বিডিজেন ডেস্ক
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গুলিবর্ষণকারী এক যুবলীগ কর্মীকে হত্যা মামলায় জিজ্ঞাসাবাদ করতে দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে আদালত। তাঁর নাম তৌহিদুল ইসলাম ওরফে ফরিদ (৩২)।
বুধবার (৮ জানুয়ারি) চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কাজী শরীফুল ইসলাম শুনানি শেষে এই আদেশ দেন।
২০২৪ সালের ২২ নভেম্বর রাতে সাতক্ষীরা জেলার কমলনগর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে চট্টগ্রাম নগরের চান্দগাঁও থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার তৌহিদ চান্দগাঁও ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর এসরারুল হকের অনুসারী হিসেবে পরিচিত। পরে পুলিশ জানায়, তৌহিদুল একাই ছাত্র-জনতার ওপর ২৮টি গুলি ছোড়েন। তাঁর বিরুদ্ধে পাঁচটি হত্যাসহ ১২টি মামলা রয়েছে।
নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (প্রসিকিউশন) মফিজ উদ্দিন বলেন, চান্দগাঁও থানার বহদ্দারহাট এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র–জনতার আন্দোলনে গুলিতে সায়মান মাহিন নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। এ ঘটনায় করা হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার আসামি তৌহিদুল ইসলামকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চান্দগাঁও থানা-পুলিশ ৫ দিনের রিমান্ডের আবেদন করে। শুনানি শেষে আদালত দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
পুলিশ জানায়, ছাত্র-জনতার আন্দোলনে তৌহিদুল একটি শাটারগান নিয়ে গুলিবর্ষণ করেন। গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গত ১৮ জুলাই নগরের বহদ্দারহাট এলাকায় তৌহিদুল একাই ২৮টি গুলি ছোড়ার কথা স্বীকার করেছেন। ঘটনায় ব্যবহৃত অস্ত্রটি উদ্ধার এবং অস্ত্র, গুলি সরবরাহকারী ও নির্দেশদাতাদের শনাক্তের জন্য আসামি তৌহিদুলকে রিমান্ডের আবেদন করে পুলিশ।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ১৭ জুলাই থেকে ৪ আগস্ট পর্যন্ত চট্টগ্রামে গুলিতে নিহত হন ১০ জন। আহত হন শতাধিক। এ ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবার ও স্বজনেরা নগরের বিভিন্ন থানা ও আদালতে অন্তত ৭২টির বেশি মামলা করেছেন। এসব মামলায় নির্দেশদাতা হিসেবে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের অভিযুক্ত করা হয়েছে।
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গুলিবর্ষণকারী এক যুবলীগ কর্মীকে হত্যা মামলায় জিজ্ঞাসাবাদ করতে দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে আদালত। তাঁর নাম তৌহিদুল ইসলাম ওরফে ফরিদ (৩২)।
বুধবার (৮ জানুয়ারি) চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কাজী শরীফুল ইসলাম শুনানি শেষে এই আদেশ দেন।
২০২৪ সালের ২২ নভেম্বর রাতে সাতক্ষীরা জেলার কমলনগর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে চট্টগ্রাম নগরের চান্দগাঁও থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার তৌহিদ চান্দগাঁও ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর এসরারুল হকের অনুসারী হিসেবে পরিচিত। পরে পুলিশ জানায়, তৌহিদুল একাই ছাত্র-জনতার ওপর ২৮টি গুলি ছোড়েন। তাঁর বিরুদ্ধে পাঁচটি হত্যাসহ ১২টি মামলা রয়েছে।
নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (প্রসিকিউশন) মফিজ উদ্দিন বলেন, চান্দগাঁও থানার বহদ্দারহাট এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র–জনতার আন্দোলনে গুলিতে সায়মান মাহিন নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। এ ঘটনায় করা হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার আসামি তৌহিদুল ইসলামকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চান্দগাঁও থানা-পুলিশ ৫ দিনের রিমান্ডের আবেদন করে। শুনানি শেষে আদালত দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
পুলিশ জানায়, ছাত্র-জনতার আন্দোলনে তৌহিদুল একটি শাটারগান নিয়ে গুলিবর্ষণ করেন। গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গত ১৮ জুলাই নগরের বহদ্দারহাট এলাকায় তৌহিদুল একাই ২৮টি গুলি ছোড়ার কথা স্বীকার করেছেন। ঘটনায় ব্যবহৃত অস্ত্রটি উদ্ধার এবং অস্ত্র, গুলি সরবরাহকারী ও নির্দেশদাতাদের শনাক্তের জন্য আসামি তৌহিদুলকে রিমান্ডের আবেদন করে পুলিশ।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ১৭ জুলাই থেকে ৪ আগস্ট পর্যন্ত চট্টগ্রামে গুলিতে নিহত হন ১০ জন। আহত হন শতাধিক। এ ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবার ও স্বজনেরা নগরের বিভিন্ন থানা ও আদালতে অন্তত ৭২টির বেশি মামলা করেছেন। এসব মামলায় নির্দেশদাতা হিসেবে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের অভিযুক্ত করা হয়েছে।
বাংলাদেশের জন্মই হয়েছে বহুত্ববাদের মধ্য দিয়ে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের জন্মই হয়েছে বহুত্ববাদের মধ্য দিয়ে, এটা নিয়ে অনেকে ভুল-বোঝাবুঝি করেন।’
চলমান নাগরিক অস্থিরতা, অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকির কারণে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণের পরিকল্পনা পুনর্বিবেচনার পরামর্শ দিয়েছে দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তর। নিজ দেশের নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে লেভেল-৩ বা ত্রিস্তরীয় সতর্কবার্তা জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের জাতিগত সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মিকে সম্পৃক্ত করা ছাড়া রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান সম্ভব নয় বলে মনে করেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। তবে তিনি এ-ও মনে করেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে অগ্রগতির ক্ষেত্রে আরাকান আর্মি সবচেয়ে বড় বাধা।
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য বর্তমানে যুদ্ধবিধ্বস্ত অবস্থায় রয়েছে। সেখানে এখনই রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসন সম্ভব হবে না বলে জানিয়েছেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা এবং অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গাবিষয়ক হাই রিপ্রেজেনটেটিভ খলিলুর রহমান।