বিডিজেন ডেস্ক
কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলায় ডাম্প ট্রাক ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে একই পরিবারের ৩ জনসহ ৫ জন নিহত হয়েছেন। ওই পরিবারের আরও ২ শিশু আহত হয়ে চিকিৎসাধীন।
বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) সকাল সোয়া ৭টার দিকে টৈটং ইউনিয়নের হাজীবাজার এলাকায় এবিসি আঞ্চলিক মহাসড়কে এ ঘটনা ঘটে।
খবর প্রথম আলোর।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলার মধ্যম মাদার্শা এলাকার ফিরোজ আহমদ (৪৯), তাঁর স্ত্রী শাহিন আকতার (২৯) ও তাঁদের ৬ মাস বয়সী সন্তান জাহেদুল ইসলাম; সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালক ও পেকুয়ার ধনিয়াকাটা এলাকার মনিরুল মান্নান (২২) এবং উজানটিয়া ইউনিয়নের সোনালি বাজার এলাকার আবদুর রহমান (৩২)। এ ঘটনায় নিহত ফিরোজ-শাহিন দম্পতির আরও দুই সন্তান শাহেদ (৭) ও জান্নাত (৪) আহত হয়েছে। তারা চকরিয়া উপজেলার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দা জানান, আজ সকাল সোয়া সাতটার দিকে ঘটনাস্থলে যাত্রীবাহী অটোরিকশার সঙ্গে ডাম্প ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হন। আহত অবস্থায় চারজনকে উদ্ধার করে পেকুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে ফিরোজকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁর তিন সন্তানকে চকরিয়ার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে ৬ মাস বয়সী জাহেদুলের মৃত্যু হয়। পেকুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মুজিবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ফিরোজ আহমদ চকরিয়া পৌরশহরের হাসপাতাল রোডে একটি মোটর পার্টস ও গ্যারেজে চাকরি করতেন। কর্মস্থলের পাশে বাসা ভাড়া নিয়ে সপরিবার সেখানে থাকতেন। বাসাটির মালিক বলেন, ‘ফিরোজ আহমদের স্ত্রী শাহিন আকতার বাসে চড়তে পারেন না, বমি করেন। এ কারণে তাঁরা অটোরিকশায় করে সপরিবার গ্রামের বাড়ির উদ্দেশে রওনা হয়েছিলেন। পথে দুর্ঘটনার পরপর ফিরোজই তাঁকে ফোন করে বিষয়টি জানিয়েছিলেন। ফিরোজ বলেছিলেন, বউ-বাচ্চাদের হাসপাতালে নিচ্ছেন, আমি যেন হাসপাতালে যাই। আমি হাসপাতালে যেতে যেতে ফিরোজও মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন।’
পেকুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সিরাজুল মোস্তফা বলেন, ৫ জনের মরদেহ পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। দুর্ঘটনাকবলিত ডাম্প ট্রাক ও সিএনজিচালিত অটোরিকশাটি জব্দ করা হয়েছে।
সূত্র: প্রথম আলো
কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলায় ডাম্প ট্রাক ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে একই পরিবারের ৩ জনসহ ৫ জন নিহত হয়েছেন। ওই পরিবারের আরও ২ শিশু আহত হয়ে চিকিৎসাধীন।
বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) সকাল সোয়া ৭টার দিকে টৈটং ইউনিয়নের হাজীবাজার এলাকায় এবিসি আঞ্চলিক মহাসড়কে এ ঘটনা ঘটে।
খবর প্রথম আলোর।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলার মধ্যম মাদার্শা এলাকার ফিরোজ আহমদ (৪৯), তাঁর স্ত্রী শাহিন আকতার (২৯) ও তাঁদের ৬ মাস বয়সী সন্তান জাহেদুল ইসলাম; সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালক ও পেকুয়ার ধনিয়াকাটা এলাকার মনিরুল মান্নান (২২) এবং উজানটিয়া ইউনিয়নের সোনালি বাজার এলাকার আবদুর রহমান (৩২)। এ ঘটনায় নিহত ফিরোজ-শাহিন দম্পতির আরও দুই সন্তান শাহেদ (৭) ও জান্নাত (৪) আহত হয়েছে। তারা চকরিয়া উপজেলার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দা জানান, আজ সকাল সোয়া সাতটার দিকে ঘটনাস্থলে যাত্রীবাহী অটোরিকশার সঙ্গে ডাম্প ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হন। আহত অবস্থায় চারজনকে উদ্ধার করে পেকুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে ফিরোজকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁর তিন সন্তানকে চকরিয়ার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে ৬ মাস বয়সী জাহেদুলের মৃত্যু হয়। পেকুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মুজিবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ফিরোজ আহমদ চকরিয়া পৌরশহরের হাসপাতাল রোডে একটি মোটর পার্টস ও গ্যারেজে চাকরি করতেন। কর্মস্থলের পাশে বাসা ভাড়া নিয়ে সপরিবার সেখানে থাকতেন। বাসাটির মালিক বলেন, ‘ফিরোজ আহমদের স্ত্রী শাহিন আকতার বাসে চড়তে পারেন না, বমি করেন। এ কারণে তাঁরা অটোরিকশায় করে সপরিবার গ্রামের বাড়ির উদ্দেশে রওনা হয়েছিলেন। পথে দুর্ঘটনার পরপর ফিরোজই তাঁকে ফোন করে বিষয়টি জানিয়েছিলেন। ফিরোজ বলেছিলেন, বউ-বাচ্চাদের হাসপাতালে নিচ্ছেন, আমি যেন হাসপাতালে যাই। আমি হাসপাতালে যেতে যেতে ফিরোজও মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন।’
পেকুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সিরাজুল মোস্তফা বলেন, ৫ জনের মরদেহ পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। দুর্ঘটনাকবলিত ডাম্প ট্রাক ও সিএনজিচালিত অটোরিকশাটি জব্দ করা হয়েছে।
সূত্র: প্রথম আলো
যোগ্যতার চাইতে প্রাপ্তি বেশি হয়ে গেলে তখন সে লাগামহীন হয়ে ওঠে। এ অনেকটা মাটি ও খুঁটির মতো অবস্থা। খুঁটি শক্ত না হলে ঘর নড়বড়ে হবে আবার মাটি উর্বর না হলে খাওয়াপড়া জুটবে না। মানুষের চিন্তার সমৃদ্ধির জন্য পড়াশোনা কিংবা জ্ঞানের কোনো বিকল্প নেই।
পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগরে থাকা সুস্পষ্ট লঘুচাপ নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নিম্নচাপটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছিল।
কথাসাহিত্যিক ও গবেষক সিরাজুল ইসলাম মুনির সমকালীন বাংলা সাহিত্যাঙ্গনে সুপরিচিত নাম। তাঁর সাহিত্য সৃষ্টির সমৃদ্ধ বহুমাত্রিকতা সৃষ্টি করেছে শক্তিশালী স্বতন্ত্র অবস্থান। সাবলীল শব্দ ব্যঞ্জনার প্রকাশে তিনি ফুটিয়ে তুলেছেন জীবন, দেশাত্মবোধ বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন মাত্রাকে।