সংবাদদাতা, গাজীপুর
গাজীপুরে একটি পোশাক কারখানার এক নারী শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকেরা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন এবং কারখানায় ভাঙচুর এবং কয়েকটি যানবাহনে আগুন দিয়েছেন। পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে।
আজ সোমবার (৩ মার্চ) সকালে মহানগরীর ভোগড়া বাইপাস মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
বিক্ষোভকারীরা কয়েকটি মোটরসাইকেল ও গাড়িতে আগুন দিলে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এর পর সকাল সোয়া ১০টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার পরে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
শ্রমিকেরা জানায়, প্যানারোমা গার্মেন্টসের এক নারী শ্রমিক কাজ করার সময় অসুস্থ বোধ করলে ছুটি প্রার্থনা করেন। কিন্তু কর্তৃপক্ষ তাকে ছুটি না দিলে মারা যান তিনি।
এর পর কর্তৃপক্ষ লাশ তাদের হেফাজতে রেখে দেয়, এমন অভিযোগ তুলে সোমবার সকাল থেকেই শ্রমিকেরা কারখানা কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ শুরু করেন।
ভোগরা মডার্ন ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন মাস্টার ইকবাল হাসান বলেন, ‘কয়েকটি মোটরসাইকেল ও একটি প্রাইভেটকারে আগুন দেয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনা সদস্যসহ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করছে।’
গাজীপুর মহানগর পুলিশের এডিসি (ট্রাফিক) অশোক কুমার পাল বলেন, ‘প্যানারোমা গার্মেন্টসের এক শ্রমিক অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তিনি মারাও যান। এমন খবর শ্রমিকদের মাঝে ছড়িয়ে পড়লে সোমবার সকালে কারখানার শ্রমিকেরা বিক্ষোভ শুরু করেন। তবে কেউ মারা গেছেন কি না, সেই বিষয়ে পুলিশ এখনো নিশ্চিত হতে পারেনি।’
তিনি বলেন, ‘শ্রমিকরা আন্দোলনে নেমে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের অবস্থান নিলে যানবাহন চলাচল ব্যাহত হয়। পরে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।’
জানা গেছে, গতকাল রোববার মারা যাওয়া শ্রমিকের নাম আফছানা আক্তার লাবনী (৩০)। তিনি ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার পাররুখী এলাকার মো. আফসার আলীর মেয়ে। তিনি স্বামী হৃদয়ের সঙ্গে গাজীপুর মহানগরীর সদর থানার হাড়িনাল এলাকায় ভাড়া বাসায় থেকে প্যানারোমা অ্যাপারেলসে কাজ করতেন।
গাজীপুর শিল্প পুলিশের পুলিশ সুপার জানান, বিক্ষোভে নামা শ্রমিকেরা মহানগরীর ভোগরা বাইপাস, চান্দনা চৌরাস্তা ও আশপাশের বিভিন্ন কারখানার গেটে গিয়ে সেখানকার শ্রমিকদের আন্দোলনে যোগ দিতে আহ্বান জানান। পরে ১২টি কারখানায় আজকের মতো ছুটি ঘোষণা করা হয়।
গাজীপুরে একটি পোশাক কারখানার এক নারী শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকেরা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন এবং কারখানায় ভাঙচুর এবং কয়েকটি যানবাহনে আগুন দিয়েছেন। পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে।
আজ সোমবার (৩ মার্চ) সকালে মহানগরীর ভোগড়া বাইপাস মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
বিক্ষোভকারীরা কয়েকটি মোটরসাইকেল ও গাড়িতে আগুন দিলে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এর পর সকাল সোয়া ১০টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার পরে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
শ্রমিকেরা জানায়, প্যানারোমা গার্মেন্টসের এক নারী শ্রমিক কাজ করার সময় অসুস্থ বোধ করলে ছুটি প্রার্থনা করেন। কিন্তু কর্তৃপক্ষ তাকে ছুটি না দিলে মারা যান তিনি।
এর পর কর্তৃপক্ষ লাশ তাদের হেফাজতে রেখে দেয়, এমন অভিযোগ তুলে সোমবার সকাল থেকেই শ্রমিকেরা কারখানা কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ শুরু করেন।
ভোগরা মডার্ন ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন মাস্টার ইকবাল হাসান বলেন, ‘কয়েকটি মোটরসাইকেল ও একটি প্রাইভেটকারে আগুন দেয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনা সদস্যসহ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করছে।’
গাজীপুর মহানগর পুলিশের এডিসি (ট্রাফিক) অশোক কুমার পাল বলেন, ‘প্যানারোমা গার্মেন্টসের এক শ্রমিক অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তিনি মারাও যান। এমন খবর শ্রমিকদের মাঝে ছড়িয়ে পড়লে সোমবার সকালে কারখানার শ্রমিকেরা বিক্ষোভ শুরু করেন। তবে কেউ মারা গেছেন কি না, সেই বিষয়ে পুলিশ এখনো নিশ্চিত হতে পারেনি।’
তিনি বলেন, ‘শ্রমিকরা আন্দোলনে নেমে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের অবস্থান নিলে যানবাহন চলাচল ব্যাহত হয়। পরে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।’
জানা গেছে, গতকাল রোববার মারা যাওয়া শ্রমিকের নাম আফছানা আক্তার লাবনী (৩০)। তিনি ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার পাররুখী এলাকার মো. আফসার আলীর মেয়ে। তিনি স্বামী হৃদয়ের সঙ্গে গাজীপুর মহানগরীর সদর থানার হাড়িনাল এলাকায় ভাড়া বাসায় থেকে প্যানারোমা অ্যাপারেলসে কাজ করতেন।
গাজীপুর শিল্প পুলিশের পুলিশ সুপার জানান, বিক্ষোভে নামা শ্রমিকেরা মহানগরীর ভোগরা বাইপাস, চান্দনা চৌরাস্তা ও আশপাশের বিভিন্ন কারখানার গেটে গিয়ে সেখানকার শ্রমিকদের আন্দোলনে যোগ দিতে আহ্বান জানান। পরে ১২টি কারখানায় আজকের মতো ছুটি ঘোষণা করা হয়।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।