বিডিজেন ডেস্ক
কক্সবাজারের চকরিয়ার প্যারাবনে কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় পুলিশ ৩ জনকে আটক করেছে। গতকাল সোমবার (৬ জানুয়ারি) রাতে উপজেলার বদরখালী ইউনিয়নের নিজ নিজ বাড়ি থেকে তাদের আটক করা হয়।
এদিকে ধর্ষণের শিকার ১৫ বছর বয়সী কিশোরীকে কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান–স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে ভর্তি করা হয়েছে। স্বজনেরা জানান, শারীরিক অবস্থার উন্নতি হলেও এখনো আতঙ্ক কাটিয়ে উঠতে পারেনি কিশোরী।
খবর প্রথম আলোর।
কিশোরীর পরিবারের লোকজন বলেন, গত রোববার রাত ১০টার দিকে ওই কিশোরী বাঁশখালী থেকে ফিরছিল। এরপর বদরখালী বাজারে বাস থেকে নামার পর মহেশখালীগামী সিএনজিচালিত একটি অটোরিকশায় ওঠে সে। পথে বদরখালী সেতুতে গাড়ি নষ্ট হয়েছে বলে চালক ওই কিশোরীকে নামিয়ে দেয়। গাড়িটিতে কিশোরী একাই ছিল। এ সময় দুর্বৃত্তরা কিশোরীর গতি রোধ করে অস্ত্রের মুখে প্যারাবনে নিয়ে ধর্ষণ করে। স্থানীয় লোকজন অজ্ঞান অবস্থায় ওই কিশোরীকে বদরখালীর একটি হাসপাতালে ভর্তি করেন।
এ ঘটনায় আটক ৩ জন হলো বদরখালী ইউনিয়নের টুটিয়াখালী পাড়ার মৃত ইজ্জত আলীর ছেলে মো. বশির (৩৮), ঢেমুশিয়াপাড়ার আবদুস সোবহানের ছেলে মো. শাহজাহান (২৭) ও কলেজপাড়া এলাকার মো. ইছহাকের ছেলে মো. কাজল (২৩)।
চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মঞ্জুর কাদের ভূঁইয়া বলেন, ধর্ষণের ঘটনায় মামলার প্রক্রিয়া চলছে। সাঁড়াশি অভিযান চালিয়ে ৩ জনকে আটক করা হয়েছে। তাদের পুলিশি হেফাজতে রেখে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আদালতে আবেদন করা হবে। অভিযান অব্যাহত রয়েছে। এ ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের প্রত্যেককে আইনের আওতায় আনা হবে।
মো. মঞ্জুর কাদের ভূঁইয়া আরও বলেন, কিশোরীর পরিবার মামলার প্রক্রিয়া শুরু করেছে। মামলার পর আটক তিনজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হবে। পাশাপাশি ২২ ধারায় জবানবন্দি রেকর্ড করতে কিশোরীকে আদালতে নেওয়া হবে।
ধর্ষণের শিকার কিশোরীর স্বজনেরা জানায়, কক্সবাজার সদর হাসপাতালের ওয়ান–স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) ভর্তি রয়েছে সে। তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল হলেও ভয় ও আতঙ্কে ক্ষণে ক্ষণে চমকে উঠছে সে।
সূত্র: প্রথম আলো
আরও পড়ুন
কক্সবাজারের চকরিয়ার প্যারাবনে কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় পুলিশ ৩ জনকে আটক করেছে। গতকাল সোমবার (৬ জানুয়ারি) রাতে উপজেলার বদরখালী ইউনিয়নের নিজ নিজ বাড়ি থেকে তাদের আটক করা হয়।
এদিকে ধর্ষণের শিকার ১৫ বছর বয়সী কিশোরীকে কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান–স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে ভর্তি করা হয়েছে। স্বজনেরা জানান, শারীরিক অবস্থার উন্নতি হলেও এখনো আতঙ্ক কাটিয়ে উঠতে পারেনি কিশোরী।
খবর প্রথম আলোর।
কিশোরীর পরিবারের লোকজন বলেন, গত রোববার রাত ১০টার দিকে ওই কিশোরী বাঁশখালী থেকে ফিরছিল। এরপর বদরখালী বাজারে বাস থেকে নামার পর মহেশখালীগামী সিএনজিচালিত একটি অটোরিকশায় ওঠে সে। পথে বদরখালী সেতুতে গাড়ি নষ্ট হয়েছে বলে চালক ওই কিশোরীকে নামিয়ে দেয়। গাড়িটিতে কিশোরী একাই ছিল। এ সময় দুর্বৃত্তরা কিশোরীর গতি রোধ করে অস্ত্রের মুখে প্যারাবনে নিয়ে ধর্ষণ করে। স্থানীয় লোকজন অজ্ঞান অবস্থায় ওই কিশোরীকে বদরখালীর একটি হাসপাতালে ভর্তি করেন।
এ ঘটনায় আটক ৩ জন হলো বদরখালী ইউনিয়নের টুটিয়াখালী পাড়ার মৃত ইজ্জত আলীর ছেলে মো. বশির (৩৮), ঢেমুশিয়াপাড়ার আবদুস সোবহানের ছেলে মো. শাহজাহান (২৭) ও কলেজপাড়া এলাকার মো. ইছহাকের ছেলে মো. কাজল (২৩)।
চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মঞ্জুর কাদের ভূঁইয়া বলেন, ধর্ষণের ঘটনায় মামলার প্রক্রিয়া চলছে। সাঁড়াশি অভিযান চালিয়ে ৩ জনকে আটক করা হয়েছে। তাদের পুলিশি হেফাজতে রেখে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আদালতে আবেদন করা হবে। অভিযান অব্যাহত রয়েছে। এ ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের প্রত্যেককে আইনের আওতায় আনা হবে।
মো. মঞ্জুর কাদের ভূঁইয়া আরও বলেন, কিশোরীর পরিবার মামলার প্রক্রিয়া শুরু করেছে। মামলার পর আটক তিনজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হবে। পাশাপাশি ২২ ধারায় জবানবন্দি রেকর্ড করতে কিশোরীকে আদালতে নেওয়া হবে।
ধর্ষণের শিকার কিশোরীর স্বজনেরা জানায়, কক্সবাজার সদর হাসপাতালের ওয়ান–স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) ভর্তি রয়েছে সে। তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল হলেও ভয় ও আতঙ্কে ক্ষণে ক্ষণে চমকে উঠছে সে।
সূত্র: প্রথম আলো
আরও পড়ুন
মোবাইল ফোন নিয়ে বিতণ্ডার ঘটনায় নিখোঁজের দুই দিন পর ডোবা থেকে সামছুল হক (৩৬) নামের এক প্রবাসীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার স্বল্পেরচক এলাকার একটি পুকুর থেকে রোববার (১৩ অক্টোবর) লাশটি উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।