বিডিজেন ডেস্ক
পিচ্ছিল মহাসড়কে হঠাৎ কাত হয়ে যায় চলন্ত মোটরসাইকেল। এ সময় মোটরসাইকেল থেকে দুই আরোহী ছিটকে পড়লে তাদের চাপা দেয় লবণবোঝাই একটি ট্রাক। এতে ঘটনাস্থলেই নিহত হয় একজন। অপরজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
খবর প্রথম আলোর।
গতকাল মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) রাতে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের সাতকানিয়া উপজেলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে। নিহত মোটরসাইকেল আরোহীর নাম সাইফুদ্দীন জামিল (২৭)। তিনি চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার হুলাইন এলাকার মোহাম্মদ ইউনুছের ছেলে। আহত হয়েছেন একই এলাকার বাসিন্দা রেজাউল করিম (২৬)।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, দুই বন্ধু সাইফুদ্দীন ও রেজাউল একটি মোটরসাইকেল নিয়ে কক্সবাজারে বেড়াতে গিয়েছিলেন। বেড়ানো শেষে গতকাল রাতে বাড়িতে ফিরছিলেন। রাত সাড়ে ৮টার দিকে মোটরসাইকেল নিয়ে তাঁরা চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের সাতকানিয়ার ছদাহার হাঙর রাজঘাটা এলাকার এস আই পার্ক কনভেনশন হলের সামনে পৌঁছান। এ সময় পিচ্ছিল মহাসড়কে তাঁদের মোটরসাইকেলটি কাত হয়ে যায়। এর পরপরই দুই আরোহীকে পেছনে থাকা চট্টগ্রামমুখী একটি ট্রাক চাপা দেয়। ঘটনাস্থলে সাইফুদ্দীন নিহত হন। গুরুতর আহত অবস্থায় রেজাউল করিমকে স্থানীয় লোকজন উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পাঠায়।
দুর্ঘটনায় হতাহতের বিষয়টি দোহাজারী হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) এম এ মতিন নিশ্চিত করেছেন। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, শীত মৌসুমে রাতের বেলা শিশির ও লবণবোঝাই ট্রাকের ঝরে পড়া পানিতে সড়ক পিচ্ছিল হয়ে থাকে। এ ধরনের পরিস্থিতি পিচ্ছিল হওয়া সড়কে একটি মোটরসাইকেল কাত হয়ে দুই আরোহী ছিটকে পড়েছেন। এ সময় তাদের একটি ট্রাক চাপা দিয়েছে। লাশ উদ্ধার করে পরিবারের সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, মোটরসাইকেল ও ট্রাকটি জব্দ করে হাইওয়ে থানার হেফাজতে রাখা হয়েছে। তবে ট্রাকটির চালক ও সহকারী পালিয়ে গেছে।
সূত্র: প্রথম আলো
পিচ্ছিল মহাসড়কে হঠাৎ কাত হয়ে যায় চলন্ত মোটরসাইকেল। এ সময় মোটরসাইকেল থেকে দুই আরোহী ছিটকে পড়লে তাদের চাপা দেয় লবণবোঝাই একটি ট্রাক। এতে ঘটনাস্থলেই নিহত হয় একজন। অপরজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
খবর প্রথম আলোর।
গতকাল মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) রাতে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের সাতকানিয়া উপজেলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে। নিহত মোটরসাইকেল আরোহীর নাম সাইফুদ্দীন জামিল (২৭)। তিনি চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার হুলাইন এলাকার মোহাম্মদ ইউনুছের ছেলে। আহত হয়েছেন একই এলাকার বাসিন্দা রেজাউল করিম (২৬)।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, দুই বন্ধু সাইফুদ্দীন ও রেজাউল একটি মোটরসাইকেল নিয়ে কক্সবাজারে বেড়াতে গিয়েছিলেন। বেড়ানো শেষে গতকাল রাতে বাড়িতে ফিরছিলেন। রাত সাড়ে ৮টার দিকে মোটরসাইকেল নিয়ে তাঁরা চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের সাতকানিয়ার ছদাহার হাঙর রাজঘাটা এলাকার এস আই পার্ক কনভেনশন হলের সামনে পৌঁছান। এ সময় পিচ্ছিল মহাসড়কে তাঁদের মোটরসাইকেলটি কাত হয়ে যায়। এর পরপরই দুই আরোহীকে পেছনে থাকা চট্টগ্রামমুখী একটি ট্রাক চাপা দেয়। ঘটনাস্থলে সাইফুদ্দীন নিহত হন। গুরুতর আহত অবস্থায় রেজাউল করিমকে স্থানীয় লোকজন উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পাঠায়।
দুর্ঘটনায় হতাহতের বিষয়টি দোহাজারী হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) এম এ মতিন নিশ্চিত করেছেন। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, শীত মৌসুমে রাতের বেলা শিশির ও লবণবোঝাই ট্রাকের ঝরে পড়া পানিতে সড়ক পিচ্ছিল হয়ে থাকে। এ ধরনের পরিস্থিতি পিচ্ছিল হওয়া সড়কে একটি মোটরসাইকেল কাত হয়ে দুই আরোহী ছিটকে পড়েছেন। এ সময় তাদের একটি ট্রাক চাপা দিয়েছে। লাশ উদ্ধার করে পরিবারের সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, মোটরসাইকেল ও ট্রাকটি জব্দ করে হাইওয়ে থানার হেফাজতে রাখা হয়েছে। তবে ট্রাকটির চালক ও সহকারী পালিয়ে গেছে।
সূত্র: প্রথম আলো
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।