প্রতিবেদক, বিডিজেন
টাঙ্গাইলে একটি পণ্যের শোরুম উদ্বোধনের কথা কয়েক দিন ধরে ফেসবুকে প্রচার করছিলেন চিত্রনায়িকা পরীমনি। তিনি নিজে উপস্থিত থেকে এলেঙ্গা বাসস্ট্যান্ডের টিন মার্কেট শোরুমের উদ্বোধন করবেন বলে জানিয়েছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত অনুষ্ঠানে যাননি পরীমনি।
জানা গেছে, শনিবার (২৫ জানুয়ারি) বিকেল ৩টায় এলেঙ্গার টিন মার্কেটে কসমেটিক পণ্যের দোকান ‘হারল্যান স্টোর’-এর শোরুমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার কথা ছিল পরীমনির। কিন্তু কিছু মানুষের বাধার মুখে স্থগিত করা হয় এই অনুষ্ঠানের। জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের টাঙ্গাইল এবং কালিহাতী শাখার আপত্তির মুখে অনুষ্ঠান স্থগিত করা হয়।
যদিও এর আগে এই প্রতিষ্ঠানের হয়ে টাঙ্গাইলসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে কয়েকটি শোরুমের উদ্বোধন করেছিলেন পরীমনি।
সংবাদমাধ্যমকে খবরটি নিশ্চিত করেছেন প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী মীর মাসুদ রানা।
হারল্যান স্টোর এলেঙ্গার স্বত্বাধিকারী মীর মাসুদ রানা সাংবাদিকদের জানান, শনিবার চিত্রনায়িকা পরীমনির শোরুম উদ্বোধনের কথা ছিল। এ জন্য প্রশাসনের অনুমতি নেওয়া হয়েছিল।
তিনি বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে প্রচারণা চালানো হচ্ছিল। গত বৃহস্পতিবার রাতে শরিফুল ইসলাম নামে একজন প্রথমে ফোন করে জানান, তারা পরীমনিকে এনে অনুষ্ঠান করতে দেবেন না। শুক্রবার ফজরের নামাজের পর ফোন করেন মুফতি সুলাইমান, মুফতি সুরুজ্জামানসহ ৩০ থেকে ৪০ জন ফোন দিয়ে পরীমনিকে আসতে দেওয়া হবে না বলে হুমকি দেন। তাঁরা পরীমনি সম্পর্কে অশালীন মন্তব্যও করেন। শুক্রবার জুমার নামাজের পর বিক্ষোভ এবং শোরুমের সামনে অবস্থান কর্মসূচির ঘোষণা দেন। পরে বাধ্য হয়ে অনুষ্ঠান স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেই। তারপরও শনিবার অনেক মানুষ এসেছিলেন পরীমনিকে দেখতে।’
পরীমনির টাঙ্গাইল যাওয়াকে ঘিরে শুক্রবার হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ টাঙ্গাইল জেলা শাখার যুববিষয়ক সম্পাদক ও জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ কালিহাতী উপজেলার সভাপতি মুফতি সুলাইমান হাবিব তাঁর ফেসবুকে একটি পোস্ট দেন। সেখানে তিনি লেখেন, ‘এলেঙ্গা বাসস্ট্যান্ডে হারল্যান শোরুম উদ্বোধন করার জন্য একজন চিত্রশিল্পী (পরীমনি) আসার কথা ছিল। এ বিষয়ে ধর্মপ্রাণ মানুষের মধ্যে ব্যাপক নেতিবাচক আলোচনা হওয়ায় স্থানীয় ইমাম, আলেম-ওলামা ও ধর্মপ্রাণ কিছু ভাই গত (বৃহস্পতিবার) রাতে আমার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে বিষয়টি অবহিত করেন। যার পরিপ্রেক্ষিতে আজ শুক্রবার সকালে স্থানীয় ওলামায়ে কেরামসহ আমি শোরুমের মালিক মাসুদ ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলি। সবার সম্মান রক্ষায় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রোগ্রাম স্থগিত করেন মর্মে আমাকে নিশ্চিত করেছেন। আমরা তার এই আন্তরিকতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
টাঙ্গাইলে একটি পণ্যের শোরুম উদ্বোধনের কথা কয়েক দিন ধরে ফেসবুকে প্রচার করছিলেন চিত্রনায়িকা পরীমনি। তিনি নিজে উপস্থিত থেকে এলেঙ্গা বাসস্ট্যান্ডের টিন মার্কেট শোরুমের উদ্বোধন করবেন বলে জানিয়েছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত অনুষ্ঠানে যাননি পরীমনি।
জানা গেছে, শনিবার (২৫ জানুয়ারি) বিকেল ৩টায় এলেঙ্গার টিন মার্কেটে কসমেটিক পণ্যের দোকান ‘হারল্যান স্টোর’-এর শোরুমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার কথা ছিল পরীমনির। কিন্তু কিছু মানুষের বাধার মুখে স্থগিত করা হয় এই অনুষ্ঠানের। জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের টাঙ্গাইল এবং কালিহাতী শাখার আপত্তির মুখে অনুষ্ঠান স্থগিত করা হয়।
