
প্রতিবেদক, বিডিজেন

ঈদের সিনেমা ‘উৎসব’-এর টিজারে উৎসবের আমেজটা বেশ ভালোভাবেই পাওয়া গেল। আবহ সংগীত কিছুক্ষণের জন্য হলেও দর্শকদের নিয়ে যাবে এক উৎসবের আমেজে। এর সঙ্গে রয়েছে চঞ্চল চৌধুরী, জয়া আহসান ও অপি করিমের মজার কিছু সংলাপ।
শনিবার (৩১ মে) বিকেলে প্রকাশিত হয় উৎসব’–এর ফোরকাস্ট বা পূর্বাভাস। ঈদুল আজহায় সিনেমা হলে মুক্তি পাওয়ার কথা সিনেমাটির।
১ মিনিট ১১ সেকেন্ডের টিজারের সংলাপে চঞ্চল চৌধুরীকে বলতে শোনা যায়, ‘আজকাল টিভি খুললেই চারদিকে শুধু চঞ্চল চৌধুরীকে দেখা যায়। সব জায়গায় এই লোকটা কমন।’
জয়া আহসানের কণ্ঠে শোনা যায়, ‘ওর কোনো গলা আছে? ও ডায়লগ ডেলিভারি দিতে পারে?’ আর অপি করিমের চরিত্রটিকে বলতে শোনা যায়, ‘কয়েক বছর অভিনয় করে নাই দেখে মানুষ কি চেহারা ভুলে গেল নাকি?’

নিজেদের সমসাময়িক বাস্তবতাকে চরিত্র ৩টির সংলাপে তুলে আনার বিষয়টি একপ্রকার আত্মোপলব্ধির চেষ্টা বলে মনে হতে পারে দর্শকের। সিনেমাটি নির্মাণ করেছেন তানিম নূর। তিনি জানান, কেউ যদি সত্যি এমন মনে করে থাকেন, তবে তিনি স্বার্থক। কারণ ঈদ মানে যেমন আনন্দ, তেমন নিজেদের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে পরিশুদ্ধ হওয়ারও বিষয়।
তানিম নূর বলেন, ‘ঈদে আমরা সবাই মিলে যেন আনন্দ করতে পারি, সেজন্যই সিনেমাটি নির্মাণ করা। আর ঈদের আনন্দ তো শুধু নিজের জন্য নয়, এই আনন্দ ছড়িয়ে দেওয়ার বিষয়। আমাদের সিনেমায় তেমন বার্তাই রয়েছে।’

ঈদের সিনেমা মানেই এখন যেন ধুন্ধুমার অ্যাকশন আর ডায়লগবাজি, অথবা থ্রিলার। কয়েক বছর ধরে ঈদে বাজিমাত করা সিনেমাগুলোর দিকে তাকালে এমনটাই মনে হতে পারে। সেসব থেকে বেরিয়ে হাস্যরস পরিবার এবং সম্পর্কের সিনেমা উৎসব হয়ে উঠতে পারে সম্পূর্ণ পারিবারিক বা সামাজিক সিনেমা। উৎসব–এর ট্যাগ লাইনেও ব্যবহার করা হয়েছে—‘সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ, পরিবার ছাড়া দেখা নিষেধ।’
টিজারের একদম শেষে চঞ্চল চৌধুরীর চরিত্রটির কণ্ঠে শোনা যায়, ‘কী আশ্চর্য, লোকটা রেগে গেল কেন?’ সংলাপটি চেনাচেনা মনে হতে পারে ‘আজ রবিবার’ নাটকের দর্শকদের। নির্মাতা জানান, এমন আরও কিছু সংলাপ এ সিনেমায় রয়েছে, যা দর্শকদের নিয়ে যেতে পারে ফেলে আসা সময়ে।

টিজারে পাওয়া গেছে সৌম্য জ্যোতি ও সাদিয়া আয়মানের সুন্দর কিছু মুহূর্ত। সাদিয়াকে পাওয়া গেছে ‘কনে’ সাজেও। তানিম নূর জানান, শিগগিরই সিনেমাটির গানসহ আরও কিছু চমক দেখতে পাবেন দর্শকেরা।
ব্র্যাক ব্যাংক প্রেজেন্টস উৎসব সিনেমাটি প্রযোজনা করেছে ডোপ প্রোডাকশন্স। সহ প্রযোজনায় রয়েছে চরকি। সহযোগী প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান লাফিং এলিফ্যান্ট। দেশের পাশাপাশি বিদেশেও মুক্তি পাবে সিনেমাটি। উৎসবের আন্তর্জাতিক ডিসট্রিবিউশনে রয়েছে ‘স্বপ্ন স্কোয়ারক্রো’ ও ‘পথ প্রোডাকশনস’।

