হবে। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৩০ শতাংশ আসন নারীদের জন্য সংরক্ষিত। বাকি ৭০ শতাংশের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবে নিম্ন আয়ের ও প্রান্তিক অঞ্চলের তরুণেরা।
রাজধানীর আকাশ প্রতিরক্ষা নিশ্চিত করতে ঢাকায় বিমানঘাঁটি অত্যাবশ্যক বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস সরকারের সন্ত্রাসবিরোধী দৃঢ় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন এবং ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশে কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে কার্যক্রম চালাতে দেওয়া হবে না।