বিডিজেন ডেস্ক
নোয়াখালী জেলা শহর মাইজদীতে আগুন লেগে পুড়ে গেছে ১২টি দোকান। গতকাল শনিবার (১১ জানুয়ারি) দিবাগত রাত পৌনে ১২টার দিকে শহরের গণপূর্ত ভবনের বিপরীতে মাইজদী-সোনাপুর মহাসড়কের পশ্চিম পাশে হকার্স মার্কেটে এ ঘটনা ঘটে। এতে কয়েক কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা দাবি করেছেন।
খবর প্রথম আলোর।
আজ রোববার সকালে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গতকাল রাত পৌনে ১২টার দিকে গণপূর্ত ভবনের পশ্চিমে হকার্স মার্কেটের ভেতরে একটি ছাপাখানার পাশের একটি দোকানে প্রথম আগুন দেখা যায়। মুহূর্তের মধ্যেই আগুন আশপাশের দোকানে ছড়িয়ে পড়তে থাকে। খবর পেয়ে দ্রুত মাইজদী ফায়ার স্টেশনের ২টি ইউনিট এসে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে। পরে তাদের সঙ্গে যোগ দেয় জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে আসা আরও ১১টি ইউনিট। আশপাশের এলাকার বাসিন্দারাও আগুন নেভানোর জন্য এগিয়ে আসেন। রাত ১টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
একই সময় পুলিশ সুপার (এসপি) আবদুল্লাহ আল ফারুকের নির্দেশে সুধারাম থানা-পুলিশ ও জেলা পুলিশ লাইনস থেকে পুলিশের সদস্যরা এসে আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজে সহযোগিতা করে। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের মালামাল উদ্ধারে সহায়তা করে তারা।
আগুনে মহাসড়কের পার্শ্ববর্তী খান স্টোর (ক্রোকারিজ), রিকশা অ্যান্ড সাইকেল মার্ট, পেন্সি প্রেস, লাকি স্টোর, এম এইচ টয়েস বেগ ওয়ার্ল্ড, পিজ্জা টাউন, অরুণ দন্ত চিকিৎসালয়, মডার্ন গ্যালারি, নূপুর মার্কেটের ভাই ভাই হোটেলসহ কমপক্ষে ১২টি দোকান পুড়ে গেছে। এ ছাড়া, পুড়ে গেছে একটি মুঠোফোন সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের টাওয়ারের যন্ত্রাংশও।
ক্ষতিগ্রস্ত খান স্টোরে কর্মরত মো. সালভিন প্রথম আলোকে বলেন, তাদের দোকানের মালিকের নাম সালাউদ্দিন। আগুনে তাদের কোটি টাকার পণ্যের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। কোনো কিছুই উদ্ধার করতে পারেননি।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মাইজদী স্টেশনের ইনচার্জ আবদুল কাদের চৌধুরী বলেন, আগুন লাগার খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তারা গিয়ে কাজ শুরু করেন। এরপর জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে ফায়ার সার্ভিসের আরও ইউনিট আগুন নেভানোর কাজে যুক্ত হয়। রাত ১টার দিকে আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসে। তবে আগুনের সূত্রপাত সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ১২টি দোকান পুড়ে গেছে বলে জানা গেছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তদন্ত শেষে বলা যাবে।
পুলিশ সুপার মো. আবদুল্লাহ আল ফারুক অগ্নিকাণ্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, খবর পাওয়ার পর তিনি সুধারাম থানা-পুলিশকে ঘটনাস্থলে পাঠান। একই সঙ্গে জেলা পুলিশ লাইনস থেকে অতিরিক্ত পুলিশ পাঠিয়ে উদ্ধারকাজ পরিচালনা করা হয়। তিনি নিজেই ফায়ার সার্ভিসের একাধিক ইউনিটকে আগুন নিয়ন্ত্রণে সহায়তায় এগিয়ে আসতে অনুরোধ করেন।
সূত্র: প্রথম আলো
নোয়াখালী জেলা শহর মাইজদীতে আগুন লেগে পুড়ে গেছে ১২টি দোকান। গতকাল শনিবার (১১ জানুয়ারি) দিবাগত রাত পৌনে ১২টার দিকে শহরের গণপূর্ত ভবনের বিপরীতে মাইজদী-সোনাপুর মহাসড়কের পশ্চিম পাশে হকার্স মার্কেটে এ ঘটনা ঘটে। এতে কয়েক কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা দাবি করেছেন।
খবর প্রথম আলোর।