এ সিনেমায় অভিনয় করেছেন জাহিদ হাসান, জয়া আহসান, অপি করিম, চঞ্চল চৌধুরী, আফসানা মিমি, তারিক আনাম খান, আজাদ আবুল কালাম, ইন্তেখাব দিনার, সুনেরাহ বিনতে কামাল, সৌম্য জ্যোতি, সাদিয়া আয়মান।
গল্প লিখেছেন তানিম নূর, আয়মান আসিব স্বাধীন, সুস্ময় সরকার ও সামিউল ভূঁইয়া।
ডিরক্টর অব ফটোগ্রাফি হিসেবে কাজ করেছেন রাশেদ জামান।
চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছেন আয়মান আসিব স্বাধীন ও সামিউল ভূঁইয়া।

ঈদের সিনেমা ‘উৎসব’-এর টিজারে উৎসবের আমেজটা বেশ ভালোভাবেই পাওয়া গেল। আবহ সংগীত কিছুক্ষণের জন্য হলেও দর্শকদের নিয়ে যাবে এক উৎসবের আমেজে। এর সঙ্গে রয়েছে চঞ্চল চৌধুরী, জয়া আহসান ও অপি করিমের মজার কিছু সংলাপ।
শনিবার (৩১ মে) বিকেলে প্রকাশিত হয় উৎসব’–এর ফোরকাস্ট বা পূর্বাভাস। ঈদুল আজহায় সিনেমা হলে মুক্তি পাওয়ার কথা সিনেমাটির।
১ মিনিট ১১ সেকেন্ডের টিজারের সংলাপে চঞ্চল চৌধুরীকে বলতে শোনা যায়, ‘আজকাল টিভি খুললেই চারদিকে শুধু চঞ্চল চৌধুরীকে দেখা যায়। সব জায়গায় এই লোকটা কমন।’
জয়া আহসানের কণ্ঠে শোনা যায়, ‘ওর কোনো গলা আছে? ও ডায়লগ ডেলিভারি দিতে পারে?’ আর অপি করিমের চরিত্রটিকে বলতে শোনা যায়, ‘কয়েক বছর অভিনয় করে নাই দেখে মানুষ কি চেহারা ভুলে গেল নাকি?’

নিজেদের সমসাময়িক বাস্তবতাকে চরিত্র ৩টির সংলাপে তুলে আনার বিষয়টি একপ্রকার আত্মোপলব্ধির চেষ্টা বলে মনে হতে পারে দর্শকের। সিনেমাটি নির্মাণ করেছেন তানিম নূর। তিনি জানান, কেউ যদি সত্যি এমন মনে করে থাকেন, তবে তিনি স্বার্থক। কারণ ঈদ মানে যেমন আনন্দ, তেমন নিজেদের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে পরিশুদ্ধ হওয়ারও বিষয়।
তানিম নূর বলেন, ‘ঈদে আমরা সবাই মিলে যেন আনন্দ করতে পারি, সেজন্যই সিনেমাটি নির্মাণ করা। আর ঈদের আনন্দ তো শুধু নিজের জন্য নয়, এই আনন্দ ছড়িয়ে দেওয়ার বিষয়। আমাদের সিনেমায় তেমন বার্তাই রয়েছে।’

ঈদের সিনেমা মানেই এখন যেন ধুন্ধুমার অ্যাকশন আর ডায়লগবাজি, অথবা থ্রিলার। কয়েক বছর ধরে ঈদে বাজিমাত করা সিনেমাগুলোর দিকে তাকালে এমনটাই মনে হতে পারে। সেসব থেকে বেরিয়ে হাস্যরস পরিবার এবং সম্পর্কের সিনেমা উৎসব হয়ে উঠতে পারে সম্পূর্ণ পারিবারিক বা সামাজিক সিনেমা। উৎসব–এর ট্যাগ লাইনেও ব্যবহার করা হয়েছে—‘সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ, পরিবার ছাড়া দেখা নিষেধ।’
টিজারের একদম শেষে চঞ্চল চৌধুরীর চরিত্রটির কণ্ঠে শোনা যায়, ‘কী আশ্চর্য, লোকটা রেগে গেল কেন?’ সংলাপটি চেনাচেনা মনে হতে পারে ‘আজ রবিবার’ নাটকের দর্শকদের। নির্মাতা জানান, এমন আরও কিছু সংলাপ এ সিনেমায় রয়েছে, যা দর্শকদের নিয়ে যেতে পারে ফেলে আসা সময়ে।

