বিডিজেন ডেস্ক
২০২৩ সালে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) যুব সংগঠন যুবদল নেতা শামীম হত্যা মামলায় তৃণমূল বিএনপির চেয়ারম্যান শমসের মবিন চৌধুরী বীর বিক্রমকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।
তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত শমসের মবিন চৌধুরীকে হেফাজতে রাখার জন্য পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) ঢাকা মহানগর হাকিম বেগম আফনান সুমি এ আদেশ দেন।
এর আগে ১৭ অক্টোবর ঢাকার বনানী ডিওএইচএস এলাকা থেকে শমসের মবিন চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২০২৪ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর পল্টন থানায় মামলাটি দায়ের করা হয়।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর রাজনৈতিক সংঘর্ষের সময় নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা হামলা চালালে শামীমের মৃত্যু হয়।
এর আগে বুধবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে ঢাকায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে শমসের মবিন চৌধুরীকে ফেরত পাঠানো হয়।
রাতে তিনি দৈনিক পত্রিকা প্রথম আলোকে বলেছিলেন, তাঁর স্ত্রীর চিকিৎসার জন্য তাঁদের দুপুরে থাই এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে থাইল্যান্ডে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু দীর্ঘ সময় অপেক্ষায় রেখেও তাঁদের বিদেশে যেতে দেওয়া হয়নি।
সাবেক সেনাকর্মকর্তা শমসের মবিন চৌধুরী ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বীরত্ব প্রদর্শনের জন্য বীর বিক্রম খেতাব পান। ২০০১ সালের ২৪ অক্টোবর থেকে ২০০৫ সালের ১৭ মার্চ পর্যন্ত তিনি পররাষ্ট্র সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। চাকরি থেকে অবসর গ্রহণের পর তিনি বিএনপিতে যোগ দেন। তিনি বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন।
শমসের মবিন চৌধুরী ২০১৫ সালে বিএনপির সব পদ থেকে পদত্যাগ করেন। এরপর ২০১৮ সালে সাবেক রাষ্ট্রপতি এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন বিকল্পধারা বাংলাদেশে যোগ দেন তিনি। সবশেষ ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে তৃণমূল বিএনপির চেয়ারপারসন হন তিনি।
তৃণমূল বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন প্রয়াত ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা। তিনিও এক সময় বিএনপির নেতা ও মন্ত্রী ছিলেন।
২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনের আগে তৃণমূল বিএনপিকে নিবন্ধন দেয় নির্বাচন কমিশন। এই নির্বাচনে অংশ নিয়েছিল তৃণমূল বিএনপি
২০২৩ সালে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) যুব সংগঠন যুবদল নেতা শামীম হত্যা মামলায় তৃণমূল বিএনপির চেয়ারম্যান শমসের মবিন চৌধুরী বীর বিক্রমকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।
তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত শমসের মবিন চৌধুরীকে হেফাজতে রাখার জন্য পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) ঢাকা মহানগর হাকিম বেগম আফনান সুমি এ আদেশ দেন।
এর আগে ১৭ অক্টোবর ঢাকার বনানী ডিওএইচএস এলাকা থেকে শমসের মবিন চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২০২৪ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর পল্টন থানায় মামলাটি দায়ের করা হয়।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর রাজনৈতিক সংঘর্ষের সময় নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা হামলা চালালে শামীমের মৃত্যু হয়।
এর আগে বুধবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে ঢাকায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে শমসের মবিন চৌধুরীকে ফেরত পাঠানো হয়।
রাতে তিনি দৈনিক পত্রিকা প্রথম আলোকে বলেছিলেন, তাঁর স্ত্রীর চিকিৎসার জন্য তাঁদের দুপুরে থাই এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে থাইল্যান্ডে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু দীর্ঘ সময় অপেক্ষায় রেখেও তাঁদের বিদেশে যেতে দেওয়া হয়নি।
সাবেক সেনাকর্মকর্তা শমসের মবিন চৌধুরী ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বীরত্ব প্রদর্শনের জন্য বীর বিক্রম খেতাব পান। ২০০১ সালের ২৪ অক্টোবর থেকে ২০০৫ সালের ১৭ মার্চ পর্যন্ত তিনি পররাষ্ট্র সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। চাকরি থেকে অবসর গ্রহণের পর তিনি বিএনপিতে যোগ দেন। তিনি বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন।
শমসের মবিন চৌধুরী ২০১৫ সালে বিএনপির সব পদ থেকে পদত্যাগ করেন। এরপর ২০১৮ সালে সাবেক রাষ্ট্রপতি এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন বিকল্পধারা বাংলাদেশে যোগ দেন তিনি। সবশেষ ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে তৃণমূল বিএনপির চেয়ারপারসন হন তিনি।
তৃণমূল বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন প্রয়াত ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা। তিনিও এক সময় বিএনপির নেতা ও মন্ত্রী ছিলেন।
২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনের আগে তৃণমূল বিএনপিকে নিবন্ধন দেয় নির্বাচন কমিশন। এই নির্বাচনে অংশ নিয়েছিল তৃণমূল বিএনপি
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।