বিডিজেন ডেস্ক
চাঁদপুর শহরের পালপাড়া আবাসিক ভবন থেকে স্বামী-স্ত্রীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) শহরের ১০ নম্বর ওয়ার্ড পালপাড়া শাহজাহান পাটোয়ারীর বাড়ির দ্বিতীয় তলা থেকে লাশ উদ্ধার করা হয়। এ সময় স্ত্রীর লাশ মেঝেতে ও স্বামীর লাশ রুমে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পায় পুলিশ।
খবর আজকের পত্রিকার।
মৃত ব্যক্তিরা হলেন সবুজ আহমেদ (৪০) ও তার স্ত্রী স্ত্রী শিউলী আক্তার (৩৫)। সবুজ ঢাকার যাত্রাবাড়ী দনিয়া মাদ্রাসা রোড এলাকার জিন্নাত আলীর ছেলে। শিউলী আক্তার চাঁদপুর সদর উপজেলার তরপুরচন্ডী ইউনিয়নের আবু তাহেরের মেয়ে।
শিউলীর স্বজনেরা জানান, তারা (স্বামী-স্ত্রী) শাহজাহান পাটোয়ারীর বাড়ির দ্বিতীয় তলায় ভাড়া থাকতেন। শিউলীর ইউনিভিশন নামের নিজস্ব একটি ওষুধ কোম্পানি আছে। ওই কোম্পানিতে তারা দুজনে কাজ করতেন।
বাড়ির মালিক শাহজাহান পাটোয়ারী বলেন, সবুজ আহমেদ ও শিউলী আক্তার ৬ মাস ধরে আমার ভবনে ভাড়া থাকতেন। দুপুরে শিউলী আক্তারের মা দরজা খোলা না পেয়ে আমাদের জানান। পরে ৯৯৯ কল দিয়ে পুলিশকে অবগত করা হয়। পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
শিউলী আক্তারের মা খুরশিদা বলেন, সবুজ আমার মেয়ের দ্বিতীয় স্বামী। সকাল থেকে শিউলীর মোবাইল ফোনে কয়েকবার কল করি। কিন্তু সে কল রিসিভ না করায় বাসায় এসে দেখি ভেতর থেকে দরজা বন্ধ। এরপর বাড়ির মালিক ও পুলিশের সহায়তায় তাদের লাশ উদ্ধার করি। শিউলীর প্রথম সংসারে রাফসান ও রাফি নামের দুই সন্তান রয়েছে।
ছেলে রাফসান ও রাফি জানায়, ‘আমরা মায়ের সঙ্গে থাকতাম না। আমরা শহরের চেয়ারম্যানঘাট এলাকার একটি ভাড়া বাসায় থাকি। মা প্রতি মাসে সেই ভাড়ার টাকা পরিশোধ করতেন।
এ বিষয়ে চাঁদপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বাহার মিয়া বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পারিবারিক কলহের কারণে স্বামী-স্ত্রী আত্মহত্যার ঘটনা ঘটতে পারে। স্বামী সবুজ ঝুলন্ত অবস্থায় ও স্ত্রী শিউলী ঘরের মেঝেতে পড়ে ছিল। তবে শিউলীর গলায় কালো চিহ্ন রয়েছে। লাশ দুটি ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যুর মামলা করা হবে।
সূত্র: আজকের পত্রিকা
চাঁদপুর শহরের পালপাড়া আবাসিক ভবন থেকে স্বামী-স্ত্রীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) শহরের ১০ নম্বর ওয়ার্ড পালপাড়া শাহজাহান পাটোয়ারীর বাড়ির দ্বিতীয় তলা থেকে লাশ উদ্ধার করা হয়। এ সময় স্ত্রীর লাশ মেঝেতে ও স্বামীর লাশ রুমে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পায় পুলিশ।
খবর আজকের পত্রিকার।
মৃত ব্যক্তিরা হলেন সবুজ আহমেদ (৪০) ও তার স্ত্রী স্ত্রী শিউলী আক্তার (৩৫)। সবুজ ঢাকার যাত্রাবাড়ী দনিয়া মাদ্রাসা রোড এলাকার জিন্নাত আলীর ছেলে। শিউলী আক্তার চাঁদপুর সদর উপজেলার তরপুরচন্ডী ইউনিয়নের আবু তাহেরের মেয়ে।
শিউলীর স্বজনেরা জানান, তারা (স্বামী-স্ত্রী) শাহজাহান পাটোয়ারীর বাড়ির দ্বিতীয় তলায় ভাড়া থাকতেন। শিউলীর ইউনিভিশন নামের নিজস্ব একটি ওষুধ কোম্পানি আছে। ওই কোম্পানিতে তারা দুজনে কাজ করতেন।
বাড়ির মালিক শাহজাহান পাটোয়ারী বলেন, সবুজ আহমেদ ও শিউলী আক্তার ৬ মাস ধরে আমার ভবনে ভাড়া থাকতেন। দুপুরে শিউলী আক্তারের মা দরজা খোলা না পেয়ে আমাদের জানান। পরে ৯৯৯ কল দিয়ে পুলিশকে অবগত করা হয়। পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
শিউলী আক্তারের মা খুরশিদা বলেন, সবুজ আমার মেয়ের দ্বিতীয় স্বামী। সকাল থেকে শিউলীর মোবাইল ফোনে কয়েকবার কল করি। কিন্তু সে কল রিসিভ না করায় বাসায় এসে দেখি ভেতর থেকে দরজা বন্ধ। এরপর বাড়ির মালিক ও পুলিশের সহায়তায় তাদের লাশ উদ্ধার করি। শিউলীর প্রথম সংসারে রাফসান ও রাফি নামের দুই সন্তান রয়েছে।
ছেলে রাফসান ও রাফি জানায়, ‘আমরা মায়ের সঙ্গে থাকতাম না। আমরা শহরের চেয়ারম্যানঘাট এলাকার একটি ভাড়া বাসায় থাকি। মা প্রতি মাসে সেই ভাড়ার টাকা পরিশোধ করতেন।
এ বিষয়ে চাঁদপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বাহার মিয়া বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পারিবারিক কলহের কারণে স্বামী-স্ত্রী আত্মহত্যার ঘটনা ঘটতে পারে। স্বামী সবুজ ঝুলন্ত অবস্থায় ও স্ত্রী শিউলী ঘরের মেঝেতে পড়ে ছিল। তবে শিউলীর গলায় কালো চিহ্ন রয়েছে। লাশ দুটি ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যুর মামলা করা হবে।
সূত্র: আজকের পত্রিকা
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।