বিডিজেন ডেস্ক
পাবনার চাটমোহর থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) শাকিল আহমেদের বিরুদ্ধে এক প্রবাসীর স্ত্রীকে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। উধাও হয়ে যাওয়া গৃহবধূর শ্বশুর এ বিষয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
খবর আজকের পত্রিকার।
ঘটনাটি গত মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) ঘটলেও জিডির পর আজ শুক্রবার জানাজানি হয়। এএসআই শাকিল আহমেদ সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার বাসিন্দা। তাঁর তিন সন্তান রয়েছে।
জানা গেছে, উপজেলার গুনাইগাছা ইউনিয়নের রামচন্দ্রপুর গ্রামের সৌদিপ্রবাসী শহিদুল ইসলামের স্ত্রী মাসুরা খাতুন কয়েক মাস আগে চাটমোহর থানায় একটি কাজে আসেন। সেখানে এএসআই শাকিল আহমেদের সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়। এ সূত্র ধরে দুজনের মধ্যে বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। জড়িয়ে পড়েন বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে। সম্প্রতি মাসুরা খাতুন শ্বশুরবাড়ি ছেড়ে চাটমোহর থানার পেছনে চৌধুরীপাড়া মহল্লায় একটি বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাস শুরু করেন। সেখানে শাকিলও যাতায়াত করতেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার কুষ্টিয়ায় আদালতে একটি মামলায় সাক্ষ্য দেওয়ার কথা বলে থানা থেকে বের হন শাকিল আহমেদ। এরপর থেকে মাসুরা খাতুনকেও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। বৃহস্পতিবার শাকিল আহমেদের থানায় ফেরার কথা থাকলেও শুক্রবার পর্যন্ত তিনি ফেরেননি।
এদিকে মাসুরা খাতুনের শ্বশুর বজলুর রহমান বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করে ছেলের বউকে না পেয়ে এবং এএসআই শাকিলের সঙ্গে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের বিষয়টি জানার পর থানায় একটি জিডি করেছেন। মাসুরা দুই সন্তানের জননী। এদিকে শুক্রবার সকালে বিষয়টি জানাজানি হলে উপজেলাজুড়ে তোলপাড় শুরু হয়।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে এএসআই শাকিল আহমেদের মোবাইল ফোনে কয়েকবার কল দিলেও তা বন্ধ পাওয়া যায়।
পাবনার সহকারী পুলিশ সুপার আরজুমা আকতার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমরা জেনেছি এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। এএসআই শাকিলের বিরুদ্ধে তদন্তপূর্বক বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সূত্র: আজকের পত্রিকা
পাবনার চাটমোহর থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) শাকিল আহমেদের বিরুদ্ধে এক প্রবাসীর স্ত্রীকে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। উধাও হয়ে যাওয়া গৃহবধূর শ্বশুর এ বিষয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
খবর আজকের পত্রিকার।
ঘটনাটি গত মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) ঘটলেও জিডির পর আজ শুক্রবার জানাজানি হয়। এএসআই শাকিল আহমেদ সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার বাসিন্দা। তাঁর তিন সন্তান রয়েছে।
জানা গেছে, উপজেলার গুনাইগাছা ইউনিয়নের রামচন্দ্রপুর গ্রামের সৌদিপ্রবাসী শহিদুল ইসলামের স্ত্রী মাসুরা খাতুন কয়েক মাস আগে চাটমোহর থানায় একটি কাজে আসেন। সেখানে এএসআই শাকিল আহমেদের সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়। এ সূত্র ধরে দুজনের মধ্যে বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। জড়িয়ে পড়েন বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে। সম্প্রতি মাসুরা খাতুন শ্বশুরবাড়ি ছেড়ে চাটমোহর থানার পেছনে চৌধুরীপাড়া মহল্লায় একটি বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাস শুরু করেন। সেখানে শাকিলও যাতায়াত করতেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার কুষ্টিয়ায় আদালতে একটি মামলায় সাক্ষ্য দেওয়ার কথা বলে থানা থেকে বের হন শাকিল আহমেদ। এরপর থেকে মাসুরা খাতুনকেও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। বৃহস্পতিবার শাকিল আহমেদের থানায় ফেরার কথা থাকলেও শুক্রবার পর্যন্ত তিনি ফেরেননি।
এদিকে মাসুরা খাতুনের শ্বশুর বজলুর রহমান বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করে ছেলের বউকে না পেয়ে এবং এএসআই শাকিলের সঙ্গে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের বিষয়টি জানার পর থানায় একটি জিডি করেছেন। মাসুরা দুই সন্তানের জননী। এদিকে শুক্রবার সকালে বিষয়টি জানাজানি হলে উপজেলাজুড়ে তোলপাড় শুরু হয়।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে এএসআই শাকিল আহমেদের মোবাইল ফোনে কয়েকবার কল দিলেও তা বন্ধ পাওয়া যায়।
পাবনার সহকারী পুলিশ সুপার আরজুমা আকতার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমরা জেনেছি এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। এএসআই শাকিলের বিরুদ্ধে তদন্তপূর্বক বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সূত্র: আজকের পত্রিকা
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।