বিডিজেন ডেস্ক
দুই পক্ষের সংঘর্ষের পর যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা মাঠ ও এর আশপাশের এলাকায় বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) নিরাপত্তা জোরদার করেছে কর্তৃপক্ষ।
খবর বার্তা সংস্থা ইউএনবির।
সেনাবাহিনী, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) এবং অন্য বাহিনীর একটি বড় চৌকস দল নিয়মিত পুলিশসহ টহল দিচ্ছে বলে ঘটনাস্থল থেকে জানিয়েছেন ইউএনবির জেলা প্রতিনিধি।
বিজিবি সদর দপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ওই এলাকায় চার প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।
কড়া নিরাপত্তার মধ্যেও সেখানে উত্তেজনাপূর্ণ পরিবেশ বিরাজ করছে।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অনুসারীরা মাঠের ভেতরে রয়েছেন এবং মাওলানা জুবায়েরের অনুসারীরা বাইরে অবস্থান করছেন।
এদিকে বুধবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দুই পক্ষকে নিয়ে বৈঠক হয়েছে।
বৈঠকে দুই পক্ষকে মাঠ খালি করতে বলা হয় এবং তারা এলাকা ছেড়ে চলে যেতে রাজি হয়েছে বলে জানা গেছে।
সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, জুবায়েরপন্থী ইজতেমার প্রথম পর্ব ২০২৫ সালের ৩১ জানুয়ারি থেকে ২ ফেব্রুয়ারি এবং সাদপন্থী ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব ৭ থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
সরকার সাদ অনুসারীদেরকে প্রথম দফা আয়োজনের অনুমতি দিলেও সাদবিরোধী জুবায়েরপন্থীরা এই সিদ্ধান্ত মানতে নারাজ। এরপর থেকেই দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
২০ থেকে ২৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিতব্য জোড় ইজতেমার প্রস্তুতিতে সাদের অনুসারীরা মাঠে ঢুকতে শুরু করেন।
কিন্তু তাদের উপস্থিতি টের পেয়ে মঙ্গলবার রাত ৩টার দিকে জুবায়েরের অনুসারীরা তাদের ওপর হামলা চালায় বলে জানা গেছে।
জবাবে, সাদ সমর্থকরা মাঠে প্রবেশের চেষ্টায় পাল্টা আক্রমণ শুরু করলে সংঘর্ষ হয়। এতে ৩ জন মারা যায় এবং অসংখ্য আহত হয়।
স্থানীয়দের অভিযোগ, সাদের সমর্থকেরা মাঠে ঢুকলে ইজতেমাএলাকায় অবস্থানরত পুলিশ সরে গিয়ে পূর্ব দিকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নেয়।
টঙ্গী পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইস্কান্দার হাবিবুর রহমান নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আহতদের মধ্যে বেশ কয়েকজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
তিনি বলেন, পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায় রয়েছে।
আরও পড়ুন
দুই পক্ষের সংঘর্ষের পর যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা মাঠ ও এর আশপাশের এলাকায় বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) নিরাপত্তা জোরদার করেছে কর্তৃপক্ষ।
খবর বার্তা সংস্থা ইউএনবির।
সেনাবাহিনী, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) এবং অন্য বাহিনীর একটি বড় চৌকস দল নিয়মিত পুলিশসহ টহল দিচ্ছে বলে ঘটনাস্থল থেকে জানিয়েছেন ইউএনবির জেলা প্রতিনিধি।
বিজিবি সদর দপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ওই এলাকায় চার প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।
কড়া নিরাপত্তার মধ্যেও সেখানে উত্তেজনাপূর্ণ পরিবেশ বিরাজ করছে।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অনুসারীরা মাঠের ভেতরে রয়েছেন এবং মাওলানা জুবায়েরের অনুসারীরা বাইরে অবস্থান করছেন।
এদিকে বুধবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দুই পক্ষকে নিয়ে বৈঠক হয়েছে।
বৈঠকে দুই পক্ষকে মাঠ খালি করতে বলা হয় এবং তারা এলাকা ছেড়ে চলে যেতে রাজি হয়েছে বলে জানা গেছে।
সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, জুবায়েরপন্থী ইজতেমার প্রথম পর্ব ২০২৫ সালের ৩১ জানুয়ারি থেকে ২ ফেব্রুয়ারি এবং সাদপন্থী ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব ৭ থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
সরকার সাদ অনুসারীদেরকে প্রথম দফা আয়োজনের অনুমতি দিলেও সাদবিরোধী জুবায়েরপন্থীরা এই সিদ্ধান্ত মানতে নারাজ। এরপর থেকেই দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
২০ থেকে ২৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিতব্য জোড় ইজতেমার প্রস্তুতিতে সাদের অনুসারীরা মাঠে ঢুকতে শুরু করেন।
কিন্তু তাদের উপস্থিতি টের পেয়ে মঙ্গলবার রাত ৩টার দিকে জুবায়েরের অনুসারীরা তাদের ওপর হামলা চালায় বলে জানা গেছে।
জবাবে, সাদ সমর্থকরা মাঠে প্রবেশের চেষ্টায় পাল্টা আক্রমণ শুরু করলে সংঘর্ষ হয়। এতে ৩ জন মারা যায় এবং অসংখ্য আহত হয়।
স্থানীয়দের অভিযোগ, সাদের সমর্থকেরা মাঠে ঢুকলে ইজতেমাএলাকায় অবস্থানরত পুলিশ সরে গিয়ে পূর্ব দিকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নেয়।
টঙ্গী পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইস্কান্দার হাবিবুর রহমান নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আহতদের মধ্যে বেশ কয়েকজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
তিনি বলেন, পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায় রয়েছে।
আরও পড়ুন
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।