বাসস
লেবাননে চলমান যুদ্ধপরিস্থিতির কারণে স্বেচ্ছায় দেশে ফিরতে বৈরুতে বাংলাদেশ দূতাবাসে আবেদনকারী প্রবাসী বাংলাদেশিদের ৩০ জনের চতুর্থ গ্রুপটি আগামীকাল ২৭ অক্টোবর রোববার বৈরুত রফিক হারিরি অন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে জেদ্দা হয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে বিমানযোগে রওয়ানা করবে।
আজ ২৬ অক্টোবর শনিবার বৈরুতে বাংলাদেশ দূতাবাসের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, তাদের বহনকারী বিমানটি ২৯ অক্টোবর সোমবার রাত ২টা ৪০ মিনিটে ঢাকা হযরত শাহাজালাল অন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করবে।
এতে বলা হয়, আবেদনকারীদের মধ্যে যাদের পাসপোর্ট, আকামাসহ আবশ্যক ট্রাভেল ডকুমেন্টস প্রস্তুত রয়েছে, তাদের যাবতীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে দূতাবাসের ব্যবস্থাপনায় দেশে প্রেরণের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এর আগে, লেবাননের রাজধানী বৈরুতে বাংলাদেশ দূতাবাস আগ্রহী নাগরিকদের প্রত্যাবাসনের জন্য তালিকাভুক্ত হতে উৎসাহিত করে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে।
এ পর্যন্ত তিন দফায় মোট ১৫০ জন লেবানন প্রবাসী দেশে ফিরেছেন। চতুর্থ দফায় ৩০ জন মিলে এ সংখ্যা দাঁড়াবে ১৮০জনে।
লেবানন থেকে দেশে ফিরতে ইচ্ছুক ৫৪ জন বাংলাদেশি নাগরিকের প্রথম দলটি ২১ অক্টোবর সোমবার সন্ধ্যায় দেশে ফিরে আসেন।
দ্বিতীয় দফায় দুই নবজাতকসহ মোট ৬৫ লেবানন প্রবাসী সৌদি আরবের একটি বাণিজ্যিক ফ্লাইটে (এসভি ৮১০) জেদ্দায় যাত্রবিরতির পর ২৩ অক্টোবর বুধবার সন্ধ্যা ৫টা ৩৪ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন।
তৃতীয় দফায় ৩১ বাংলাদেশির একটি দল বৈরুত রফিক হারারি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সৌদি আরবের একটি বাণিজ্যিক ফ্লাইটে (এসভি ৮০২) জেদ্দা হয়ে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে ঢাকায় পৌঁছে।
লেবাননে চলমান সংঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশিদের নিরাপদে প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করতে ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর মাইগ্রেশন (আইওএম)-এর সঙ্গে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে প্রত্যাবাসন প্রচেষ্টা সমন্বয় করা হচ্ছে।
লেবাননে সংঘাত বাড়ার প্রেক্ষিতে আইওএম-ইউএন মাইগ্রেশন ইউরোপীয় ইউনিয়নের সহায়তায় লেবানন থেকে বাংলাদেশি নাগরিকদের নিরাপদ প্রত্যাবর্তনে সরকারের সাথে সহযোগিতা করছে এবং দেশে আগমনের সাথে সাথে তাদের তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সহায়তা দিচ্ছে।
লেবাননে আনুমানিক ৭০ হাজার থেকে এক লাখ বাংলাদেশি নাগরিক রয়েছেন। তবে এর মধ্যে প্রায় ১৮ শ' জন দেশে ফেরার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
লেবাননে আটকে পড়া বাংলাদেশি নাগরিকদের ফিরিয়ে আনার সুবিধার্থে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে।
লেবাননে চলমান যুদ্ধপরিস্থিতির কারণে স্বেচ্ছায় দেশে ফিরতে বৈরুতে বাংলাদেশ দূতাবাসে আবেদনকারী প্রবাসী বাংলাদেশিদের ৩০ জনের চতুর্থ গ্রুপটি আগামীকাল ২৭ অক্টোবর রোববার বৈরুত রফিক হারিরি অন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে জেদ্দা হয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে বিমানযোগে রওয়ানা করবে।
