প্রতিবেদক, বিডিজেন
অন্তর্বর্তী সরকার শুধু নির্বাচন দেওয়ার জন্য দায়িত্ব নেয়নি, আরও দায়িত্ব আছে বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি আরও বলেন, ‘ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন হওয়ার কথা। এর এদিক-সেদিক হওয়ার সুযোগ নেই।’
আজ শুক্রবার (২৩ মে) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। বাংলাদেশ প্রাণিবিজ্ঞান সমিতির ২৪তম জাতীয় সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ উপদেষ্টা।
আনুষ্ঠানিক বক্তব্যের শেষে সমসাময়িক ইস্যুতে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে রিজওয়ানা আরও বলেন, ‘আমাদের ৩টা মোটা দাগের দায়িত্ব। এগুলো হচ্ছে—সংস্কার, বিচার ও নির্বাচন। শুধু নির্বাচন দেওয়ার জন্য তো আমরা দায়িত্ব নেইনি। আমরা দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে সবার সব ধরনের দাবিদাওয়া বেড়ে গিয়েছে। সবাই রাস্তাঘাট বন্ধ করে দিচ্ছে।’
প্রধান অতিথির বক্তব্যে রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে একটা বিষয়ে খুব প্রত্যাশা তৈরি হয়েছে এবং প্রত্যাশার চাপও রয়েছে। সেটা হলো, ঢাকার নদীগুলোতে স্বচ্ছ নীল পানির প্রবাহ ফিরিয়ে আনা। কিন্তু আপনারা জানেন, ঢাকার নদীগুলোর কোনোটিতেই প্রাণের অস্তিত্ব নেই একমাত্র শীতলক্ষ্যা ছাড়া।’
উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান আরও বলেন, ‘ঢাকা শহরের সব বর্জ্য যদি নদীতে গিয়ে পড়ে, আর বলা হয় নদীর পানি স্বচ্ছ নীল করে দিতে, এটা তো সম্ভব না। তবে এটা শুরু করতে হবে। আমরা ইতিমধ্যে এ প্রক্রিয়া শুরু করেছি।’
উপদেষ্টা জানান, বিশ্বব্যাংক ও এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের সঙ্গে ঢাকার ৪টি নদী দূষণমুক্ত করার কাজের আলোচনা প্রায় শেষ পর্যায়ে আছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খানের সভাপতিত্বে সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ ও প্রাণিবিজ্ঞান বিভাগের ডিন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ এনামুল হক।
অন্তর্বর্তী সরকার শুধু নির্বাচন দেওয়ার জন্য দায়িত্ব নেয়নি, আরও দায়িত্ব আছে বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি আরও বলেন, ‘ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন হওয়ার কথা। এর এদিক-সেদিক হওয়ার সুযোগ নেই।’
আজ শুক্রবার (২৩ মে) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। বাংলাদেশ প্রাণিবিজ্ঞান সমিতির ২৪তম জাতীয় সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ উপদেষ্টা।
আনুষ্ঠানিক বক্তব্যের শেষে সমসাময়িক ইস্যুতে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে রিজওয়ানা আরও বলেন, ‘আমাদের ৩টা মোটা দাগের দায়িত্ব। এগুলো হচ্ছে—সংস্কার, বিচার ও নির্বাচন। শুধু নির্বাচন দেওয়ার জন্য তো আমরা দায়িত্ব নেইনি। আমরা দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে সবার সব ধরনের দাবিদাওয়া বেড়ে গিয়েছে। সবাই রাস্তাঘাট বন্ধ করে দিচ্ছে।’
প্রধান অতিথির বক্তব্যে রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে একটা বিষয়ে খুব প্রত্যাশা তৈরি হয়েছে এবং প্রত্যাশার চাপও রয়েছে। সেটা হলো, ঢাকার নদীগুলোতে স্বচ্ছ নীল পানির প্রবাহ ফিরিয়ে আনা। কিন্তু আপনারা জানেন, ঢাকার নদীগুলোর কোনোটিতেই প্রাণের অস্তিত্ব নেই একমাত্র শীতলক্ষ্যা ছাড়া।’
উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান আরও বলেন, ‘ঢাকা শহরের সব বর্জ্য যদি নদীতে গিয়ে পড়ে, আর বলা হয় নদীর পানি স্বচ্ছ নীল করে দিতে, এটা তো সম্ভব না। তবে এটা শুরু করতে হবে। আমরা ইতিমধ্যে এ প্রক্রিয়া শুরু করেছি।’
উপদেষ্টা জানান, বিশ্বব্যাংক ও এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের সঙ্গে ঢাকার ৪টি নদী দূষণমুক্ত করার কাজের আলোচনা প্রায় শেষ পর্যায়ে আছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খানের সভাপতিত্বে সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ ও প্রাণিবিজ্ঞান বিভাগের ডিন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ এনামুল হক।
জুলাই সনদ একটি রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল। এই রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল কখনোই সংবিধানের ওপরে প্রাধান্য পেতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, ‘এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় আপত্তির একটি জায়গা।’
নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার বলেন, তারা কমিশনের পক্ষ থেকে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদের প্রস্তাব করেছেন। এর মধ্যে নিম্নকক্ষ হবে বর্তমান আসনভিত্তিক। আর উচ্চকক্ষ হবে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের (পিআর)। সংবিধান সংস্কার কমিশনও একই রকম প্রস্তাব করেছে।
গুম-খুন ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের জন্য ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচার দাবি করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে গণমাধ্যমকে সতর্ক করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ শুক্রবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রেস উইং এক বিবৃতিতে এই সতর্কবার্তা জানিয়েছে। ওই বিবৃতিতে বলা হয়, শেখ হাসিনার বক্তব্য কেউ ভবিষ্যতে প্রকাশ করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।