বিডিজেন ডেস্ক
পরিবারের সচ্ছলতা ফেরানোর স্বপ্ন নিয়ে মাত্র চার মাস আগে মালদ্বীপে গিয়েছিলেন মো. নুর আলম সরদার। কিন্তু সেই স্বপ্ন পূরণের আগেই লাশ হয়ে দেশে ফিরেছেন ওই প্রবাসী বাংলাদেশি।
সময় সংবাদের পরিবেশিত খবর অনুযায়ী, ঋণ করে অসুস্থ মা ও স্ত্রী ও তিন সন্তান রেখে চলতি বছরের জুন মাসে মালদ্বীপে যান ৪৪ বছর বয়সী নুর আলম। আশায় বুক বাঁধেন পরিবার-পরিজন।
কিন্তু মালদ্বীপে যাওয়ার পর নুর আলম আর তার পরিবারের আশা ক্রমেই হতাশায় পরিণত হয়। কাজ করলেও ঠিকমতো বেতন পেতেন না তিনি। ঋণের চাপে ক্রমেই হতাশায় ডুবে যেতে থাকেন নুর আলম।
এক পর্যায়ে আগস্ট মাসে নুর আলমের স্ট্রোক হয়। মালদ্বীপের স্থানীয় একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁকে। কিন্তু তিনি আর সুস্থ হননি। প্রায় দুই মাস চিকিৎসাধীন থাকার পর ১২ অক্টোবর মারা যান।
সময় সংবাদের খবর অনুযায়ী, নুর আলমের নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান ও বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রচেষ্টায় বুধবার (১৬ অক্টোবর) বিকেলে নুর আলম লাশ দেশে পাঠানো হয়। বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে শ্রীলঙ্কান এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে তার লাশ ঢাকায় পৌঁছায়।
বরিশালের উজিরপুর উপজেলার মোসাং ২ নম্বর ওয়ার্ডের মো. জালাল উদ্দিন সরদার ও রাবেজান দম্পতির ছেলে নুর আলম ছিলেন পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী ব্যক্তি। তাকে এভাবে হারিয়ে পরিবার-পরিজন শোকসাগরে ভাসছে।
মালদ্বীপে নিযুক্ত বাংলাদেশ হাইকমিশনের কল্যাণ সহকারী মো. জসিম উদ্দিন জানান, পেশায় নির্মাণ শ্রমিক ছিলেন নুর আলম। থাকতেন রাজধানী মালে। দুই মাস আগে স্ট্রোক করে স্থানীয় আইজিএম হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
নুর আলমের স্ত্রী নাজমা আক্তার সময় সংবাদকে বলেন, তার শ্বশুর অর্থাৎ নুর আলমের বাবা অনেক আগেই মারা গেছেন। শাশুড়িও অনেক দিন ধরে অসুস্থ। পরিবারকে একটু ভালো রাখার জন্য ঋণ করে চলতি বছরে মালদ্বীপে যান নুর আলম।
কিন্তু কোম্পানি থেকে অনেক দিন বেতন পাচ্ছিলেন না তিনি। আবার ঋণ পরিশোধের চাপ। হতাশায় ভুগতে ভুগতে স্ট্রোক করে ৬২ দিন চিকিৎসায় থাকার পর মারা যান, জানান নাজমা আক্তার।
মারা যাওয়ার ৫ দিন পর বৃহস্পতিবার স্বামীর লাশ দেশে এসেছে বলে জানান নাজমা। কাঁদতে কাঁদতে বলেন, আমার পরিবারের এখন উপার্জন করার মতো কেউ রইল না। কীভাবে এই ঋণ পরিশোধ করব!
