বিডিজেন ডেস্ক
অবরোধ প্রত্যাহার করার মাত্র দুই ঘণ্টা পর গাজীপুর মহানগরের মোগরখারের টিএনজেড গ্রুপের পাঁচটি কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে আবার যান চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে।
সোমবার (১১ নভেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে এই অবরোধ কর্মসূচি শুরু করেন শ্রমিকরা।
খবর বার্তা সংস্থা ইউএনবির।
শ্রমিকরা জানায়, তিন মাসের বকেয়া বেতন কখন কীভাবে পরিশোধ করা হবে তার সুস্পষ্ট ঘোষণা না পেয়ে তারা আবারও অবরোধে নামেন। এর আগে কিছুটা বিভ্রান্তির কারণে তারা সড়ক থেকে উঠে গিয়েছিলেন।
শ্রমিকেরা আরও জানায়, তাদের তিন মাসের বকেয়া বেতন ও ওভারটাইম বিলসহ সব পাওনাদির দাবিতে কয়েক দিন ধরেই আন্দোলন করছিলেন। কিন্তু বেতন ভাতা পরিশোধ না হওয়ায় তারা সড়কে নামতে বাধ্য হন।
তারা বলছেন, বকেয়া আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের মাঠে থাকবেন।
তারা আরও জানান, এর আগেও তাদের বকেয়া বেতন পরিশোধের আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বেতন পাননি। তাদের অ্যাকাউন্টে যখন টাকা আসবে, ঠিক তখনই কর্মসূচি প্রত্যাহার করা হবে।
গাজীপুর শিল্প পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার মোশাররফ হোসেন বলেন, এদিকে দুই ঘণ্টা পর আবারও অবরোধ সৃষ্টি করলে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক ও ঢাকা-বাইপাস সড়কে যান চলাচলে স্থবিরতা দেখা দেয়।
তিনি আরও বলেন, যাত্রীবাহী বাস ও পণ্য বোঝাই ট্রাক, কাভার্ডভ্যানসহ বিভিন্ন যানবাহন আটকা পড়েছে। অফিস ও কর্মস্থল থেকে ফেরা লোকজন পড়েছেন চরম ভোগান্তিতে। আর এই তিন দিন ধরে যে সকল পরিবহন চালকেরা ও লোকজন সড়কে আটকে আছেন তারা পড়েছেন যন্ত্রণায়।
জানা গেছে, গাজীপুরের মোগরখাল এলাকায় টিএনজেড অ্যাপারেলসের ছয়টি কারখানা আছে। এসব কারখানায় প্রায় তিন হাজার শ্রমিক কাজ করেন। তিন মাস ধরে শ্রমিকেরা বেতন পাচ্ছেন না। এর আগে শ্রমিকেরা বেতনের দাবিতে কয়েক দফা আন্দোলন করলে সে সময় শিল্প পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা বেতন পরিশোধ করার আশ্বাস দেন। এতে শ্রমিকেরা কাজে ফিরে যান। কিন্তু পরপর কয়েক দফা বেতন পরিশোধের দিন-তারিখ দিলেও কারখানা কর্তৃপক্ষ তাদের বেতন পরিশোধ করেনি। এ অবস্থায় গত শনিবার সকাল পৌনে ৯টায় শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন।
আরও পড়ুন
অবরোধ প্রত্যাহার করার মাত্র দুই ঘণ্টা পর গাজীপুর মহানগরের মোগরখারের টিএনজেড গ্রুপের পাঁচটি কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে আবার যান চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে।
সোমবার (১১ নভেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে এই অবরোধ কর্মসূচি শুরু করেন শ্রমিকরা।
খবর বার্তা সংস্থা ইউএনবির।
শ্রমিকরা জানায়, তিন মাসের বকেয়া বেতন কখন কীভাবে পরিশোধ করা হবে তার সুস্পষ্ট ঘোষণা না পেয়ে তারা আবারও অবরোধে নামেন। এর আগে কিছুটা বিভ্রান্তির কারণে তারা সড়ক থেকে উঠে গিয়েছিলেন।
শ্রমিকেরা আরও জানায়, তাদের তিন মাসের বকেয়া বেতন ও ওভারটাইম বিলসহ সব পাওনাদির দাবিতে কয়েক দিন ধরেই আন্দোলন করছিলেন। কিন্তু বেতন ভাতা পরিশোধ না হওয়ায় তারা সড়কে নামতে বাধ্য হন।
তারা বলছেন, বকেয়া আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের মাঠে থাকবেন।
তারা আরও জানান, এর আগেও তাদের বকেয়া বেতন পরিশোধের আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বেতন পাননি। তাদের অ্যাকাউন্টে যখন টাকা আসবে, ঠিক তখনই কর্মসূচি প্রত্যাহার করা হবে।
গাজীপুর শিল্প পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার মোশাররফ হোসেন বলেন, এদিকে দুই ঘণ্টা পর আবারও অবরোধ সৃষ্টি করলে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক ও ঢাকা-বাইপাস সড়কে যান চলাচলে স্থবিরতা দেখা দেয়।
তিনি আরও বলেন, যাত্রীবাহী বাস ও পণ্য বোঝাই ট্রাক, কাভার্ডভ্যানসহ বিভিন্ন যানবাহন আটকা পড়েছে। অফিস ও কর্মস্থল থেকে ফেরা লোকজন পড়েছেন চরম ভোগান্তিতে। আর এই তিন দিন ধরে যে সকল পরিবহন চালকেরা ও লোকজন সড়কে আটকে আছেন তারা পড়েছেন যন্ত্রণায়।
জানা গেছে, গাজীপুরের মোগরখাল এলাকায় টিএনজেড অ্যাপারেলসের ছয়টি কারখানা আছে। এসব কারখানায় প্রায় তিন হাজার শ্রমিক কাজ করেন। তিন মাস ধরে শ্রমিকেরা বেতন পাচ্ছেন না। এর আগে শ্রমিকেরা বেতনের দাবিতে কয়েক দফা আন্দোলন করলে সে সময় শিল্প পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা বেতন পরিশোধ করার আশ্বাস দেন। এতে শ্রমিকেরা কাজে ফিরে যান। কিন্তু পরপর কয়েক দফা বেতন পরিশোধের দিন-তারিখ দিলেও কারখানা কর্তৃপক্ষ তাদের বেতন পরিশোধ করেনি। এ অবস্থায় গত শনিবার সকাল পৌনে ৯টায় শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন।
আরও পড়ুন
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।