বিডিজেন ডেস্ক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় একটি তালাবদ্ধ ফ্ল্যাট থেকে শাহিনুর আক্তার (২৬) নামের এক গৃহবধূর রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার (১৮ জুলাই) রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাঞ্ছারামপুর থানা–সংলগ্ন সেতুর পাশের একটি বহুতল ভবন থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
খবর প্রথম আলোর।
শাহিনুর আক্তার উপজেলার সলিমাবাদ দক্ষিণপাড়া এলাকার বাসিন্দা। তাঁর স্বামী মাসুদ মিয়া সৌদিপ্রবাসী। তবে শাহিনুর ওই ভবনের একটি ভাড়া ফ্ল্যাটে বসবাস করতেন। পরিবারের সদস্যরা বলেন, মাসুদ শাহিনুরের দ্বিতীয় স্বামী। প্রথম সংসারে শাহিনুরের ৮ বছর বয়সী এক ছেলে আছে। সে মাঝেমধ্যে ওই ফ্ল্যাটে গিয়ে মায়ের সঙ্গে থাকত। তবে ঘটনার সময় সে ওই বাসায় ছিল না।
পুলিশ ও স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দার সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যার পর থেকে ওই ফ্ল্যাটের ভেতর থেকে দুর্গন্ধ বের হচ্ছিল। বিষয়টি সন্দেহজনক মনে হলে ভবনের লোকজন ও প্রতিবেশীরা নিহত শাহিনুরের পরিবারের পাশাপাশি পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে বাঞ্ছারামপুর থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ফ্ল্যাটের ভেতর থেকে শাহিনুরের লাশ উদ্ধার করে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
ভবনটির মালিক নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি বাসায় গিয়ে দেখি ফ্ল্যাট বাইরে থেকে তালাবদ্ধ। পরে শাহিনুরের মা ও বোনেরা এলে আমরা তালা ভেঙে ভেতরে ঢুকি। তখনই শাহিনুরের লাশ বিছানায় পড়ে থাকতে দেখা যায়।’
পুলিশের অপরাধ তদন্ত (সিআইডি) বিভাগের একটি বিশেষ দল আজ সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে বলে জানান বাঞ্ছারামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসান জামিল খান। তিনি বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, দুই দিন আগে খুন হয়েছেন শাহিনুর। লাশটিতে পচন ধরেছে। কীভাবে এ হত্যাকাণ্ড হয়েছে, তাৎক্ষণিকভাবে তা বোঝা যাচ্ছে না। তদন্ত চলছে। তাঁর হাত ও পেটে আঘাতের চিহ্ন আছে। লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সূত্র: প্রথম আলো
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় একটি তালাবদ্ধ ফ্ল্যাট থেকে শাহিনুর আক্তার (২৬) নামের এক গৃহবধূর রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার (১৮ জুলাই) রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাঞ্ছারামপুর থানা–সংলগ্ন সেতুর পাশের একটি বহুতল ভবন থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
খবর প্রথম আলোর।
শাহিনুর আক্তার উপজেলার সলিমাবাদ দক্ষিণপাড়া এলাকার বাসিন্দা। তাঁর স্বামী মাসুদ মিয়া সৌদিপ্রবাসী। তবে শাহিনুর ওই ভবনের একটি ভাড়া ফ্ল্যাটে বসবাস করতেন। পরিবারের সদস্যরা বলেন, মাসুদ শাহিনুরের দ্বিতীয় স্বামী। প্রথম সংসারে শাহিনুরের ৮ বছর বয়সী এক ছেলে আছে। সে মাঝেমধ্যে ওই ফ্ল্যাটে গিয়ে মায়ের সঙ্গে থাকত। তবে ঘটনার সময় সে ওই বাসায় ছিল না।
পুলিশ ও স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দার সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যার পর থেকে ওই ফ্ল্যাটের ভেতর থেকে দুর্গন্ধ বের হচ্ছিল। বিষয়টি সন্দেহজনক মনে হলে ভবনের লোকজন ও প্রতিবেশীরা নিহত শাহিনুরের পরিবারের পাশাপাশি পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে বাঞ্ছারামপুর থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ফ্ল্যাটের ভেতর থেকে শাহিনুরের লাশ উদ্ধার করে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
ভবনটির মালিক নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি বাসায় গিয়ে দেখি ফ্ল্যাট বাইরে থেকে তালাবদ্ধ। পরে শাহিনুরের মা ও বোনেরা এলে আমরা তালা ভেঙে ভেতরে ঢুকি। তখনই শাহিনুরের লাশ বিছানায় পড়ে থাকতে দেখা যায়।’
পুলিশের অপরাধ তদন্ত (সিআইডি) বিভাগের একটি বিশেষ দল আজ সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে বলে জানান বাঞ্ছারামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসান জামিল খান। তিনি বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, দুই দিন আগে খুন হয়েছেন শাহিনুর। লাশটিতে পচন ধরেছে। কীভাবে এ হত্যাকাণ্ড হয়েছে, তাৎক্ষণিকভাবে তা বোঝা যাচ্ছে না। তদন্ত চলছে। তাঁর হাত ও পেটে আঘাতের চিহ্ন আছে। লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সূত্র: প্রথম আলো
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।