যদিও এর আগে এই প্রতিষ্ঠানের হয়ে টাঙ্গাইলসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে কয়েকটি শোরুমের উদ্বোধন করেছিলেন পরীমনি।
সংবাদমাধ্যমকে খবরটি নিশ্চিত করেছেন প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী মীর মাসুদ রানা।
হারল্যান স্টোর এলেঙ্গার স্বত্বাধিকারী মীর মাসুদ রানা সাংবাদিকদের জানান, শনিবার চিত্রনায়িকা পরীমনির শোরুম উদ্বোধনের কথা ছিল। এ জন্য প্রশাসনের অনুমতি নেওয়া হয়েছিল।
তিনি বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে প্রচারণা চালানো হচ্ছিল। গত বৃহস্পতিবার রাতে শরিফুল ইসলাম নামে একজন প্রথমে ফোন করে জানান, তারা পরীমনিকে এনে অনুষ্ঠান করতে দেবেন না। শুক্রবার ফজরের নামাজের পর ফোন করেন মুফতি সুলাইমান, মুফতি সুরুজ্জামানসহ ৩০ থেকে ৪০ জন ফোন দিয়ে পরীমনিকে আসতে দেওয়া হবে না বলে হুমকি দেন। তাঁরা পরীমনি সম্পর্কে অশালীন মন্তব্যও করেন। শুক্রবার জুমার নামাজের পর বিক্ষোভ এবং শোরুমের সামনে অবস্থান কর্মসূচির ঘোষণা দেন। পরে বাধ্য হয়ে অনুষ্ঠান স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেই। তারপরও শনিবার অনেক মানুষ এসেছিলেন পরীমনিকে দেখতে।’
পরীমনির টাঙ্গাইল যাওয়াকে ঘিরে শুক্রবার হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ টাঙ্গাইল জেলা শাখার যুববিষয়ক সম্পাদক ও জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ কালিহাতী উপজেলার সভাপতি মুফতি সুলাইমান হাবিব তাঁর ফেসবুকে একটি পোস্ট দেন। সেখানে তিনি লেখেন, ‘এলেঙ্গা বাসস্ট্যান্ডে হারল্যান শোরুম উদ্বোধন করার জন্য একজন চিত্রশিল্পী (পরীমনি) আসার কথা ছিল। এ বিষয়ে ধর্মপ্রাণ মানুষের মধ্যে ব্যাপক নেতিবাচক আলোচনা হওয়ায় স্থানীয় ইমাম, আলেম-ওলামা ও ধর্মপ্রাণ কিছু ভাই গত (বৃহস্পতিবার) রাতে আমার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে বিষয়টি অবহিত করেন। যার পরিপ্রেক্ষিতে আজ শুক্রবার সকালে স্থানীয় ওলামায়ে কেরামসহ আমি শোরুমের মালিক মাসুদ ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলি। সবার সম্মান রক্ষায় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রোগ্রাম স্থগিত করেন মর্মে আমাকে নিশ্চিত করেছেন। আমরা তার এই আন্তরিকতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের জাতিগত সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মিকে সম্পৃক্ত করা ছাড়া রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান সম্ভব নয় বলে মনে করেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। তবে তিনি এ-ও মনে করেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে অগ্রগতির ক্ষেত্রে আরাকান আর্মি সবচেয়ে বড় বাধা।
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য বর্তমানে যুদ্ধবিধ্বস্ত অবস্থায় রয়েছে। সেখানে এখনই রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসন সম্ভব হবে না বলে জানিয়েছেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা এবং অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গাবিষয়ক হাই রিপ্রেজেনটেটিভ খলিলুর রহমান।
অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, লাখ লাখ প্রবাসীদের উন্নত সেবা নিশ্চিত করার জন্য সরকার বিদেশে বাংলাদেশের মিশনগুলোতে বিশেষ করে কনস্যুলেট জেনারেল অফিসগুলোতে জনবল বৃদ্ধিতে সক্রিয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুর্শিদাবাদে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনায় বাংলাদেশের দেওয়া বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করেছে ভারত। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল বলেন, অনভিপ্রেত মন্তব্য না দিয়ে বাংলাদেশ বরং নিজেদের সংখ্যালঘুদের অধিকার রক্ষায় মনোযোগ দিক।