সূত্র: সময় সংবাদ
পরিবারের সচ্ছলতা ফেরানোর স্বপ্ন নিয়ে মাত্র চার মাস আগে মালদ্বীপে গিয়েছিলেন মো. নুর আলম সরদার। কিন্তু সেই স্বপ্ন পূরণের আগেই লাশ হয়ে দেশে ফিরেছেন ওই প্রবাসী বাংলাদেশি।
সময় সংবাদের পরিবেশিত খবর অনুযায়ী, ঋণ করে অসুস্থ মা ও স্ত্রী ও তিন সন্তান রেখে চলতি বছরের জুন মাসে মালদ্বীপে যান ৪৪ বছর বয়সী নুর আলম। আশায় বুক বাঁধেন পরিবার-পরিজন।
কিন্তু মালদ্বীপে যাওয়ার পর নুর আলম আর তার পরিবারের আশা ক্রমেই হতাশায় পরিণত হয়। কাজ করলেও ঠিকমতো বেতন পেতেন না তিনি। ঋণের চাপে ক্রমেই হতাশায় ডুবে যেতে থাকেন নুর আলম।
এক পর্যায়ে আগস্ট মাসে নুর আলমের স্ট্রোক হয়। মালদ্বীপের স্থানীয় একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁকে। কিন্তু তিনি আর সুস্থ হননি। প্রায় দুই মাস চিকিৎসাধীন থাকার পর ১২ অক্টোবর মারা যান।
সময় সংবাদের খবর অনুযায়ী, নুর আলমের নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান ও বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রচেষ্টায় বুধবার (১৬ অক্টোবর) বিকেলে নুর আলম লাশ দেশে পাঠানো হয়। বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে শ্রীলঙ্কান এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে তার লাশ ঢাকায় পৌঁছায়।
বরিশালের উজিরপুর উপজেলার মোসাং ২ নম্বর ওয়ার্ডের মো. জালাল উদ্দিন সরদার ও রাবেজান দম্পতির ছেলে নুর আলম ছিলেন পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী ব্যক্তি। তাকে এভাবে হারিয়ে পরিবার-পরিজন শোকসাগরে ভাসছে।
মালদ্বীপে নিযুক্ত বাংলাদেশ হাইকমিশনের কল্যাণ সহকারী মো. জসিম উদ্দিন জানান, পেশায় নির্মাণ শ্রমিক ছিলেন নুর আলম। থাকতেন রাজধানী মালে। দুই মাস আগে স্ট্রোক করে স্থানীয় আইজিএম হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
নুর আলমের স্ত্রী নাজমা আক্তার সময় সংবাদকে বলেন, তার শ্বশুর অর্থাৎ নুর আলমের বাবা অনেক আগেই মারা গেছেন। শাশুড়িও অনেক দিন ধরে অসুস্থ। পরিবারকে একটু ভালো রাখার জন্য ঋণ করে চলতি বছরে মালদ্বীপে যান নুর আলম।
কিন্তু কোম্পানি থেকে অনেক দিন বেতন পাচ্ছিলেন না তিনি। আবার ঋণ পরিশোধের চাপ। হতাশায় ভুগতে ভুগতে স্ট্রোক করে ৬২ দিন চিকিৎসায় থাকার পর মারা যান, জানান নাজমা আক্তার।
মারা যাওয়ার ৫ দিন পর বৃহস্পতিবার স্বামীর লাশ দেশে এসেছে বলে জানান নাজমা। কাঁদতে কাঁদতে বলেন, আমার পরিবারের এখন উপার্জন করার মতো কেউ রইল না। কীভাবে এই ঋণ পরিশোধ করব!
সূত্র: সময় সংবাদ
সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইপ্রবাসী এ আর হোসেন ঢাকা থেকে বাড়িতে ফিরছিলেন। পাশে বসা যাত্রী তাঁর সঙ্গে আলাপচারিতা শুরু করেন। একপর্যায়ে জুস খাওয়ার অনুরোধ করেন। সরল মনে কোনো সন্দেহ না করে ওই জুস পান করেন প্রবাসী। এরপর তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়লে তাঁর মানিবাগ, মোবাইল ফোন, স্বর্ণালংকার চুরি করে নেন ওই যাত্রী।
অ্যাডাপটেশন ফান্ডের অর্থায়নে নিরাপদ পানি প্রকল্পের আওতায় আগামী তিন বছরের মধ্যে প্রকল্প এলাকায় পানীয় জলের প্রাপ্যতার হার ৩০ দশমিক ৩ শতাংশ থেকে ৯৫ শতাংশে উন্নীত করা হবে। এ ছাড়া, প্রকল্পের আওতায় লবণাক্ত পানির মান পরীক্ষা করা হবে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভূমিকার প্রশংসা করে বলেছেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স দেশের অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রেখেছে।
বাংলাদেশ পুনর্গঠনে প্রবাসী বাংলাদেশিদের (এনআরবি) ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘আপনাদের কাছে আমার একটি অনুরোধ, চলুন আমরা আজ এক বিষয়ে ঐক্যবদ্ধ হই, আর তা হলো বাংলাদেশ।’
সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইপ্রবাসী এ আর হোসেন ঢাকা থেকে বাড়িতে ফিরছিলেন। পাশে বসা যাত্রী তাঁর সঙ্গে আলাপচারিতা শুরু করেন। একপর্যায়ে জুস খাওয়ার অনুরোধ করেন। সরল মনে কোনো সন্দেহ না করে ওই জুস পান করেন প্রবাসী। এরপর তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়লে তাঁর মানিবাগ, মোবাইল ফোন, স্বর্ণালংকার চুরি করে নেন ওই যাত্রী।
১১ ঘণ্টা আগে