আজ রোববার সকালে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গতকাল রাত পৌনে ১২টার দিকে গণপূর্ত ভবনের পশ্চিমে হকার্স মার্কেটের ভেতরে একটি ছাপাখানার পাশের একটি দোকানে প্রথম আগুন দেখা যায়। মুহূর্তের মধ্যেই আগুন আশপাশের দোকানে ছড়িয়ে পড়তে থাকে। খবর পেয়ে দ্রুত মাইজদী ফায়ার স্টেশনের ২টি ইউনিট এসে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে। পরে তাদের সঙ্গে যোগ দেয় জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে আসা আরও ১১টি ইউনিট। আশপাশের এলাকার বাসিন্দারাও আগুন নেভানোর জন্য এগিয়ে আসেন। রাত ১টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
একই সময় পুলিশ সুপার (এসপি) আবদুল্লাহ আল ফারুকের নির্দেশে সুধারাম থানা-পুলিশ ও জেলা পুলিশ লাইনস থেকে পুলিশের সদস্যরা এসে আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজে সহযোগিতা করে। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের মালামাল উদ্ধারে সহায়তা করে তারা।
আগুনে মহাসড়কের পার্শ্ববর্তী খান স্টোর (ক্রোকারিজ), রিকশা অ্যান্ড সাইকেল মার্ট, পেন্সি প্রেস, লাকি স্টোর, এম এইচ টয়েস বেগ ওয়ার্ল্ড, পিজ্জা টাউন, অরুণ দন্ত চিকিৎসালয়, মডার্ন গ্যালারি, নূপুর মার্কেটের ভাই ভাই হোটেলসহ কমপক্ষে ১২টি দোকান পুড়ে গেছে। এ ছাড়া, পুড়ে গেছে একটি মুঠোফোন সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের টাওয়ারের যন্ত্রাংশও।
ক্ষতিগ্রস্ত খান স্টোরে কর্মরত মো. সালভিন প্রথম আলোকে বলেন, তাদের দোকানের মালিকের নাম সালাউদ্দিন। আগুনে তাদের কোটি টাকার পণ্যের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। কোনো কিছুই উদ্ধার করতে পারেননি।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মাইজদী স্টেশনের ইনচার্জ আবদুল কাদের চৌধুরী বলেন, আগুন লাগার খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তারা গিয়ে কাজ শুরু করেন। এরপর জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে ফায়ার সার্ভিসের আরও ইউনিট আগুন নেভানোর কাজে যুক্ত হয়। রাত ১টার দিকে আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসে। তবে আগুনের সূত্রপাত সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ১২টি দোকান পুড়ে গেছে বলে জানা গেছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তদন্ত শেষে বলা যাবে।
পুলিশ সুপার মো. আবদুল্লাহ আল ফারুক অগ্নিকাণ্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, খবর পাওয়ার পর তিনি সুধারাম থানা-পুলিশকে ঘটনাস্থলে পাঠান। একই সঙ্গে জেলা পুলিশ লাইনস থেকে অতিরিক্ত পুলিশ পাঠিয়ে উদ্ধারকাজ পরিচালনা করা হয়। তিনি নিজেই ফায়ার সার্ভিসের একাধিক ইউনিটকে আগুন নিয়ন্ত্রণে সহায়তায় এগিয়ে আসতে অনুরোধ করেন।
সূত্র: প্রথম আলো
চট্টগ্রাম-১৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভীকে ৫ মামলায় গ্রেপ্তার (শ্যোন অ্যারেস্ট) দেখিয়েছেন আদালত।
শনিবার রাত পৌনে ১২টার দিকে গণপূর্ত ভবনের পশ্চিমে হকার্স মার্কেটের ভেতরে একটি ছাপাখানার পাশের একটি দোকানে প্রথম আগুন দেখা যায়। মুহূর্তের মধ্যেই আগুন আশপাশের দোকানে ছড়িয়ে পড়তে থাকে।
চট্টগ্রামের চন্দনাইশে সন্ত্রাসীদের হাতে অপহৃত ১ কাঠুরিয়া ও ৪ শ্রমিক মুক্তিপণ দিয়ে ছাড়া পেয়েছেন। গতকাল শনিবার (১১ জানুয়ারি) বিকেল ও রাতে তাদের মুক্তি দেয় অপহরণকারী ব্যক্তিরা।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, প্রবাসী কিংবা বিদেশি সব বিনিয়োগকারীই তাদের লগ্নি করা অর্থের নিশ্চয়তা চান। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর অনিশ্চয়তার কারণে বিদেশি ও প্রবাসী বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে আস্থা হারান।