আজ ২৬ অক্টোবর শনিবার বৈরুতে বাংলাদেশ দূতাবাসের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, তাদের বহনকারী বিমানটি ২৯ অক্টোবর সোমবার রাত ২টা ৪০ মিনিটে ঢাকা হযরত শাহাজালাল অন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করবে।
এতে বলা হয়, আবেদনকারীদের মধ্যে যাদের পাসপোর্ট, আকামাসহ আবশ্যক ট্রাভেল ডকুমেন্টস প্রস্তুত রয়েছে, তাদের যাবতীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে দূতাবাসের ব্যবস্থাপনায় দেশে প্রেরণের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এর আগে, লেবাননের রাজধানী বৈরুতে বাংলাদেশ দূতাবাস আগ্রহী নাগরিকদের প্রত্যাবাসনের জন্য তালিকাভুক্ত হতে উৎসাহিত করে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে।
এ পর্যন্ত তিন দফায় মোট ১৫০ জন লেবানন প্রবাসী দেশে ফিরেছেন। চতুর্থ দফায় ৩০ জন মিলে এ সংখ্যা দাঁড়াবে ১৮০জনে।
লেবানন থেকে দেশে ফিরতে ইচ্ছুক ৫৪ জন বাংলাদেশি নাগরিকের প্রথম দলটি ২১ অক্টোবর সোমবার সন্ধ্যায় দেশে ফিরে আসেন।
দ্বিতীয় দফায় দুই নবজাতকসহ মোট ৬৫ লেবানন প্রবাসী সৌদি আরবের একটি বাণিজ্যিক ফ্লাইটে (এসভি ৮১০) জেদ্দায় যাত্রবিরতির পর ২৩ অক্টোবর বুধবার সন্ধ্যা ৫টা ৩৪ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন।
তৃতীয় দফায় ৩১ বাংলাদেশির একটি দল বৈরুত রফিক হারারি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সৌদি আরবের একটি বাণিজ্যিক ফ্লাইটে (এসভি ৮০২) জেদ্দা হয়ে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে ঢাকায় পৌঁছে।
লেবাননে চলমান সংঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশিদের নিরাপদে প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করতে ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর মাইগ্রেশন (আইওএম)-এর সঙ্গে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে প্রত্যাবাসন প্রচেষ্টা সমন্বয় করা হচ্ছে।
লেবাননে সংঘাত বাড়ার প্রেক্ষিতে আইওএম-ইউএন মাইগ্রেশন ইউরোপীয় ইউনিয়নের সহায়তায় লেবানন থেকে বাংলাদেশি নাগরিকদের নিরাপদ প্রত্যাবর্তনে সরকারের সাথে সহযোগিতা করছে এবং দেশে আগমনের সাথে সাথে তাদের তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সহায়তা দিচ্ছে।
লেবাননে আনুমানিক ৭০ হাজার থেকে এক লাখ বাংলাদেশি নাগরিক রয়েছেন। তবে এর মধ্যে প্রায় ১৮ শ' জন দেশে ফেরার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
লেবাননে আটকে পড়া বাংলাদেশি নাগরিকদের ফিরিয়ে আনার সুবিধার্থে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে।
যোগ্যতার চাইতে প্রাপ্তি বেশি হয়ে গেলে তখন সে লাগামহীন হয়ে ওঠে। এ অনেকটা মাটি ও খুঁটির মতো অবস্থা। খুঁটি শক্ত না হলে ঘর নড়বড়ে হবে আবার মাটি উর্বর না হলে খাওয়াপড়া জুটবে না। মানুষের চিন্তার সমৃদ্ধির জন্য পড়াশোনা কিংবা জ্ঞানের কোনো বিকল্প নেই।
পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগরে থাকা সুস্পষ্ট লঘুচাপ নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নিম্নচাপটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছিল।
কথাসাহিত্যিক ও গবেষক সিরাজুল ইসলাম মুনির সমকালীন বাংলা সাহিত্যাঙ্গনে সুপরিচিত নাম। তাঁর সাহিত্য সৃষ্টির সমৃদ্ধ বহুমাত্রিকতা সৃষ্টি করেছে শক্তিশালী স্বতন্ত্র অবস্থান। সাবলীল শব্দ ব্যঞ্জনার প্রকাশে তিনি ফুটিয়ে তুলেছেন জীবন, দেশাত্মবোধ বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন মাত্রাকে।