প্রতিবেদক, বিডিজেন
রাজধানী ঢাকার উত্তরা পূর্ব থানায় হত্যাচেষ্টার অভিযোগে করা মামলায় অভিনেত্রী শমী কায়সার জামিন পেয়েছেন। আজ বুধবার (১২ মার্চ) তাঁর জামিন প্রশ্নে রুল যথাযথ (অ্যাবসলিউট) ঘোষণা করে বিচারপতি আবু তাহের মো. সাইফুর রহমান ও বিচারপতি মোহাম্মদ শওকত আলী চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।
আদালতে শমী কায়সারের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী হামিদুল মিসবাহ। তাঁর সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী আনিসুল হাসান। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল রেদওয়ান আহমেদ রানজিব ও জিসান হায়দার।
রায়ের পরে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল রেদওয়ান আহমেদ রানজিব সাংবাদিকদের বলেন, হাইকোর্ট রুল যথাযথ ঘোষণা করে পুলিশ প্রতিবেদন দাখিল করা পর্যন্ত সময়ের জন্য ওই মামলায় শমী কায়সারকে জামিন দিয়েছেন।
এর আগে ওই মামলায় নিম্ন আদালতে বিফল হয়ে হাইকোর্টে জামিন চেয়ে আবেদন করেন শমী কায়সার। এই আবেদনের শুনানি নিয়ে ২০২৪ সালের ১০ ডিসেম্বর হাইকোর্ট রুল দিয়ে তাঁকে অন্তর্বর্তী জামিন দেন। এই আদেশ স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষ আপিল বিভাগে আবেদন করে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ১২ ডিসেম্বর আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত জামিন স্থগিত করে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনটি আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির জন্য নির্ধারণ করেন। এরপর আপিল বিভাগ চেম্বার আদালতের দেওয়া স্থগিতাদেশ বহাল রেখে হাইকোর্টে এ–সংক্রান্ত রুল নিষ্পত্তি করতে সময়সীমা নির্ধারণ করে দেন। এর ধারাবাহিকতায় রুলের ওপর শুনানি শেষে রায় দেওয়া হয়।
২০২৪ সালের জুলাই–আগস্ট আন্দোলনের সময় একজন আহত হওয়ার ঘটনায় এবই বছর ২৯ অক্টোবর রাজধানীর উত্তরা পূর্ব থানায় শমী কায়সারের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলাটি করা হয়। পরে ৬ নভেম্বর উত্তরা থেকে শমী কায়সারকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
রাজধানী ঢাকার উত্তরা পূর্ব থানায় হত্যাচেষ্টার অভিযোগে করা মামলায় অভিনেত্রী শমী কায়সার জামিন পেয়েছেন। আজ বুধবার (১২ মার্চ) তাঁর জামিন প্রশ্নে রুল যথাযথ (অ্যাবসলিউট) ঘোষণা করে বিচারপতি আবু তাহের মো. সাইফুর রহমান ও বিচারপতি মোহাম্মদ শওকত আলী চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।
আদালতে শমী কায়সারের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী হামিদুল মিসবাহ। তাঁর সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী আনিসুল হাসান। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল রেদওয়ান আহমেদ রানজিব ও জিসান হায়দার।
রায়ের পরে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল রেদওয়ান আহমেদ রানজিব সাংবাদিকদের বলেন, হাইকোর্ট রুল যথাযথ ঘোষণা করে পুলিশ প্রতিবেদন দাখিল করা পর্যন্ত সময়ের জন্য ওই মামলায় শমী কায়সারকে জামিন দিয়েছেন।
এর আগে ওই মামলায় নিম্ন আদালতে বিফল হয়ে হাইকোর্টে জামিন চেয়ে আবেদন করেন শমী কায়সার। এই আবেদনের শুনানি নিয়ে ২০২৪ সালের ১০ ডিসেম্বর হাইকোর্ট রুল দিয়ে তাঁকে অন্তর্বর্তী জামিন দেন। এই আদেশ স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষ আপিল বিভাগে আবেদন করে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ১২ ডিসেম্বর আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত জামিন স্থগিত করে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনটি আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির জন্য নির্ধারণ করেন। এরপর আপিল বিভাগ চেম্বার আদালতের দেওয়া স্থগিতাদেশ বহাল রেখে হাইকোর্টে এ–সংক্রান্ত রুল নিষ্পত্তি করতে সময়সীমা নির্ধারণ করে দেন। এর ধারাবাহিকতায় রুলের ওপর শুনানি শেষে রায় দেওয়া হয়।
২০২৪ সালের জুলাই–আগস্ট আন্দোলনের সময় একজন আহত হওয়ার ঘটনায় এবই বছর ২৯ অক্টোবর রাজধানীর উত্তরা পূর্ব থানায় শমী কায়সারের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলাটি করা হয়। পরে ৬ নভেম্বর উত্তরা থেকে শমী কায়সারকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তার অভিনেত্রী নুসরাত ফারিয়াকে ভাটারা থানায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টা মামলায় কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ সোমবার (১৯ মে) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট সারাহ ফারজানা হক তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ডিসেম্বর পর্যন্ত যেতে হবে কেন? আমি তো দেখছি ডিসেম্বর পর্যন্ত যাওয়ার কোনো কারণ নেই। নির্বাচনের জন্য ৩ মাস সময় নিয়ে যাওয়া দরকার। আগস্ট, সেপ্টেম্বর বা অক্টোবরে নির্বাচন হতে পারে। ডিসেম্বরে কেন যেতে হবে?
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের চিন্তা ও কর্মপরিকল্পনা সম্পর্কে জনগণ অন্ধকারে থাকায় দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে অস্থিরতা বাড়ছে। আমরা প্রায়ই দেখছি, বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ রাজপথে জড়ো হচ্ছেন।
চলচ্চিত্র অভিনেত্রী নুসরাত ফারিয়াকে রাজধানী ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আটক করেছে পুলিশ। ভাটারা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সুজন হক সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।