টিজারে পাওয়া গেছে সৌম্য জ্যোতি ও সাদিয়া আয়মানের সুন্দর কিছু মুহূর্ত। সাদিয়াকে পাওয়া গেছে ‘কনে’ সাজেও। তানিম নূর জানান, শিগগিরই সিনেমাটির গানসহ আরও কিছু চমক দেখতে পাবেন দর্শকেরা।
ব্র্যাক ব্যাংক প্রেজেন্টস উৎসব সিনেমাটি প্রযোজনা করেছে ডোপ প্রোডাকশন্স। সহ প্রযোজনায় রয়েছে চরকি। সহযোগী প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান লাফিং এলিফ্যান্ট। দেশের পাশাপাশি বিদেশেও মুক্তি পাবে সিনেমাটি। উৎসবের আন্তর্জাতিক ডিসট্রিবিউশনে রয়েছে ‘স্বপ্ন স্কোয়ারক্রো’ ও ‘পথ প্রোডাকশনস’।

এ সিনেমায় অভিনয় করেছেন জাহিদ হাসান, জয়া আহসান, অপি করিম, চঞ্চল চৌধুরী, আফসানা মিমি, তারিক আনাম খান, আজাদ আবুল কালাম, ইন্তেখাব দিনার, সুনেরাহ বিনতে কামাল, সৌম্য জ্যোতি, সাদিয়া আয়মান।
গল্প লিখেছেন তানিম নূর, আয়মান আসিব স্বাধীন, সুস্ময় সরকার ও সামিউল ভূঁইয়া।
ডিরক্টর অব ফটোগ্রাফি হিসেবে কাজ করেছেন রাশেদ জামান।
চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছেন আয়মান আসিব স্বাধীন ও সামিউল ভূঁইয়া।
বক্তারা জানান, নিরাপদ অভিবাসন পথ তৈরি এবং শক্তিশালী অভিবাসন ব্যবস্থাপনা গঠনে তরুণদের অভিজ্ঞতা অপরিহার্য। বৈশ্বিক ফোরামগুলোও এখন অভিবাসন শাসনব্যবস্থায় যুব অংশগ্রহণকে গুরুত্ব দিচ্ছে। সারা বিশ্বে প্রায় ১ দশমিক ৮ বিলিয়ন তরুণের দৃষ্টিভঙ্গি অভিবাসন নীতি ও আখ্যানকে আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক করে তুলতে পারে।
সৌদি আরবের সঙ্গে হওয়া হজ চুক্তি অনুযায়ী আগামী বছর হজে মদিনা দিয়ে ২০ শতাংশ বাংলাদেশি হজযাত্রী গমন এবং ৩০ শতাংশ হজযাত্রীকে ফিরতে হবে।
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের সিসমিক অবজারভেটরির তথ্যমতে, রিখটার স্কেলে প্রথম ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৩ দশমিক ৫ এবং উৎপত্তিস্থল সিলেট জেলার বিয়ানীবাজার উপজেলায়। পরের ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৩ দশমিক ৩ এবং এর উৎপত্তিস্থল ছিল বিয়ানীবাজারের পার্শ্ববর্তী মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলায়।
জান্নাতুন বলেন, ‘‘এক কাপড়ে ছিলাম সেটা পরেই আসতে হয়েছে। কোম্পানি থেকে শেষ মাসের বেতন পাব, সেটাও পাইনি। আমাদের জামা–কাপড়সহ প্রয়োজনীয় আরও কিছু জিনিসপত্র ছিল, কিন্তু কিছুই নিয়ে আসতে পারিনি।

বক্তারা জানান, নিরাপদ অভিবাসন পথ তৈরি এবং শক্তিশালী অভিবাসন ব্যবস্থাপনা গঠনে তরুণদের অভিজ্ঞতা অপরিহার্য। বৈশ্বিক ফোরামগুলোও এখন অভিবাসন শাসনব্যবস্থায় যুব অংশগ্রহণকে গুরুত্ব দিচ্ছে। সারা বিশ্বে প্রায় ১ দশমিক ৮ বিলিয়ন তরুণের দৃষ্টিভঙ্গি অভিবাসন নীতি ও আখ্যানকে আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক করে তুলতে পারে।
১০ ঘণ্টা আগে