প্রতিবেদক, বিডিজেন
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি বিনিয়োগ ও শিল্পবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, সাবেক নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খানসহ ৫ জনকে পৃথক হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) এসব আদেশ দেন।
আদালত ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, কারাগার থেকে সোমবার সকাল সাড়ে ৭টার পর সালমান এফ রহমান, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি ও সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, সাবেক নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান, ঢাকার উত্তর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম এবং সাবেক তথ্য যোগাযোগ ও প্রযুক্তিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলককে আদালতে হাজির করা হয়।
পরে মিরপুর থানায় দায়ের করা আসিফ (১৭) হত্যা মামলায় সালমান এফ রহমানকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করে মিরপুর থানা-পুলিশ। আদালত পুলিশের আবেদন মঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
গত সেপ্টেম্বরে রাজধানীর গুলশান থানায় দায়ের করা একটি হত্যা মামলায় সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করে পুলিশ। আদালত সেই আবেদন মঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। একইভাবে গত অক্টোবরে উত্তরা পশ্চিম থানায় দায়ের করা একটি হত্যা মামলায় সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
অন্যদিকে হাতিরঝিল থানায় দায়ের করা একটি হত্যা মামলায় শাজাহান খানকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। শাহবাগ থানায় দায়ের করা একটি হত্যা মামলায় জুনাইদ আহ্মেদ পলককে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন আদালত। পরে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গত ১৩ আগস্ট গ্রেপ্তার হন সালমান এফ রহমান। এর পর হাসানুল হক ইনু, জুনাইদ আহ্মেদ পলক, শাজাহান খান ও আতিকুল ইসলাম গ্রেপ্তার হন। এরপর বিভিন্ন মামলায় তাঁদের বিভিন্ন মেয়াদে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি বিনিয়োগ ও শিল্পবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, সাবেক নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খানসহ ৫ জনকে পৃথক হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) এসব আদেশ দেন।
আদালত ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, কারাগার থেকে সোমবার সকাল সাড়ে ৭টার পর সালমান এফ রহমান, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি ও সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, সাবেক নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান, ঢাকার উত্তর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম এবং সাবেক তথ্য যোগাযোগ ও প্রযুক্তিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলককে আদালতে হাজির করা হয়।
পরে মিরপুর থানায় দায়ের করা আসিফ (১৭) হত্যা মামলায় সালমান এফ রহমানকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করে মিরপুর থানা-পুলিশ। আদালত পুলিশের আবেদন মঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
গত সেপ্টেম্বরে রাজধানীর গুলশান থানায় দায়ের করা একটি হত্যা মামলায় সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করে পুলিশ। আদালত সেই আবেদন মঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। একইভাবে গত অক্টোবরে উত্তরা পশ্চিম থানায় দায়ের করা একটি হত্যা মামলায় সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
অন্যদিকে হাতিরঝিল থানায় দায়ের করা একটি হত্যা মামলায় শাজাহান খানকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। শাহবাগ থানায় দায়ের করা একটি হত্যা মামলায় জুনাইদ আহ্মেদ পলককে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন আদালত। পরে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গত ১৩ আগস্ট গ্রেপ্তার হন সালমান এফ রহমান। এর পর হাসানুল হক ইনু, জুনাইদ আহ্মেদ পলক, শাজাহান খান ও আতিকুল ইসলাম গ্রেপ্তার হন। এরপর বিভিন্ন মামলায় তাঁদের বিভিন্ন মেয়াদে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ।
মোবাইল ফোন নিয়ে বিতণ্ডার ঘটনায় নিখোঁজের দুই দিন পর ডোবা থেকে সামছুল হক (৩৬) নামের এক প্রবাসীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার স্বল্পেরচক এলাকার একটি পুকুর থেকে রোববার (১৩ অক্টোবর) লাশটি উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।